Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Deepika-Ranbir: দশ বছরের স্মৃতি উস্কে রণবীরের বাহুডোরে দীপিকা, রাত-পার্টিতে বাড়ল ঘনিষ্ঠতা

Deepika Padukone: কেটে গিয়েছে দশটা বছর। সম্পর্কের সমীকরণ বদলেছে অনেকটা। প্রেম আর নেই। তবে বন্ধুত্ব রয়েছে গিয়েছে আজও। দশ বছরের পুরনো স্মৃতি উস্কে আবারও এক হলেন রণবীর কাপুর ও দীপিকা পাড়ুকোন। রাতপার্টিতে বলিউডের 'ক্যাসানোভা'র বাহুডোরেই ধরা দিলেন দীপিকা।

Deepika-Ranbir: দশ বছরের স্মৃতি উস্কে রণবীরের বাহুডোরে দীপিকা, রাত-পার্টিতে বাড়ল ঘনিষ্ঠতা
রণবীর-দীপিকা।
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jun 01, 2023 | 4:28 PM

কেটে গিয়েছে দশটা বছর। সম্পর্কের সমীকরণ বদলেছে অনেকটা। প্রেম আর নেই। তবে বন্ধুত্ব রয়েছে গিয়েছে আজও। দশ বছরের পুরনো স্মৃতি উস্কে আবারও এক হলেন রণবীর কাপুর ও দীপিকা পাড়ুকোন। রাতপার্টিতে বলিউডের ‘ক্যাসানোভা’র বাহুডোরেই ধরা দিলেন দীপিকা। সঙ্গে ছিলেন আদিত্য রায় কাপুর ও কল্কি কেকলা সহ অনেকেই। কিন্তু কেন? কী উপলক্ষ? ঠিক দশ বছর আগেই মুক্তি পেয়েছিল এমন একটা ছবি যা যুব সমাজে রীতিমতো আলোড়ন ফেলে দিয়েছিল। নতুন করে প্রেমে পড়তে শিখিয়েছিল, ‘বানি’র মতো জীবনকে উপভোগ করতেও শিখিয়েছিল। ছবির নাম ‘ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি’। ব্যাপক হিট হওয়া ছবি অবশেষ দশ বছর পূর্ণ করল। আর সেই উপলক্ষেই প্রযোজক করণ জোহর আয়োজন করেছিলেন এক পার্টি। আর সেই পার্টিতেই এক হলেন সকলে। ফিরে এল সেই সব সোনালী দিন। হাজির ছিলেন ছবির পরিচালক অয়ন মুখোপাধ্যায়ও। রণবীর ও দীপিকার পোশাকেও ছিল রঙমিলান্তি।

ছবি শেয়ার করে দীপিকা লেখেন, “স্মৃতি আদপে একটি মিষ্টির বাক্সের মতো। একবার খুললে তা আর বন্ধ করা যায় না– নয়না তলোয়ার।” ছবিটিতে দীপিকার নাম যে ছিল নয়নাই। পার্টির ছবি দেখে আবেগে ভাসছেন ভক্তরা। ফেলে আসা দিন, রেখে আসা মুহূর্তদের সাক্ষী করেই তাঁরা করছেন মন্তব্য। আবদার আসছে, ওই ছবির সিকুয়ালেরও।

ছবির পরিচালক অয়ন জানিয়েছেন, এই ছবি যেন তাঁরই আত্মকথন। ছবিটি সম্পর্কে বলতে গিয়ে তিনি বলেন, “এত বছর পর, আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে আমি বলতেই পারি, জীবনের সেরা আনন্দগুলোর মধ্যে অন্যতম এই ছবিটি তৈরি করা। আর ভাল খারাপ মিলিয়ে এই ছবি আমায় যা দিয়েছে তা নিয়ে গর্ব করাই যায়। যখন বুড়ো হব, বয়স বাড়বে। বছরে অন্তত একবার এই ছবিটা দেখব। কারণ আমি যা ছিলাম, যেভাবে জীবনকে দেখতাম, তার একটা বড় অংশ এই ছবির মধ্যে দিয়েই আমি তুলে ধরেছি। এরকম অনেক সময় হয়েছে, কারও সঙ্গে দেখা হয়েছে, আমি ভেবেছি সে হয়তো ‘ব্রহ্মাস্ত্র’ নিয়ে আমার সঙ্গে কথা বলবে। কিন্তু দেখামাত্রই সে শুরু করেছে ‘ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি’ নিয়ে কথা বলতে।” জীবন এগিয়ে গিয়েছে। থেকে গিয়েছে স্মৃতি। আর সেই স্মৃতিই যেন উস্কে উঠেছিল ৩১মে’র রাতে। সেই ঝলকই এখন ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়