AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Hero Alom-Ar Rahman: উপযুক্ত প্রতিশোধ! রহমানের ‘জয় হো’ বিকৃত করলেন হিরো আলম, পেলেন বিপুল সমর্থন

Hero Alom-Jai Ho: রহমানের গানের কথা এবং সুর পাল্টেছেন হিরো আলম। রেকর্ড করেছেন নিজের মতো করে। সেই ভিডিয়ো ছেড়ে দিয়েছেন নেটমাধ্যমে। তা দেখে বাংলাদেশের মানুষ বেজায় খুশি। খুশি এপার বাংলার মানুষও। যেন জ্বলতে থাকা হৃদয়ে খানিক বরফ বুলিয়ে দিয়েছেন হিরো আলম।

Hero Alom-Ar Rahman: উপযুক্ত প্রতিশোধ! রহমানের 'জয় হো' বিকৃত করলেন হিরো আলম, পেলেন বিপুল সমর্থন
এ আর রহমান (বাঁ দিকে), কবি কাজী নজরুল ইসলাম, হিরো আলম।
| Edited By: | Updated on: Nov 15, 2023 | 11:42 AM
Share

নিজের ভেরিফায়েড ইউটিউব চ্যানেল তো বটেই, ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘পিপ্পা’ ছবিতে ব্যবহৃত এআর রহমানের পুনঃনির্মিত নজরুলগীতি ‘কারার ওই লৌহ কপাট’ নিয়ে উত্তাল বাংলা। সোজাসুজি আঙুল উঠেছে অস্কারজয়ী সঙ্গীত পরিচালক এআর রহমানের দিকেই। গানের কথা এবং সুর পাল্টানোর জন্য তাঁকে রীতিমতো আসামীর কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়েছে। এতে ক্ষুব্ধ হয়েছেন দুই বাংলার অসংখ্য়-অগুনতি বাঙালি। এবার প্রতিশোধ স্বরূপ এআর রহমানের অস্কারজয়ী ‘জয় হো’ গানটিকে বিকৃত করলেন বাংলাদেশের গায়ক হিরো আলম।

রহমানের গানের কথা এবং সুর পাল্টেছেন হিরো আলম। রেকর্ড করেছেন নিজের মতো করে। সেই ভিডিয়ো ছেড়ে দিয়েছেন নেটমাধ্যমে। তা দেখে বাংলাদেশের মানুষ বেজায় খুশি। খুশি এপার বাংলার মানুষও। যেন জ্বলতে থাকা হৃদয়ে খানিক বরফ বুলিয়ে দিয়েছেন হিরো আলম।

গান শুনে নেটিজ়েনরা বক্তব্য করেছেন, “সঠিক প্রতিবাদ। এই গানটা এখন এ আর রহমানের কাছে পাঠানো উচিত। আর জিজ্ঞেস করা উচিত নজরুলের গান আর বিকৃত করবে কি না?” তারপর হুশিয়ারি দিয়ে সেই ব্যক্তি এও বলেছেন, “এমন করলে আমাদের হিরো আলম রহমান সাহেবের সব গান এভাবে রেকর্ড করে ছেড়ে দেবে।” এই মন্তব্যে হাজারেরও বেশি লাইক পড়েছে। এসে সমর্থন।

এদিকে সোমবার সন্ধ্যায় ‘পিপ্পা’ ছবির নির্মাতারা একটি বিবৃতিতে বলেন, নজরুল পরিবারের থেকে সব রকম অনুমতি নিয়েই ‘কারার ওই লৌহ কপাট’কে ‘রিক্রেট’ করা হয়েছে। চুক্তিপত্রে সইও করেছেন নজরুল পরিবারের দুই সদস্য কল্যাণী কাজী এবং কাজী অনির্বাণ। এরপর TV9 বাংলাকে কাজী অনির্বাণ বলেছেন, “আমার মা প্রয়াত কল্যাণী কাজী (চুক্তিপত্র তৈরি হওয়ার সময় তিনি জীবিত ছিলেন) সরল বিশ্বাসে গানটি গাওয়ার অনুমতি দিয়েছিলেন রহমান সাহেবকে। তিনি ভেবেছিলেন তাঁর মতো আন্তর্জাতিকমানের একজন শিল্পী যখন গানটি গাইবেন, পৃথিবীর সবপ্রান্তে তা ছড়িয়ে পড়বে। কিন্তু ঘুণাক্ষরেও বোঝা যায়নি গানের সুর এবং কথা পাল্টে ফেলা হবে।” এ ব্যাপারে এখনও পর্যন্ত এআর রহমানের কোনও বক্তব্য মেলেনি।