মাঝরাতে দরজায় অবাঞ্ছিত টোকা, অস্বস্তিকর পরিস্থিতি এড়াতে কী করেছিলেন দিয়া
সিনেমার দুনিয়ায় নায়িকাদের বিভিন্ন সময়ে কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হয়। আউটডোর শুটিংয়ে প্রযোজক-পরিচালক বা কলাকুশলীদের কেউ নায়িকাদের এমন সব প্রস্তাব দিয়েছেন, যাতে প্রায় আতঙ্কে ভুগেছেন নায়িকারা। নায়িকা দিয়া মির্জা এমনই এক ঘটনার কথা বলেন, একটি সাক্ষাত্কারে।

সিনেমার দুনিয়ায় নায়িকাদের বিভিন্ন সময়ে কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হয়। আউটডোর শুটিংয়ে প্রযোজক-পরিচালক বা কলাকুশলীদের কেউ নায়িকাদের এমন সব প্রস্তাব দিয়েছেন, যাতে প্রায় আতঙ্কে ভুগেছেন নায়িকারা। নায়িকা দিয়া মির্জা এমনই এক ঘটনার কথা বলেন, একটি সাক্ষাত্কারে। তখন দিয়া পরিচিত মুখ হয়ে ওঠেননি। কিছু ঘটনায় অনুভব করেছিলেন যে তাঁর দরজায় মাঝরাতে কেউ টোকা দিতে পারেন। কেউ ঠিক কী কারণে এমনটা করতে পারেন, সেটা বুঝতে অসুবিধা হয় না।
তবে দিয়া এমন কোনও ঘটনাকে প্রশ্রয় দিতে একেবারে রাজি ছিলেন না। সেই কারণে তিনি বুদ্ধি করে হেয়ারড্রেসারের সঙ্গে রুম শেয়ার করতে শুরু করেন। তিনি যে ঘরে থাকছেন, সেখানে আরও একজন উপস্থিত থাকলে, কেউ অবাঞ্ছিত কারণে দরজায় টোকা দেওয়ার সাহস পাবেন না, তা জানতেন নায়িকা।
একটা সাক্ষাত্কারে এমন কথা বলার পর দিয়া খোলসা করেছেন, কাজ শুরুর দিকে তাঁর টিমের মানুষরাই বড় ভরসার জায়গা হয়ে উঠেছিল। তাঁরাই দিয়াকে রক্ষা করতেন, যে কোনও ধরনের সমস্যা হলে। দিয়া এই কথাও জানিয়েছেন, তিনি যখন কাজ করতে শুরু করেছিলেন, তার থেকে এখন ইন্ডাস্ট্রি অনেকটা বদলেছে। এখন কাজের পরিবেশ তুলনায় সুরক্ষিত বলে তিনি মনে করেন।
দিয়ার এমন মন্তব্য শুনে নেটিজেনরা তাঁর সমর্থনে কথা বলেছেন। একজন লিখেছেন, ”আজকাল বিভিন্ন পডকাস্টে এমন কিছু ঘটনার কথা উঠে আসছে নায়িকাদের মুখে। কী কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে আপনারা কাজ করেছেন, সেটা আমরা বুঝতে পারছি। আপোস না করে কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য অভিনন্দন।”





