ছবিটি যখন বড় পর্দায় মুক্তি পেয়েছিল দর্শক যে খুব একটা হলমুখো হয়েছিলেন এমনটা কিন্তু নয়। তবে ওটিটিতে মুক্তি পাওয়ার পর থেকেই যেন সাফল্যের ঝড় নেমে আসে ছবিটিকে ঘিরে। সবচেয়ে বেশি ওয়াচ টাইমের অধিকারী হয়ে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই দীপক ও ফুলের রসায়ন দর্শকের মনে বড় জায়গা করে নেয়। এখানেই শেষ নয়। সোমবারই খবর মিলেছে এই ছবিটিকে অস্কারের দৌড়ে অংশ নেওয়ার জন্য ভারত থেকে পাঠানো হচ্ছে। মনোনয়ন পাবে কিনা সে পরবর্তী বিষয়, তবে এতগুলো ছবিকে ছাপিয়ে সেই ছবি যে পৌঁছে যাচ্ছে এত বড় মঞ্চে– এই বা কম কীসে?
ছবির নায়িকা ফুলের আসল নাম নিতাংশী গোয়েল। নিতাংশী আদপে ছিলেন একজন সামাজিক মাধ্যম ইনফ্লুয়েন্সার। বহু মেয়ে দিয়েছিলেন অডিশন। তবে পরিচালক কিরণ রাওয়ের মনে ধরে তাঁকেই। জানেন কি ছোট্ট ফুল এখনও স্কুলের গণ্ডিই পার করেনি! এই মুহূর্তে ক্লাস ১২-এ পড়ে সে। ছবির শুটিংয়ের সময় তিনি পড়তেন ক্লাস ১১-এ। এমনকি এই ছবির প্রচারের জন্য স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষাও নির্ধারিত সময়ে দিতে পারেননি।
তাঁর কথায়, “আমার শিক্ষক-শিক্ষিকা ও বন্ধুরা ভীষণ ভাল। ছবির প্রচারের জন্য ১১-এর পরীক্ষা দিতে পারিনি। পরে আলাদা করে আমার পরীক্ষা নেওয়া হয়। এখনও মনে আছে আমি পরীক্ষা দিচ্ছি। এক শিক্ষক এসে আমায় বলেন, ‘তুমি ভীষণ কাজ করছ।’ যিনি পরিদর্শক ছিলেন তিনি তাঁকে থামিয়ে দিয়ে বলেন, ‘আগে ওকে পরীক্ষা দিতে দিন। পরীক্ষা শেষ হয়ে গেলে ওর সঙ্গে অনেক কথা বলার সময় পাব আমরা, এমনকি সেলফি তোলারও ফুরসৎ মিলবে।’ এখন আমার ১২ ক্লাস। আগামী বছর বোর্ডের পরীক্ষা রয়েছে। কমার্স নিয়ে পড়ছি আমি।” হাতে এখন বিস্তর কাজ তাঁর। যদিও এর পাশাপাশি পড়াশোনাও চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। প্রস্তুতিও নিচ্ছেন জোরকদমে।
ছবিটি যখন বড় পর্দায় মুক্তি পেয়েছিল দর্শক যে খুব একটা হলমুখো হয়েছিলেন এমনটা কিন্তু নয়। তবে ওটিটিতে মুক্তি পাওয়ার পর থেকেই যেন সাফল্যের ঝড় নেমে আসে ছবিটিকে ঘিরে। সবচেয়ে বেশি ওয়াচ টাইমের অধিকারী হয়ে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই দীপক ও ফুলের রসায়ন দর্শকের মনে বড় জায়গা করে নেয়। এখানেই শেষ নয়। সোমবারই খবর মিলেছে এই ছবিটিকে অস্কারের দৌড়ে অংশ নেওয়ার জন্য ভারত থেকে পাঠানো হচ্ছে। মনোনয়ন পাবে কিনা সে পরবর্তী বিষয়, তবে এতগুলো ছবিকে ছাপিয়ে সেই ছবি যে পৌঁছে যাচ্ছে এত বড় মঞ্চে– এই বা কম কীসে?
ছবির নায়িকা ফুলের আসল নাম নিতাংশী গোয়েল। নিতাংশী আদপে ছিলেন একজন সামাজিক মাধ্যম ইনফ্লুয়েন্সার। বহু মেয়ে দিয়েছিলেন অডিশন। তবে পরিচালক কিরণ রাওয়ের মনে ধরে তাঁকেই। জানেন কি ছোট্ট ফুল এখনও স্কুলের গণ্ডিই পার করেনি! এই মুহূর্তে ক্লাস ১২-এ পড়ে সে। ছবির শুটিংয়ের সময় তিনি পড়তেন ক্লাস ১১-এ। এমনকি এই ছবির প্রচারের জন্য স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষাও নির্ধারিত সময়ে দিতে পারেননি।
তাঁর কথায়, “আমার শিক্ষক-শিক্ষিকা ও বন্ধুরা ভীষণ ভাল। ছবির প্রচারের জন্য ১১-এর পরীক্ষা দিতে পারিনি। পরে আলাদা করে আমার পরীক্ষা নেওয়া হয়। এখনও মনে আছে আমি পরীক্ষা দিচ্ছি। এক শিক্ষক এসে আমায় বলেন, ‘তুমি ভীষণ কাজ করছ।’ যিনি পরিদর্শক ছিলেন তিনি তাঁকে থামিয়ে দিয়ে বলেন, ‘আগে ওকে পরীক্ষা দিতে দিন। পরীক্ষা শেষ হয়ে গেলে ওর সঙ্গে অনেক কথা বলার সময় পাব আমরা, এমনকি সেলফি তোলারও ফুরসৎ মিলবে।’ এখন আমার ১২ ক্লাস। আগামী বছর বোর্ডের পরীক্ষা রয়েছে। কমার্স নিয়ে পড়ছি আমি।” হাতে এখন বিস্তর কাজ তাঁর। যদিও এর পাশাপাশি পড়াশোনাও চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। প্রস্তুতিও নিচ্ছেন জোরকদমে।