Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

সন্দেশখালি

সন্দেশখালি

উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত সন্দেশখালি বিধানসভা। একেবারে সীমান্তবর্তী এলাকা এটি। মূলত রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, ঘূর্ণিঝড়ের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে এতদিন শিরোনামে উঠে আসত এই এলাকার নাম। তবে ২০২৪ সালের ৫ জানুয়ারি থেকে ‘পরিচয় চিহ্ন’ বদলে যায় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এই এলাকার। রেশন দুর্নীতি মামলায় সেদিন সন্দেশখালির তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের বাড়িতে যায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি। এরপর ইডির উপর হামলার অভিযোগ। সরবেড়িয়া নামে স্থানীয় এক গ্রাম কার্যত অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে। এরপর ক্রমেই একের পর এক ঘটনাক্রম সন্দেশখালিতে। ইডি-সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে একদিকে তৃণমূল পথে নামে। অন্যদিকে গ্রামের লোকেরা পথে নামে তৃণমূলের স্থানীয় কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে। শাহজাহানের দাপটের পাশাপাশি শিবু হাজরা, উত্তম সর্দারের মতো পঞ্চায়েত স্তরের নেতাদের বিরুদ্ধেও ফুঁসে ওঠে এলাকার বাসিন্দারা। মুখ খুলতে শুরু করে তারা। বাঁশ, লাঠিসোঁটা, ঝাঁটা নিয়ে বাড়ির মেয়েবউরা পথে নামেন। থানা ঘেরাও করেন। সন্দেশখালির ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজ্যের শাসকদলের বিরুদ্ধে সরব হয় বিরোধীরা।

Read More

Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে ফের অশান্তির আগুন? দলের একাংশের বিরুদ্ধেই বিস্ফোরক তৃণমূল বিধায়ক

Sandeshkhali: সন্দেশখালির বিধায়ক সুকুমার মাহাতো বলেন, "বর্তমানে কিছু মানুষ এখনও সেইগুলো উস্কে রাখার জন্য বিভিন্নভাবে চক্রান্ত করছে। তারা চাইছে, আগের পরিবেশ থাকুক। এই জন্য মানুষকে ভুলপথে চালিত করছে। কিছু ভাইরাল অডিয়ো আমরা দেখেছি।"

Calcutta High Court: সন্দেশখালি গণধর্ষণ মামলায় বড় নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের, থানার কাজে অসন্তুষ্ট আদালত

Sandeshkhali: এই মামলায় নির্যাতিতা আগে আদালতে জানিয়েছিলেন, সন্দেশখালি থানায় অভিযোগ দায়ের করার পর থেকেই তাঁকে নানাভাবে হেনস্থা করছে তৃণমূলের লোকজন। এ কথা শুনে জানুয়ারি মাসের শুরুর দিকে নির্যাতিতাকে নিরাপত্তা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট।

Sandeshkhali: বছরের শুরুতে ফের জাগছে সন্দেশখালি? TMC-নেতার বিরুদ্ধে কোর্টে এলেন মহিলা

Sandeshkhali news: এক সময় সন্দেশখালিতে শেখ শাহজাহান, শিবু হাজরা, উত্তম সর্দারদের মতো তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে পথে নেমেছিলেন সাধারণ মানুষজন। গ্রামের মহিলারা লাঠি-ঝাঁটা হতে বেরিয়েছিলেন। তাঁদের উপর নির্যাতন নিয়ে গুচ্ছ-গুচ্ছ অভিযোগ করেছিলেন।

Sandeshkhali: মালদহের পর এবার সন্দেশখালি! TMC নেতাকে লক্ষ্য করে দেদার গুলি

Sandeshkhali: সন্দেশখালি সরবেড়িয়ার আজারহাটি পঞ্চায়েত প্রধান যাদবকুমার মণ্ডল, তাঁর বাড়ি লক্ষ্য করেই চলেছে গুলি। যাদবকুমার সরবেড়িয়া এলাকার বাসিন্দা। তাঁর বাড়ি লক্ষ্য করে লাগাতার গুলি চালাতে থাকে দুষ্কৃতীরা। বিষয়টি বুঝতে পেরে তিনি বাড়ির বাইরে আর পা রাখেননি।

Sandeshkhali Rural Hospital: সন্দেশখালির আর এক ‘করুণ’ ছবি, নদী পেরিয়েও ‘ভরসা’ নেই

Sandeshkhali Rural Hospital: প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৩০০ রোগী আসেন গ্রামীণ এই হাসপাতালে। মাত্র ৩০টি বেড রয়েছে হাসপাতালে। যা চাহিদার তুলনায় একদম কম বলছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁদের বক্তব্য, হাসপাতালে চিকিৎসক মাত্র ৩ জন। তাই নদী পার করে হাসপাতালে এলেও বেশিরভাগ সময় রেফার করে দেওয়া হয়।

Sandeshkhali: গলার কাঁটা এবার গিলে ফেলল তৃণমূল! মমতা পৌঁছনোর আগেই ঘটে গেল সবটা

Sandeshkhali: বস্তুত, সন্দেশখালি আন্দোলনে মহিলাদের প্রথম থেকে অভিযোগ ছিল এলাকার স্থানীয় তৃণমূল নেতারা জোর করে জমি দখল করছে। মাছের ভেরি দখল করেছে। মহিলাদের উপর অত্যাচার করেছে। সেই সময় দলের বিরুদ্ধে ধীরে-ধীরে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন সুজয়।

CM Mamata in Sandeshkhali: ‘সন্দেশখালিতে আরও সন্দেশের দোকান হবে, আসছে দুয়ারে সরকার’, মোট ১১৩ কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধনী মঞ্চে বললেন মমতা

CM Mamata in Sandeshkhali: এদিন মোট ১১৩ কোটি টাকার প্রকল্প উদ্বোধন করছেন সন্দেশখালি থেকে। বক্তব্য রাখতে গিয়ে শুরুতেই একের পর এক বড় ঘোষণা করতে দেখা যায় তাঁকে। সাফ জানিয়ে দেন সন্দেশখালিতে আবার হবে দুয়ারে সরকার।

Chief Minister Mamata Banerjee: দুপুরে নামবে হেলিকপ্টার, সন্দেশখালি থেকে কী বার্তা দিতে চলেছেন মমতা?

Chief Minister Mamata Banerjee: তবে বসিরহাট লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে এসে মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন তিনি সন্দেশখালীতে আসবেন। এখন তিনি আসতেই তৃণমূল কর্মীরা বলছেন, কথা দিয়ে কথা রাখছেন মমতা। মুখ্যমন্ত্রীর সভাকে ঘিরে জোরকদমে প্রস্তুতি চলছিল বেশ কয়েকদিন ধরেই।

Sandeshkhali: ‘কোনও কথা বলব না সাংবাদিকদের সঙ্গে’, এখনও কিসের ভয় সন্দেশখালিতে?

Sandeshkhali: মুখ্যমন্ত্রী আসছেন শুনে প্রত‍্যেকের মুখেই এক কথা- দিদির কাছে বাড়ি চাইব। যারা আন্দোলন করেছিলেন, তারাও এখন ক‍্যামেরার সামনে মুখ খুলতে ভয় পাচ্ছেন। বাইক বাহিনীর দাপট নেই, পিঠে মার জোটে না, তাই মুখ খুলে পুলিশের ঝক্কি পোয়াতে নারাজ তারা।