মাত্র ১২ বছর বয়সে হৃত্বিক রোশনের ছবিতে কাজ পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু চার বছরের মধ্যেই পরিণত ফিগার? মাত্র ১৬ বছর বয়সে ২০ বছর বয়সের বেশি লুকেই ধরা দিয়েছিলেন হনসিকা মতওয়ানি। শোনা যায় হরমোনের ইঞ্জেকশন দিয়েই শরীরের এই পরিবর্তন ঘটানো হয়। তবে এই বিষয় নিয়ে জল ঘোলা হতেই হনসিকার পরিবারের তরফ থেকে জল্পনায় জল ঢালা হয়। তাঁর মাও চুপ থাকেননি। তিনিও সাফ জানিয়েছিলেন, যে যদি এটা সত্যি হয় তবে তিনি নিঃসন্দেহে টাটা-বিড়লাদের থেকে অনেক বড়। আর যদি হয়ে থাকতেন, তবে তিনি নিশ্চয়ই বলতেন, তিনি দিয়েছেন। তবে এই জল্পনা কি আদৌ সত্যি! একবার এক শো-তে নিজেই এই প্রসঙ্গে মুখ খুললেন হনসিকা। অভিনেত্রী জানিয়েছিলেন, সেলিব্রিটি হওয়ার এটাই পার্শ্বপতিক্রিয়া। তাঁদের সম্পর্কে যে যা পারে তাই লিখে দেয়।
হনসিকা মতওয়ানি, নামে হয়তো তাঁকে অনেকেই চিনবেন না, তবে তাঁর একটা ছবিই পরিচিতি তৈরি করে দিয়ে গিয়েছিল। ছবির নাম ‘কই মিল গেয়া’। হৃত্বিক রোশনের এই ছবির মাধ্যমেই সর্বাধিক জনপ্রিয় হয়েছিল এই শিশুশিল্পী। হনসিকার মা ঠিক তেমনটা চাননি বলেই শোনা যায়। প্রাথমিকভাবে জল্পনা ছড়ায় তাঁর মা নাকি রীতিমত হরমোন বৃদ্ধির ইঞ্জেকশন দেওয়া শুরু করেছিলেন। যাঁতে যোগাযোগ থাকতে থাকতেই মেয়ে অভিনেত্রী হয়ে ওঠে।
আর তাঁর সেই লুক সামনে আসতেই শুরু হয়ে গিয়েছিল রাতারাতি চর্চা। সকলেই বলা শুরু করেছিল বলিউডে মেয়েকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য বড্ড তাড়াহুরো করেন তাঁর মা। সেই কারণেই শরীরের এই বৃদ্ধি। ভাইরাল ছবির পরিপ্রেক্ষিতে হনসিকার মা এও জানান, তাঁরা পঞ্চাবী, আর পঞ্জাবীদের মেয়েরা ১২ থেকে ১৬-র মধ্যেই বেড়ে ওঠে। সেই কারণেই এই বার চোখে পড়ে সকলের।