আর লুকোচুরি নয়, ধর্মেন্দ্রর মৃত্যু নিয়ে অবশেষে সব কিছু বলেই ফেললেন হেমা
সালটা ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৪। সেই সময় ধর্মেন্দ্র এবং হেমা মালিনীর প্রেমের গুঞ্জন নিয়ে তোলপাড় বলিউডে। ধর্মেন্দ্র তখন বিবাহিত। তার রয়েছে চার সন্তানও। কিন্তু তবুও ড্রিম গার্লের প্রেমে হাবুডুবু বলিউডের ধরম। শেষমেশ ১৯৮০ সালে ধর্মেন্দ্রকে বিয়ে করেন হেমা।

এ যেন নায়কের নিঃশব্দ বিদায়। অনুরাগীর টের পাওয় র আগেই পঞ্চভূতে বিলীন হলেন বলিউডের হিম্যান। ধর্মেন্দ্রর শেষযাত্রাটা যে এমন হবে, তা এখনও যেন বিশ্বাস করতে পারছেন না তাঁর অনুরাগীরা। ধর্মেন্দ্র মৃত্যুতে যেভাবে আঘাত পেয়েছে, আপামর ভারতবাসী, কিন্তু সেই আঘাতে প্রলেপ দিতে দেখা গেল না দেওল পরিবারকে। তাঁরা রইলেন চুপ। না কিছু বললেন সংবাদমাধ্যমে, না সোশাল মিডিয়ায়। প্রশ্ন উঠছে, কীসের এত লুকোছাপা! তার উত্তরেও শুধু নিস্তব্ধতা। তবে এবার ধর্মেন্দ্রর মৃত্যুতে মুখ খুললেন তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী তথা অভিনেত্রী হেমা মালিনী। সোশাল মিডিয়ায় লম্বা পোস্টে অবশেষে নিজের মনের কথা লিখলেন হেমা।
সারাজীবন ধর্মেন্দ্রর দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবেই থেকে গেলেন হেমা। যাঁকে ভালবেসে, সমাজকে তোয়াক্কা না করে বিয়ে করেছিলেন ড্রিমগার্ল, সেই মানুষটি বিয়ের কয়েক বছর পর থেকেই আলাদা থেকেছেন। কিন্তু দুপক্ষের ভালবাসা কমেনি। ধর্মেন্দ্র হারিয়ে হেমা যেন, বার বার সেই শূন্যতাকে অনুভব করছেন। আর তাই তো সোশাল মিডিয়ায় প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে, প্রথমেই লিখলেন, আমি আমার সব হারালাম। আমার সব কিছু যেন শেষ হয়ে গেল।
হেমা লিখলেন, তিনি ভাল স্বামী, আমার দুই কন্যা এষা ও অহনার ভাল বাবা ছিলেন। আমার বন্ধু ও জীবনের পথ প্রর্দশক ছিলেন। ভাল ও খারাপ দুটো সময়েই তাঁকে পাশে পেয়েছি। বিরাট মাপের অভিনেতার পাশাপাশি বিশাল মনের মানুষ ছিলেন। ওর খালি স্থান পূরণ করা খুব কঠিন। ওর চলে যাওয়াটা আমার জীবনের খুব বড় ক্ষতি।
View this post on Instagram
সালটা ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৪। সেই সময় ধর্মেন্দ্র এবং হেমা মালিনীর প্রেমের গুঞ্জন নিয়ে তোলপাড় বলিউডে। ধর্মেন্দ্র তখন বিবাহিত। তার রয়েছে চার সন্তানও। কিন্তু তবুও ড্রিম গার্লের প্রেমে হাবুডুবু বলিউডের ধরম। শেষমেশ ১৯৮০ সালে ধর্মেন্দ্রকে বিয়ে করেন হেমা।
