ঋতুপর্ণ ঘোষের শুটিংয়ের চোটে রেগে গেলেন জুন মালিয়ার ঠাকুমা, কী হয়েছিল জানেন?
পরিচালক ঋতুপর্ণ ঘোষের সঙ্গে একেবারে শুরুর দিকে কাজের কথা হয়েছিল জুন মালিয়ার। ঋতুপর্ণ একটা বিশেষ চরিত্রের জন্য যেরকম মুখ খুঁজছিলেন, সেটা জুনের সঙ্গে মিলে যায়, এমনটা মনে হয়েছিল পরিচালক সুদেষ্ণা রায়ের। সেই সূত্রেই জুনের সঙ্গে কথোপকথন হয় পরিচালক ঋতুপর্ণর। প্রথম সাক্ষাতেই জুনকে তুই সম্বোধনে ডেকেছিলেন ঋতুপর্ণ।

সাংসদ-অভিনেত্রী জুন মালিয়া টলিপাড়ার অনেকেরই খুব প্রিয়। সদ্য তাঁর জন্মদিন গেল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জুনকে শুভেচ্ছাবার্তা পাঠিয়েছেন। তাতে খুশি হয়ে সেটি সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাগ করে নিয়েছেন জুন। সম্প্রতি একটা সাক্ষাত্কারে জুন বাংলা ছবির জগতে তাঁর শুরুর দিনগুলোর কথাও ভাগ করে নিয়েছেন। টলিপাড়ায় অনেকেই জানেন না, জুন মালিয়ার বাড়িতে একটা ছবির শুটিং হয়েছিল।
পরিচালক ঋতুপর্ণ ঘোষের সঙ্গে একেবারে শুরুর দিকে কাজের কথা হয়েছিল জুন মালিয়ার। ঋতুপর্ণ একটা বিশেষ চরিত্রের জন্য যেরকম মুখ খুঁজছিলেন, সেটা জুনের সঙ্গে মিলে যায়, এমনটা মনে হয়েছিল পরিচালক সুদেষ্ণা রায়ের। সেই সূত্রেই জুনের সঙ্গে কথোপকথন হয় পরিচালক ঋতুপর্ণর। প্রথম সাক্ষাতেই জুনকে তুই সম্বোধনে ডেকেছিলেন ঋতুপর্ণ।
জুন খোলসা করলেন, ”ঋতুপর্ণ ঘোষ আমার সঙ্গে এই কথোপকথনের আগেই আমাদের বাড়িতে একটা ছবির শুটিং করেছিল। আমি সেই শুটিংয়ের বিষয়ে বিস্তারিত জানতাম না। তখন ঋতুপর্ণ অতটা বিখ্যাত হয়নি। এটা জানতাম এক ভদ্রলোক একটা বাচ্চাদের ছবির শুটিং করেছেন আমাদের বাড়িতে। ঋতুপর্ণর সেই ছবিটা ‘হিরের আংটি’। সেটা করার সময়ে শুটিংয়ে এমন চেঁচামেচি হয়েছিল যে আমার ঠাকুমা বলে দিয়েছিলেন, বাড়িতে আর কোনও শুটিং হবে না। সেই যে বন্ধ হয়ে গেল, আর হয়নি।” জুন পরে এই নিয়ে ঋতুপর্ণর সঙ্গেও কথা বলেছিলেন। তিনি মজা করে প্রশ্ন করেছিলেন, ”তোমরা শুটিংয়ে কী করেছিলে বলো তো, একেবারে শুটিং বন্ধ হয়ে গেল!” এই তথ্য এত দিন টলিপাড়াতেও অনেকের জানা ছিল না।
