AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

ধর্মেন্দ্রকে শেষ দেখা দেখতে গিয়ে হতবাক নায়িকা, বন্ধ দরজার ওপারে কী এমন ঘটেছিল?

অনুরাগীদের মনে প্রশ্ন অনেক, কিন্তু দেওল ফ্য়ামিলি চুপটি করে রয়েছেন। কেন এমনটি করা হল, কিচ্ছুতেই খোলসা করছেন না। ঠিক এই সময় এক সংবাদমাধ্যমের কাছে অন্দরের গল্প ফাঁস করলেন ধর্মেন্দ্রর অন্যতম প্রিয় নায়িকা মুমতাজ। স্পষ্ট করলেন, ধর্মেন্দ্র যখম হাসপাতালে ছিলেন, ঠিক কী ঘটেছিল তাঁর সঙ্গে।

ধর্মেন্দ্রকে শেষ দেখা দেখতে গিয়ে হতবাক নায়িকা, বন্ধ দরজার ওপারে কী এমন ঘটেছিল?
| Updated on: Nov 27, 2025 | 4:28 PM
Share

কেন অনুরাগীরা শেষ দেখা দেখতে পেল না ধর্মেন্দ্রকে?কেন চুপচাপ সৎকার হল দেশের সুপারস্টারের? কেন ফুলে সেজে উঠল না বলিউডের হিম্যানের শেষ যাত্রা? অনুরাগীদের মনে প্রশ্ন অনেক, কিন্তু দেওল ফ্য়ামিলি চুপটি করে রয়েছেন। কেন এমনটি করা হল, কিচ্ছুতেই খোলসা করছেন না। ঠিক এই সময় এক সংবাদমাধ্যমের কাছে অন্দরের গল্প ফাঁস করলেন ধর্মেন্দ্রর অন্যতম প্রিয় নায়িকা মুমতাজ। স্পষ্ট করলেন, ধর্মেন্দ্র যখম হাসপাতালে ছিলেন, ঠিক কী ঘটেছিল তাঁর সঙ্গে।

১১ নভেম্বর, হঠাৎ করেই রটে গেল ধর্মেন্দ্রর প্রয়াণের খবর। তবে সেদিনই দেওল পরিবারের তরফ থেকে জানানো হল ধর্মেন্দ্র ধীরে ধীরে সুস্থ হচ্ছেন। রীতিমতো রেগেমেগে সানি দেওলরা জানালেন, ধর্মেন্দ্র বেঁচে আছেন। প্রয়াণের খবর ভুয়ো। সেদিনই নায়ককে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন মুমতাজ। আর সেখানেই নায়িকার সঙ্গে ঘটে গেল এক অবাক কাণ্ড।

সংবাদমাধ্যমকে মুমতাজ বলেন, ”ধর্মেন্দ্রর সঙ্গে আমার দারুণ বন্ধুত্ব ছিল। দেখা হলেই আড্ডা হত। যখন শুনলাম, ধর্মেন্দ্রর শারীরিক অবস্থার অবনতির কথা। তখন আর নিজেকে আটকাতে পারলাম না। দ্রুত তাঁকে দেখতে ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে গেলাম। কিন্তু ওখানে গিয়ে দেখি কড়া নিরাপত্তা। পরিবারের সবাই একেবারে তটস্থ হয়ে রয়েছেন। ধর্মেন্দ্রর রুমের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা এক নার্সের কাছে জানতে চাইলাম ধর্মেন্দ্রর শারীরিক অবস্থার কথা। উনি বললেন, এখন ধর্মেন্দ্রকে ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছে। এরপরই যখন দেখার জন্য রুমে ঢুকতে গেলাম। রে রে করে উঠল সবাই। আমাকে রীতিমতো হাত ধরে নার্স বললেন, একদম ঢুকবেন না। ওখানে যাওয়া মানা। অনেক অনুরোধ করলাম। বলেছিলাম একটিবার দূর থেকে দেখব। কিন্তু আধঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকার পরও দেখতে দেয়নি। তারপর তো জানতে পারলাম হাসপাতাল থেকে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। একসপ্তাহ কাটতে না কাটতেই চলে গেলেন! ধর্মেন্দ্রর মৃত্যু আমাকে নস্ট্যালজিয়ায় ভাসিয়ে দিয়ে গিয়েছে। ”