যাই হয়ে যাক, এই একটা সুযোগ ছাড়তে মোটেও রাজি নন সৌমিতৃষা
Soumitrisha Kundu: নিজের মত করে তাই কিছুটা সময় কাটানোর সময় ও সুযোগ পেলে সে মোটেও ছাড়ে না। আর তা হল বৃষ্টিতে ভেজা। বৃষ্টি পড়লেই সৌমিতৃষার নজর চলে যায় বাইরে। সুযোগ বুঝে যদি একটু ভিজে নেওয়া যায়, তবে বলাই বাহুল্য় তিনি বেজায় খুশি।
সৌমিতৃষা কুণ্ডু। টলিপাড়ার অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী তিনি। টলিপাড়ার মিঠাই রানি কখন যে পর্দার রুমি হয়ে সকলের মন জয় করে নিয়েছিলেন, তা অনেকেরই নজরে আসেনি। তিলে তিলে নিজেকে তৈরি করছেন সৌমি। সামনে তাঁর আরও এক ছবির কাজ। সৌরভ দাসের বিপরীতে এবার নজর কাড়তে চলেছেন তিনি। তবে শত ব্য়স্ততার মাঝে একটা বিষয় তিনি হাতছাড়া করতে একে বারেই রাজি নন, আর তা হল কিছুটা সময় মনের কথা শোনা। সৌমিতৃষা বেজায় মুডি মানুষ। নিজের মত করে তাই কিছুটা সময় কাটানোর সময় ও সুযোগ পেলে সে মোটেও ছাড়ে না। আর তা হল বৃষ্টিতে ভেজা। বৃষ্টি পড়লেই সৌমিতৃষার নজর চলে যায় বাইরে। সুযোগ বুঝে যদি একটু ভিজে নেওয়া যায়, তবে বলাই বাহুল্য় তিনি বেজায় খুশি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর ভক্তের সংখ্যা নেহাতই কম নয়। একের পর এক পোস্ট তাঁর ভাইরাল হতে দেখা যায়। আর সেই তালিকায় চোখ রাখলেই স্পষ্ট হয়ে যায়, যে তিনি বৃষ্টিতে ভিজতে ঠিক কতটা পছন্দ করেন। কলকাতায় তাপমাত্রা যখন ৪২ ডিগ্রি, গরমে সকলের প্রাণ যায় যায় সেই সময় প্রথম বৃষ্টিতে ভিজেছিল কলকাতা, তাতে ভিজেছিলেন তিনিও। এরপর বৃহস্পতিবার দুপুর, ১২টা বাজতেই কলকাতার আকাশের ছবিটা পাল্টে গেল। তারপরই ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি নামতে দেখা যায়। আর সেই বৃষ্টিতেও মন খুলে ভিজে নিলেন সৌমিতৃষা।
TV9 বাংলাকে বৃষ্টিতে ভেজা নিয়ে বলেছিলেন, আমি তো পুরো রিমঝিম ধারা গার্ল। বৃষ্টি হবে আর আমি ভিজব না, তা কি হয়? তার ওপর প্রথম বৃষ্টি। মাকে নিয়ে বেরিয়েছিলাম, যেই বৃষ্টি শুরু ভিজে নিলাম। বৃষ্টির সঙ্গে আমার গভীর সম্পর্ক। এমনকি আমার বাড়ির সবাই আমায় চোখে চোখে রাখে। যা জ্বালিয়েছি সবাইকে। প্রধান শুটেও ভিজেছি, মিঠাই শুটে ভিজেছি। তবে বেশি না, ১০ মিনিট, সামনেই কাজ তো। বাজ পড়লে ভয় পেয়ে ঘরে বসে থাকব এমন মেয়ে আমি না। বৃষ্টির কথা কানে এলেই আমি হাজির। পাহাড়ে গিয়ে ভিজে আসি। এই সময়টা আমার।