Tabla maestro Zakir Hussain: না ফেরার দেশে কিংবদন্তি তবলা বাদক জাকির হুসেন

Tabla maestro Zakir Hussain: ভারত ও আন্তর্জাতিক একাধিক সিনেমায় অবদান রয়েছে কিংবদন্তি এই তবলা বাদকের। প্রায় ৪ দশক আগে পরিবার নিয়ে সান ফ্রান্সিসকো চলে যান তিনি। সেখানেই বসবাস শুরু করেন। ১৯৮৮ সালে তিনি পদ্মশ্রী সম্মান পান। ২০০২ সালে পান পদ্মভূষণ সম্মান। আর ২০২৩ সালে তাঁকে পদ্মবিভূষণ সম্মান দেওয়া হয়। ভারতীয় সঙ্গীতে অবদানের জন্য সঙ্গীত নাটক অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন তিনি।

Tabla maestro Zakir Hussain: না ফেরার দেশে কিংবদন্তি তবলা বাদক জাকির হুসেন
প্রয়াত কিংবদন্তি তবলা বাদক জাকির হুসেন
Follow Us:
| Updated on: Dec 15, 2024 | 10:51 PM

সান ফ্রান্সিসকো: প্রয়াত কিংবদন্তি তবলা বাদক জাকির হুসেন। প্রায় এক সপ্তাহ আমেরিকার সান ফ্রান্সিসকোর একটি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। আইসিইউতে রাখা হয়েছিল তাঁকে। রবিবার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর।

রক্তচাপজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন কিংবদন্তি এই তবলা বাদক। সেখান থেকে তাঁর হৃদ ও ফুসফুসের সমস্যা দেখা দেয়। সেই সমস্যা নিয়ে সান ফ্রান্সিসকোর হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। কিন্তু, চিকিৎসকদের সব চেষ্টা ব্যর্থ করে না ফেরার দেশে চলে গেলেন কিংবদন্তি তবলা বাদক। তাঁর প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এক্স হ্যান্ডলে তিনি লেখেন, “সর্বকালের অন্যতম মহান তবলা বাদক ছিলেন তিনি। তাঁর প্রয়াণ দেশের কাছে বড় ক্ষতি। মহান এই শিল্পীর পরিবার ও অনুরাগীদের সমবেদনা জানাই।”

কিংবদন্তি তবলা বাদক উস্তাদ আল্লা রাখা খানের পুত্র জাকির হুসেন। জন্ম ১৯৫১ সালের ৯ মার্চ। মুম্বইয়ে। সাত বছর বয়সে তবলা বাজিয়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেন। বারো বছর বয়স হওয়ার আগেই ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে অনুষ্ঠান করতে শুরু করেন। ভারতীয় ক্ল্যাসিক্যাল ও আন্তর্জাতিক সঙ্গীতে বড় অবদান রয়েছে জাকির হুসেনের।

এই খবরটিও পড়ুন

ভারত ও আন্তর্জাতিক একাধিক সিনেমায় অবদান রয়েছে কিংবদন্তি এই তবলা বাদকের। প্রায় ৪ দশক আগে পরিবার নিয়ে সান ফ্রান্সিসকো চলে যান তিনি। সেখানেই বসবাস শুরু করেন। ১৯৮৮ সালে তিনি পদ্মশ্রী সম্মান পান। ২০০২ সালে পান পদ্মভূষণ সম্মান। আর ২০২৩ সালে তাঁকে পদ্মবিভূষণ সম্মান দেওয়া হয়। ভারতীয় সঙ্গীতে অবদানের জন্য সঙ্গীত নাটক অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন তিনি। সাতবার গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন। তার মধ্যে ৪ বার এই অ্যাওয়ার্ড পান কিংবদন্তি এই তবলা বাদক।