এক এক জনের কাছে বন্ধুত্বের সম্পর্কটা এক এক রকমের। কেউ বিশ্বাস ভরসায় ভর করে এই সম্পর্কে মজবুত করে, কেউ আবার সঠিক সময় সঠিক মর্যাদা দিতে না পাড়ায় সম্পর্কের বুঁনট তৈরি করে উঠতে পারেন না। তবে বন্ধুতের মূলে থাকা একটি উপকরণ না থাকলে, এই সম্পর্কই অর্থহীন হয়ে পড়ে। আর তা হল বিশ্বাস। সম্প্রতি বন্ধুত্বের এমনই বিভিন্ন দিক নিয়ে একটি লেখা লেখেন সোমু মিত্র, যা নতুন লিরিক্যাল মিউজিক ভিডিয়ো হিসেবে প্রকাশ পেয়েছে ইতিমধ্যেই, নাম ‘বন্ধুর জন্মদিনে’। এই লিরিক্যাল মিউজিক ভিডিয়োতেই দেখা গেল সোমু মিত্র, রূপসা মুখার্জি, পৌলমী ঘোষের সঙ্গে স্টার জয়া ভট্টাচার্যকে । কথায় বলে ইন্ডাস্ট্রিতে বন্ধু হয় না। বিভিন্ন বিভিন্ন সেলেব এই নিয়ে অতীতেও মন্তব্য করেছেন। তবে প্রায় ১৫ বছর বলিউড দাপিয়ে ব্যক্তিগত মতামতটা এই বিষয় ঠিক কেমন অভিনেত্রীর। লিরিক্যালটির মুক্তি উপলক্ষ্যে কলকাতায় উপস্থিত জয়া ভট্টাচার্য।
এই মর্মেই TV9 বাংলার পক্ষ থেকে অভিনেত্রী জয়া ভট্টাচার্যকে প্রশ্ন করা হয়, সত্যি কি ইন্ডাস্ট্রিতে প্রকৃত বন্ধু হয়! নাকি পুরোটা ওপরের চাকচিক্য…বেশ কিছুটা ভেবে অভিনেত্রী জয়া ভট্টাচার্যর উত্তরে জানান- এই প্রশ্ন আমায় অতীতে অনেকে করেছেন। তবে আমি বলব সাধারণত শুরুতে আমরা আমাদের সমস্ত কথা ইন্ডাস্ট্রির বন্ধুদের খুলে বলতে পারি না। পরবর্তীতে সৌভাগ্য বশত, কিছু মানুষ এমন আমরা পেয়েই যাই, যাঁদের কাছে তুমি মনের সমস্ত কথা উগরে দিতে পার। দীর্ঘদিন কর্মসূত্রে আবার এমন কিছু বন্ধু হয়েছে, যাঁদের ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে খুব একটা বেশিকিছু বলতে আমি পছন্দ করি না। সত্যি বলতে কি তাঁদের কাছে মন খুলে বমিটা করি না। তোমাকে সেই সময়টা দিতে হবে, যা থেকে তোমার বিশ্বাসটা জন্ম নেবে। পাশাপাশি অপর ব্যক্তিটাকেও ঠিক ততটাই ভরসা দিতে হবে। বিশ্বাসটা বজায় রাখতে হবে।
নিজের ক্ষেত্রেও ঠিক সেটাই প্রযোজ্য বলেই জানান জয়া ভট্টাচার্য, তিনি আরও বলেন- এটা আমার স্বভাব নয় যে আমি গিয়ে কাঠি করব, কারুর হাঁড়ির খবর জানতে চাইব। ফলে যখন আমার বন্ধুরা আমায় বিশ্বাস করে, তখন তাঁরা আমার কাছে আসে, সমস্যার কথা বলে, শুনি। তখন যদি তাঁদের মনে হয় কোনও উপদেশের প্রয়োজন দিয়ে থাকি, যদি মনে হয় প্রয়োজন নেই, কিছু বলি না। ঠিক আছেস শুনে নিয়েছি, পেটের ভিতর চলেও গিয়েছে, আর হজমও করে নিলাম, ব্যাস…। আমার ক্ষেত্রে বিষয়টা হল আমার যদি মনে হয়, আমি আমার বন্ধুদেরকে মনের কথা বলি। ১৩ থেকে ১৫ বছর কাজের পর আজ সত্যি কিছু ভাল বন্ধু তৈরি হয়েছে। যাঁরা আমার সম্পর্কে সমস্তটা জানে, যাঁদের সম্পর্কে আমি সমস্তটা জানি। কিউকি শ্বাস ভি কভি বহু থি ধারাবাহিকের মেকআপ রুমে আমরা পাঁচজন থাকতাম, সব রকমের কথা হত, এমনকি আমাদের বাড়ির পরিচারিকার বাড়ির খবরও শেয়ার করতাম। কোনও খবর কি কোনওদিন সামনে এসেছে…?
এক এক জনের কাছে বন্ধুত্বের সম্পর্কটা এক এক রকমের। কেউ বিশ্বাস ভরসায় ভর করে এই সম্পর্কে মজবুত করে, কেউ আবার সঠিক সময় সঠিক মর্যাদা দিতে না পাড়ায় সম্পর্কের বুঁনট তৈরি করে উঠতে পারেন না। তবে বন্ধুতের মূলে থাকা একটি উপকরণ না থাকলে, এই সম্পর্কই অর্থহীন হয়ে পড়ে। আর তা হল বিশ্বাস। সম্প্রতি বন্ধুত্বের এমনই বিভিন্ন দিক নিয়ে একটি লেখা লেখেন সোমু মিত্র, যা নতুন লিরিক্যাল মিউজিক ভিডিয়ো হিসেবে প্রকাশ পেয়েছে ইতিমধ্যেই, নাম ‘বন্ধুর জন্মদিনে’। এই লিরিক্যাল মিউজিক ভিডিয়োতেই দেখা গেল সোমু মিত্র, রূপসা মুখার্জি, পৌলমী ঘোষের সঙ্গে স্টার জয়া ভট্টাচার্যকে । কথায় বলে ইন্ডাস্ট্রিতে বন্ধু হয় না। বিভিন্ন বিভিন্ন সেলেব এই নিয়ে অতীতেও মন্তব্য করেছেন। তবে প্রায় ১৫ বছর বলিউড দাপিয়ে ব্যক্তিগত মতামতটা এই বিষয় ঠিক কেমন অভিনেত্রীর। লিরিক্যালটির মুক্তি উপলক্ষ্যে কলকাতায় উপস্থিত জয়া ভট্টাচার্য।
এই মর্মেই TV9 বাংলার পক্ষ থেকে অভিনেত্রী জয়া ভট্টাচার্যকে প্রশ্ন করা হয়, সত্যি কি ইন্ডাস্ট্রিতে প্রকৃত বন্ধু হয়! নাকি পুরোটা ওপরের চাকচিক্য…বেশ কিছুটা ভেবে অভিনেত্রী জয়া ভট্টাচার্যর উত্তরে জানান- এই প্রশ্ন আমায় অতীতে অনেকে করেছেন। তবে আমি বলব সাধারণত শুরুতে আমরা আমাদের সমস্ত কথা ইন্ডাস্ট্রির বন্ধুদের খুলে বলতে পারি না। পরবর্তীতে সৌভাগ্য বশত, কিছু মানুষ এমন আমরা পেয়েই যাই, যাঁদের কাছে তুমি মনের সমস্ত কথা উগরে দিতে পার। দীর্ঘদিন কর্মসূত্রে আবার এমন কিছু বন্ধু হয়েছে, যাঁদের ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে খুব একটা বেশিকিছু বলতে আমি পছন্দ করি না। সত্যি বলতে কি তাঁদের কাছে মন খুলে বমিটা করি না। তোমাকে সেই সময়টা দিতে হবে, যা থেকে তোমার বিশ্বাসটা জন্ম নেবে। পাশাপাশি অপর ব্যক্তিটাকেও ঠিক ততটাই ভরসা দিতে হবে। বিশ্বাসটা বজায় রাখতে হবে।
নিজের ক্ষেত্রেও ঠিক সেটাই প্রযোজ্য বলেই জানান জয়া ভট্টাচার্য, তিনি আরও বলেন- এটা আমার স্বভাব নয় যে আমি গিয়ে কাঠি করব, কারুর হাঁড়ির খবর জানতে চাইব। ফলে যখন আমার বন্ধুরা আমায় বিশ্বাস করে, তখন তাঁরা আমার কাছে আসে, সমস্যার কথা বলে, শুনি। তখন যদি তাঁদের মনে হয় কোনও উপদেশের প্রয়োজন দিয়ে থাকি, যদি মনে হয় প্রয়োজন নেই, কিছু বলি না। ঠিক আছেস শুনে নিয়েছি, পেটের ভিতর চলেও গিয়েছে, আর হজমও করে নিলাম, ব্যাস…। আমার ক্ষেত্রে বিষয়টা হল আমার যদি মনে হয়, আমি আমার বন্ধুদেরকে মনের কথা বলি। ১৩ থেকে ১৫ বছর কাজের পর আজ সত্যি কিছু ভাল বন্ধু তৈরি হয়েছে। যাঁরা আমার সম্পর্কে সমস্তটা জানে, যাঁদের সম্পর্কে আমি সমস্তটা জানি। কিউকি শ্বাস ভি কভি বহু থি ধারাবাহিকের মেকআপ রুমে আমরা পাঁচজন থাকতাম, সব রকমের কথা হত, এমনকি আমাদের বাড়ির পরিচারিকার বাড়ির খবরও শেয়ার করতাম। কোনও খবর কি কোনওদিন সামনে এসেছে…?