AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bengali Serial: ‘গাঁটছড়া’ বয়কটের ডাক, সত্যি মানতেই পারছেন না ভক্তরা, প্রভাব পড়বে টিআরপিতে?

Bengali Serial: এগিয়ে গিয়েছে 'গাঁটছড়া'। ধারাবাহিকের ট্র্যাকে আগমন হয়েছে নতুন সব চরিত্রের। শুধু কি তাই? সিরিয়ালের প্লট বলছে, মৃত্যু হয়েছে কেন্দ্রীয় চরিত্র খড়ি ওরফে শোলাঙ্কি রায়ের।

Bengali Serial: 'গাঁটছড়া' বয়কটের ডাক, সত্যি মানতেই পারছেন না ভক্তরা, প্রভাব পড়বে টিআরপিতে?
কেন বয়কটের ডাক?
| Edited By: | Updated on: Apr 30, 2023 | 12:18 PM
Share

এগিয়ে গিয়েছে ‘গাঁটছড়া’। ধারাবাহিকের ট্র্যাকে আগমন হয়েছে নতুন সব চরিত্রের। শুধু কি তাই? সিরিয়ালের প্লট বলছে, মৃত্যু হয়েছে কেন্দ্রীয় চরিত্র খড়ি ওরফে শোলাঙ্কি রায়ের। আর তাতেই মুখভার দর্শকদের একটা বড় অংশের। সিনেমায় যে নতুন চরিত্রের আগমন ঘটেছে তাঁদের অনেককেই পছন্দ হচ্ছে না তাঁদের। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিবাদ জারি। খড়ির সঙ্গেও তুলনা চলছে ‘গাঁটছড়া’র নব্য প্রজন্মের। একজন লিখেছেন, “খড়িকে ছাড়া গাঁটছড়া দেখবই না”। আবার কেউ কেউ ডাক দিয়েছে ধারাবাহিকটি বয়কটের। প্রশ্ন হল, এর ফলে প্রভাব কি পড়বে টিআরপিতে? বিগত বেশ কিছু মাস ধরেই একদা টপার ওই ধারাবাহিকের টিআরপি বেশ কম। গত সপ্তাহে ওই ধারাবাহিক পেয়েছিল মাত্র ৫.৩। যদিও তার আগের সপ্তাহের থেকে নম্বর বেড়েছিল খানিকটা। কেন খড়ির ট্র্যাক পড়িমরি করে শেষ করতে হল পরিচালককে? কারণ সোলাঙ্কি নিজেই। তিনি নিজেই ধারাবাহিকটি ছাড়তে চেয়েছিলেন। কিন্তু কেন? সে ব্যাখ্যাও নিজেই দিয়েছিলেন। টিভিনাইন বাংলাকে শোলাঙ্কি বলেন, “বেশ কয়েকদিন ধরে ভুগছিলাম, কমছিল শরীরের ওজনও। হিমোগ্লোবিন কমে গিয়েছিল। ডাক্তার পরামর্শ দিয়েছিলেন বিশ্রামের। তবে মেগা করে কতদিনই বা আর ছুটি নেওয়া যায়? অভিনেত্রী হিসেবেই বিবেক লাগে। চ্যানেলকে জানিয়েছিলাম। বিন্দুমাত্র আপত্তি জানাননি কেউ। সকলেই করেছিলেন সহযোগিতা। তবে একটা ট্র্যাক তো মেনে চলতে হয় সবাইকে। তাই জন্য কয়েকদিন সময় লেগে গেল। এখন আমি কয়েকদিনের জন্য বিশ্রামে থাকতে চাই। শরীরের যত্ন নিতে চাই। তবে সেটা দু-তিন মাসের বেশি নয়। অভিনয় ছাড়া আমার পক্ষে থাকা এক কথায় অসম্ভব। তাই শীঘ্রই ফিরছি। আপাতত শরীরের একটু বিশ্রাম প্রয়োজন।”

তিনি যে গাঁটছড়া ছাড়ছেন ইদের দিনেই তা ঘোষণা করেছিলেন শোলাঙ্কি। লিখেছিলেন ‘জীবনে কিছুই চিরস্থায়ী নয়, একমাত্র পরিবর্তন ছাড়া। এক বছরেরও বেশি সময়ের সফর শেষ হল! স্বপ্নের মতো লাগছে, একইসঙ্গে খারাপও লাগছে আবার আমি আনন্দিতও। এই সফরে কিছু দারুণ মানুষের সঙ্গে দেখা হয়েছে– কেউ পরিবার হয়ে ওঠেছে, কেউ বন্ধু। কেউ ছেড়ে গেছে আবার কেউ রয়ে গেছে। সবমিলিয়ে দুর্দান্ত একটা সফর। এবার এগিয়ে যাওয়ার সময়।’ এরপরেই সোশ্যাল মিডিয়া আক্ষরিক অর্থেই তোলপাড় হয়। যে ঝড় উঠেছিল, তা এখন চলছে। সবার একটাই দাবি, ‘খড়ি যেন ফিরে আসে’।