মিষ্টির নাম ‘রচনা’! ভাস্বর শেয়ার করলেন ছবি, বাংলার কোথায় পাওয়া যায়?
কালোজাম, দরবেশ, লেডিকেনি, গুজিয়া, পান্তুয়া-- বাঙালি মানেই মিষ্টিপ্রিয়। বাহারি মিষ্টির অভাবও নেই। তাই বলে মিষ্টি নাম রচনা, এ কথা শুনেছেন কোনওদিন? বাংলায় ২০ নম্বরের রচনা পরীক্ষা, বা নিদেনপক্ষে সংসদে এতদিন আনাগোনা ছিল 'রচনার'। সেই রচনা এবার খাবার পাতেও!
কালোজাম, দরবেশ, লেডিকেনি, গুজিয়া, পান্তুয়া– বাঙালি মানেই মিষ্টিপ্রিয়। বাহারি মিষ্টির অভাবও নেই। তাই বলে মিষ্টি নাম রচনা, এ কথা শুনেছেন কোনওদিন? বাংলায় ২০ নম্বরের রচনা পরীক্ষা, বা নিদেনপক্ষে সংসদে এতদিন আনাগোনা ছিল ‘রচনার’। সেই রচনা এবার খাবার পাতেও! চমকে গেলেন তো? গোটা ঘটনাটিই শেয়ার করেছেন অভিনেতা ভাস্বর চট্টোপাধ্যায়।
প্রতিবার দেশের বাড়িতে দুর্গা পূজা হয় তাঁদের। সময় পেলে তিনি চলেও যান, তবে এবার আর যাওয়া হয়নি। তাই বলে বাড়ি থেকে প্রসাদ আসবে না তা কী করে হয়? ভাস্বর জানিয়েছনে কাকা দেবাশিস চট্টোপাধ্যায় পাঠিয়ে দিয়েছেন তাঁর প্রিয় রচনাকে! এই রচনা তৈরি হয় শুকনো বোঁদে দিয়ে। পাওয়া যায় বাঁকুড়া ও সংলগ্ন অঞ্চলে।
ভাস্বর লিখছেন, “অনেকেই হয়তো জানেন না সে কারণেই এই পোস্টটা করছি। বাড়ির পুজোয় যাওয়া হয়নি তাই আমার কাকা দেবাশিস চট্টোপাধ্যায় আমার প্রিয় মিষ্টি পাঠিয়ে দিয়েছেন। এই মিষ্টির নাম রচনা। শুকনো বোঁদে দিয়ে তৈরী,বাঁকুড়া ছাড়া অন্যত্র পাওয়া যায় বলে শুনিনি। আমাদের বাড়ির পুজোয় মায়ের ভোগে এটা লাগেই।” রচনা দেখতেও খাসা, ছবি শেয়ার করেছেন অভিনেতা নিজেই। একবাক্যে সকলে বলছেন, “ধন্যবাদ ভাস্বর। আপনি আলাপ না করালে হয়ত সারাজীবনে এ রচনার হদিশই পেতাম না।”