ক্লাসে ডাহা ফেল বিবৃতি! মার খাওয়ার হাত থেকে বাঁচতে কী করেছিলেন নায়িকা?
কলকাতার মেয়ে নন অভিনেত্রী বিবৃতি চট্টোপাধ্যায় এ কথা সকলের জানা। সপ্তম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত রাজস্থানে মায়ের কাছেই থেকেছেন তিনি। তার আগে দিদা-দাদু অর্থাত্ মায়ের মা-বাবার কাছেই থাকতেন বিবৃতি। দাদু-দিদার কাছে থাকার সময় ঠিক কী কাণ্ড করেছিলেন তিনি জানেন?
কলকাতার মেয়ে নন অভিনেত্রী বিবৃতি চট্টোপাধ্যায় এ কথা সকলের জানা। সপ্তম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত রাজস্থানে মায়ের কাছেই থেকেছেন তিনি। তার আগে দিদা-দাদু অর্থাত্ মায়ের মা-বাবার কাছেই থাকতেন বিবৃতি। দাদু-দিদার কাছে থাকার সময় ঠিক কী কাণ্ড করেছিলেন তিনি জানেন? শুনলে চমকে যাবেন। ভাবতেও পারবেন না দিদাকে এই ভাবে বোকা বানিয়েছিলেন বিবৃতি। এমনিতেই নাতি-নাতনিরা তাদের দাদু-দিদার কাছে খুবই আদরের হয়।
তেমনই বিবৃতিও খুব আদরের ছিলেন তাঁর দাদু-দিদার কাছে। তাঁর পড়াশোনা, বেড়ে ওঠার সব খেয়ালই রাখতেন দিদা। একবার হাফ ইয়ার্লি পরীক্ষায় যা কাণ্ড ঘটিয়েছিলেন তিনি। বর্তমানে অন্যতম সফল মডেল তথা অভিনেত্রী বিবৃতি। তিনি যে ছোটবেলায় এমন একটা কাণ্ড করতে পারেন সেটা হয়তো কেউই আশা করেননি। তাঁর মা এসে সব গোপন তথ্য ফাঁস করলেন ‘দিদি নম্বর ১’-এ। সেই ঘটনা শুনে হেসে পাগল সঞ্চালিকা রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়।
কী ঘটেছিল? একবার হাফ ইয়ার্লি পরীক্ষায় প্রায় প্রতিটি বিষয়ে ফেল করেছিলেন নায়িকা। রেজাল্টে সব বিষয়ে লাল কালির দাগ। এ দিকে দিদাকে নায়িকা বুঝিয়ে ছিলেন সব নিয়ম এখন বদলে গিয়েছে। লাল কালির দাগ দেওয়া মানে পাশ। আর অন্য কালিগুলো মানে ফেল। মায়ের মুখে নিজের কাণ্ড শুনে লজ্জায় লাল হয়ে যান বিবৃতি নিজেই। লজ্জায় মুখ ঢাকেন। প্রসঙ্গত, এখনও পর্যন্ত অনেক বেশি ছবিতে দেখতে পাওয়া যায়নি অভিনেত্রীকে। কিন্তু খুব কম সময়েই তাঁকে কেন্দ্র করে অনেক বিতর্ক তৈরি হয়েছে। পরিচালক তথাগত মুখোপাধ্য়ায়ের সঙ্গে নাকি সম্পর্কে ছিলেন বিবৃতি। তবে এই বিষয়ে কোনও দিন সে ভাবে কোনও কথা বলতে রাজি নন নায়িকা।