Sohini-Ronojoy: বইমেলায় পাশে বসে গল্প-হাসি; সোহিনী-রণজয়ের সম্পর্ক কি জোড়া লাগল? মুখ খুললেন অভিনেতা

Tollywood Relationships: এবারের বইমেলায় নজর কেড়েছে দু'জনের উপস্থিতি। একজন অভিনেত্রী সোহিনী সরকার এবং অন্যজন রণজয় বিষ্ণু।

Sohini-Ronojoy: বইমেলায় পাশে বসে গল্প-হাসি; সোহিনী-রণজয়ের সম্পর্ক কি জোড়া লাগল? মুখ খুললেন অভিনেতা
সোহিনী-রণজয়।
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Feb 02, 2023 | 2:38 PM

বইমেলার আমেজ। সেই আমেজে আড্ডা হবে না, তা তো হতেই পারে না। পশ্চিমবঙ্গের মহিলা কমিশনের উদ্যোগে যে আড্ডা আয়োজিত হয়েছিল, সেখানে হাজির ছিলেন বাংলা বিনোদন জগতের তাবড়-তাবড় শিল্পীরা। একদিকে যেমন ছিলেন সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়, মাধবী মুখোপাধ্যায়, লীনা গঙ্গোপাধ্যায়রা। অন্যদিকে ছিলেন নবপ্রজন্মের জনপ্রিয় মুখ। তবে নজর কেড়েছেন দু’জন – অভিনেত্রী সোহিনী সরকার এবং অভিনেতা রণজয় বিষ্ণুর উপস্থিতি।

বইমেলার আড্ডায় মাধবী মুখোপাধ্যায়কে দেখে একটি গান ধরেছিলেন অভিনেতা অম্বরীশ ভট্টাচার্য। ১৯৬৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত অগ্রগামীর তৈরি ‘শঙ্খবেলা’ ছবির গান ‘কে প্রথম কাছে এসেছি’ গাইতে শুরু করেন অম্বরীশ। সে ছবিতে নায়ক-নায়িকা হয়ে অভিনয় করেছিলেন মাধবী এবং উত্তমকুমার। ভিডিয়োটি অম্বরীশ শেয়ার করেছেন তাঁর ফেসবুকে। এবং সেই ভিডিয়োতেই দেখা যায় পাশাপাশি বসে আছেন সোহিনী এবং রণজয়। কেবল বসে নেই – সোহিনী এবং রণজয় কথাবার্তা বলছেন, হাসি বিনিময় করছেন।

একটা সময় সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী-রণজয়। শোনা যায়, তাঁরা একসঙ্গে থাকতেনও। তাঁদের বেড়াতে যাওয়ার নানা ছবি অনেকেই দেখেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। কিন্তু একটা সময়ের পর সেই সম্পর্কে চির ধরে। সম্পর্ক নাকি ভেঙে যায়। যদিও এ ব্যাপারে সোহিনী কিংবা রণজয় কখনওই সেভাবে মুখ খোলেননি। তবে রটেছিল, তাঁদের সম্পর্ক নাকি ভেঙেছে।

বইমেলায় তাঁদের পাশাপাশি বসে থাকতে দেখে, খোশ গল্প করতে দেখে এবং একে-অপরকে হাসতে দেখে অনেকের ধারণা তৈরি হয়েছে, ফের সম্পর্ক জোড়া লেগেছে তাঁদের। বিষয়টি যদিও সোহিনী-রণজয়ের একান্ত ব্যক্তিগত ব্যাপার। তবুও বিখ্যাতদের নিয়ে এই ধরনের আলোচনা হবেই। বিশেষ করে তাঁরা যদি অভিনেতা-অভিনেত্রী হন। তাই TV9 বাংলা যোগাযোগ করেছিল রণজয়ের সঙ্গে। লোকে যা বলছে, তা কি সত্যি? তা হলে কি ফের জোড়া লাগল তাঁদের সম্পর্ক? প্রশ্নের উত্তরে রণজয় বলেছেন, “দু’জন মানুষ পাশাপাশি বসে থাকলে কথা বলবে, সেটাই স্বাভাবিক। তবে এ ব্যাপারে আমি এখন কোনও কথা বলতেই চাই না। এই টপিকটায় আমি বলতে চাই ‘নো কমেন্টস’।”

যোগাযোগ করা হয়েছিল সোহিনী সরকারের সঙ্গেও। তাঁকে ফোনে পাওয়া যায়নি।