AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

গাড়ি নিয়ে সব্জিওয়ালাকে সজরে ধাক্কা, বেধড়ক মার কপিলকে

Kapil Sharma: তখন কপিলের বয়স মাত্র ১৫ বছর। তাঁর বাড়িতে বাবার বন্ধু এসেছিলেন। তিনি সঙ্গে এনেছিলেন জিপ। সেই জিপের চাবি তিনি টেবিলের ওপর রাখেন। চোখে পড়তেই কপিল তা সরিয়ে নিয়েছিলেন। কৌতুহল বশত তিনি গাড়ি চালাতে বেরিয়ে পড়েন।

গাড়ি নিয়ে সব্জিওয়ালাকে সজরে ধাক্কা, বেধড়ক মার কপিলকে
| Updated on: Jan 07, 2025 | 2:59 PM
Share

‘দ্য কপিল শর্মা’ শোয়ে একবার অতিথির আসনে উপস্থিত হয়েছিলেন রাজ বব্বর। নানান আড্ডার মাঝে শো সঞ্চালক শেয়ার করলেন তাঁর শৈশবের এক কাহিনি। কপিল বেজায় দুষ্ট ছিলেন। বারে বারে তিনি জানান, পরিবারের সকলেই একপ্রকার তাঁকে নিয়ে ঠিক কী পরিমাণে ব্যতিব্যস্ত থাকতেন। এবারেও তার ব্যতিক্রম ঘটল না। আড্ডার মাঝে কপিল জানান একবার তিনি এমন কান্ড ঘটিয়েছিলেন, যে প্রকাশ্যেই তাঁর বাবা তাঁকে বেধড়ক মেরেছিলেন। তখন কপিলের বয়স মাত্র ১৫ বছর। তাঁর বাড়িতে বাবার বন্ধু এসেছিলেন। তিনি সঙ্গে এনেছিলেন জিপ। সেই জিপের চাবি তিনি টেবিলের ওপর রাখেন। চোখে পড়তেই কপিল তা সরিয়ে নিয়েছিলেন। কৌতুহল বশত তিনি গাড়ি চালাতে বেরিয়ে পড়েন।

বিষয়টা প্রথমে কেউ লক্ষ্য করেনি। পরবর্তীতে যা ঘটালেন কপিল, তা নিয়ে রীতিমত শোরগোল পড়ে যায়। ঠিক কী করেছিলেন কপিল, তিনি গাড়ি চালাতে পারতেন না। কেবল স্টার্ট দিয়ে দিয়েছিলেন। তারপরই পিছনে দাঁড়িয়ে থাকা এক সব্জি বিক্রিতাকে ধাক্কা মারেন কপিল। আওয়াজ পেতেই বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসেন তাঁরা বাবা। এরপরই ঘটে চরম কান্ড, কপিলের লেগেছে কি না কেউ খোঁজ নেয় না, উল্টে তাঁকে বেধড়ক মারতে শুরু করেন তাঁর বাবা। সদ্য সম্প্রচারিত এপিসোডে নিজের জীবনে এই গল্প শেয়ার করেন কপিল শর্মা।

২০০৭ সাল থেকে কেরিয়ার শুরু হয় কপিলের। লাফটার চ্যালেঞ্জ সিজ়ন তিন জেতার পরই কপিল শর্মাকে নিয়ে চর্চা ওঠে তুঙ্গে। এরপর কমেডি শো, ২০১০ থেকে একাধিক ছবি, সবই রয়েছে কপিলের দখলে। সম্প্রতি তাঁর ছবির প্রচারে এসে ব্যক্তিগত সম্পত্তি নিয়ে আজতাক তাঁকে প্রশ্ন করে। যার উত্তরে তিনি জানিয়েছেন, তিনি অনেক টাকা হারিয়েছেনও। যদিও সেসব নিয়ে ভাবতে রাজি নন কপিল শর্মার। তাঁর কথায়, তাঁর পরিবার আছে, বাড়ি আছে, গাড়ি আছে, সেটাই তাঁর জন্য যথেষ্ট। যদিও কপিলের কথায়, তিনি ভাল রোজগার করলেও আজও মাস মাইনের ধারণাতেই বাঁচেন তিনি। তিনি খরচ করতে মোটেও পছন্দ করেন না। যা খরচ করার তাঁর স্ত্রী করে থাকেন।