AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Shocking: প্রয়াত অক্ষয়! একের পর এক শোকবার্তায় ভরছে অভিনেতার ফোন, কারণ জানলে চমকে উঠবেন

Akshay Kumar: একটা সময় ছিল যখন একের পর এক ফ্লপ ছবির ধাক্কা সহ্য করতে না পেড়ে দেশ ছেড়েছিলেন অক্ষয় কুমার। নিয়েছিলেন অন্যদেশের নাগরিকত্ব। তারপরই ঘুরে যায় ভাগ্যের চাকা। ফ্লপ থেকে সুপারহিট হয়ে যান তিনি। আবারও ফেরেন ভারতে। তবে ভারতের নাগরিকত্ব পেতে সময় লেগে যায় বহু বছর।

Shocking: প্রয়াত অক্ষয়! একের পর এক শোকবার্তায় ভরছে অভিনেতার ফোন, কারণ জানলে চমকে উঠবেন
| Updated on: Aug 02, 2024 | 8:17 PM
Share

অক্ষয় কুমার। প্রয়াত! তিনি আর নেই! না, বিন্দুমাত্র বিচলিত হওয়ার কারণ নেই। ভিনেতা সুস্থই রয়েছেন, সেটা সকলের জানাও। তবে কেন অভিনেতার ফোনে একের পর এক মৃত্যু শোকজ্ঞাপনের বার্তা পৌঁছে যাচ্ছে? সকলে কেন ধরে নিচ্ছেন তিনি মৃত? না, রাতারাতি রটে যাওয়া এটা কোনও ভুয়ো খবর নয়। একশ্রেণি ইচ্ছাকৃতভাবেই এই কাজ করে চলেছেন। অভিনেতার অনুমান তা কেবলই বক্স অফিসে ফ্লপ ছবির জন্য। একটা সময় ছিল যখন একের পর এক ফ্লপ ছবির ধাক্কা সহ্য করতে না পেড়ে দেশ ছেড়েছিলেন অক্ষয় কুমার। নিয়েছিলেন অন্যদেশের নাগরিকত্ব। তারপরই ঘুরে যায় ভাগ্যের চাকা। ফ্লপ থেকে সুপারহিট হয়ে যান তিনি। আবারও ফেরেন ভারতে। তবে ভারতের নাগরিকত্ব পেতে সময় লেগে যায় বহু বছর।

অবশেষে ২০২৪ সালে এসে ভারতের নাগরিকত্ব পান তিনি। ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে ভোটও দিয়েছেন অভিনেতা। তবে কেরিয়ারের অনেকটা অধ্যায় পেরিয়ে আবারও যেন ফিরছে সেই পুরোনো স্মৃতি। গত দুই বছরে একটাই ছবি অক্ষয় কুমারের সাফল্যের মুখ দেখেনি। এরপরই একশ্রেণি অভিনেতাকে মৃত বলে ধরে নেন। আর তাঁর ফোন ভরতে থাকে শোকবার্তায়। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এমনই বিস্ফোরক তথ্য সামনে আনলেন অভিনেতা।

অক্ষয় কুমারের কথায়, ”যা হচ্ছে, ভালর জন্য হচ্ছে। আমি খুব একটা ভাবি না। চার-পাঁচটা ছবি আমার চলেনি। আর আমি কত কত মেসেজ পাচ্ছি। কেউ বলছেন– দুঃখিত, তবে চিন্তা করো না। আরে আমি মারা যাইনি। মনে হচ্ছে মানুষ আমায় শোকজ্ঞাপন করছেন। সমবেদনা জানিয়ে যেমন বার্তা পাঠিয়ে থাকেন, ঠিক তেমন। কোনও এক সাংবাদিকও আমাকে লিখে পাঠিয়েছেন, ‘চিন্তা কোরো না। তুমি শীঘ্রই ফিরে আসবে।’আমি তাঁকেও উত্তর দিয়েছি, আমাকে এমন কেন লিখে পাঠাচ্ছ? আমি কোথাও যাইনি। আমি এখানেই আছি এবং আমি কাজ করতে থাকব।”