Weight Loss Vegetables: দরকার নেই কোনও ডিটক্স ড্রিংক্সের, এই ৬ আনাজ রোজ খেলেই অসহ্যকর গরমেও মেদ ঝরবে
Summer Foods for Weight Loss: অসহ্যকর গরমে খাওয়া-দাওয়ার ইচ্ছেই চলে যায়। এখন যত বেশি হালকা ও তরল জাতীয় খাবার খাবেন, শরীর ভাল থাকবে। তবে, জল খাওয়াতে কোনও কমতি রাখবেন না। এই মারাত্মক গরমে সুস্থ থাকার একমাত্র উপায় হল হাইড্রেশন। আর ওজন কমানোর জন্যও হাইড্রেটেড থাকা জরুরি।
অসহ্যকর গরমে খাওয়া-দাওয়ার ইচ্ছেই চলে যায়। এখন যত বেশি হালকা ও তরল জাতীয় খাবার খাবেন, শরীর ভাল থাকবে। তবে, জল খাওয়াতে কোনও কমতি রাখবেন না। এই মারাত্মক গরমে সুস্থ থাকার একমাত্র উপায় হল হাইড্রেশন। আর ওজন কমানোর জন্যও হাইড্রেটেড থাকা জরুরি। এতে শরীর ঠান্ডা থাকে এবং মেদ ঝরানো আরও সহজ হবে। তবে, ওজন কমাতে গেলে ডায়েটে ভিটামিন, প্রোটিন, ফাইবারের মতো পুষ্টিও জরুরি। গরমে কোন সবজি খেলে এসব পুষ্টির ঘাটতি মিটবে এবং দ্রুত ওজন কমবে? জেনে নিন।
লাউ: গরমে পেট ও শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে লাউ। এই আনাজের ৯২ শতাংশ জল দিয়ে তৈরি। আর এতে ফ্যাট একদম নেই এবং ক্যালোরির পরিমাণ কম। রোজের ডায়েটে লাউ রাখলে ওজন কমাতে পারবেন এবং দেহে পুষ্টির ঘাটতিও মিটবে।
শসা: গরমে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে হলে রোজ শসা খান। শসার ৯৬ শতাংশই হল জল আর বাকি অংশ ফাইবার। এছাড়া শসায় ভিটামিন কে, ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম রয়েছে। শসা খেলে ওজন কমানো সহজ এবং গরমে শরীরও ঠান্ডা থাকে।
এই খবরটিও পড়ুন
ক্যাপসিকাম: ক্যাপসিকামের মধ্যে ভিটামিন সি রয়েছে। এই সবজি আপনার মেটাবলিজমকে উন্নত করে, ফ্যাট কমায় এবং শারীরিক ব্যথা-যন্ত্রণা থেকেও মুক্তি দেয়। ক্যাপসিকাম বা বেলপেপার রান্নায় মেশালে খাবারের স্বাদও বাড়বে।
ঢ্যাঁড়শ: খেতে না ভাল লাগলেও ওজন কমানোর জন্য ঢ্যাঁড়শ খেতেই হবে। ঢ্যাঁড়শের মধ্যে দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় দু’ধরনের ফাইবারই রয়েছে। এছাড়া এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। ডায়াবেটিস ও কোলেস্টেরলের রোগীরা ঢ্যাঁড়শ খেয়ে সুস্থ থাকতে পারবেন এবং ওজন কমাতে পারবেন।
করলা: তেঁতো স্বাদের জন্য অনেকেই উচ্ছে-করলা খেতে পছন্দ করেন না। কিন্তু এই সবজির মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে রোগা হওয়ার রহস্য। ফ্যাট সেলকে ধ্বংস করে ওজন কমাতে সাহায্য করে করলা।
টমেটো: টমেটোর মধ্যে ভিটামিন, মিনারেল ও প্রোটিন রয়েছে। তাছাড়া টমেটোর মধ্যেও জলের পরিমাণ বেশি। আর ক্যালোরি খুব কম। টমেটো খেলে গরমে শরীর ভাল থাকে এবং সহজেই ওজন কমে। এমনকি এই আনাজে থাকা ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে।