AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Neck Pain: একটানা কাজ করে ঘাড়ে ব্যথা? এই টিপসে ৫ মিনিটেই আরাম পাবেন

Health Tips: কাজের মাঝে ৩০ মিনিট ব্রেক নিন। ঘাড়ের ব্যায়াম করুন

Neck Pain: একটানা কাজ করে ঘাড়ে ব্যথা? এই টিপসে ৫ মিনিটেই আরাম পাবেন
ঘাড়ে ব্যথার সহজ সমাধান
| Edited By: | Updated on: Oct 01, 2022 | 7:30 PM
Share

কটানা বসে কম্পিউটার স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে কাজ করলে ঘাড় ব্যথা হওয়া খুব স্বাভাবিক। মাথা নামিয়ে বা ঝুঁকে বসে একটানা যে কোনও কাজ করলে সমস্যা হবেই। এইভাবে ঘাড় নীচু করে কাজ করলে ঘাড়ের পেশি বেশি প্রসারিত হয়ে থাকে। এছাড়াও অস্টিওআর্থারাইটিসও ঘাড় ব্যথার একটি সাধারণ কারণ। যদিও ঘাড়ের ব্যথা নিজে থেকেই ভালো হয়ে যায়, তবে অনেকের ক্ষেত্রে তা টানা অনেকক্ষণ পর্যন্ত থাকতে পারে। ফলে স্বাভাবিক কাজকর্মও ব্যহত হয়। ঘাড়ে ব্যথা সাধারণ সমস্যা। পেশীর স্ট্রেন, জয়েন্টের ব্যথা, স্নায়ুর স্ট্রেন বা জোরে আঘাত পেলেই ব্যথা বেশি হতে পারে। আর তাই এই সমস্যা বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে দেরী করবেন না।

ঘাড়ে ব্যথার চিকিৎসা কী

একটানা কাজ না করে ৩০ মিনিট চোখ এবং ঘাড়কে বিশ্রাম দেওয়া, অ্যান্টিক্লকওয়াইজ এক্সসারসাইজ, কম্পিউটার ঠিক উচ্চতায় রাখা, চেয়ারের উচ্চতা যাতে ঠিক থাকে সেদিকে নজর দেওয়া জরুরি। সেই সঙ্গে ঘাড়ে ব্যথা থাকলে ভারী কিছু না তোলারই পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। এছাড়াও বাড়িতে আরও যা কিছু টোটকা ব্যবহার করতে পারেন তা হল-

টেনিস বল- বিভিন্ন রিসার্চে দেখা গিয়েছে টেনিস বল যদি ঘাড়ে দিয়ে ম্যাসাজ করা যায় তাহলে ভাল ফল পাওয়া যেতে পারে। ২০-৩০ সেকেণ্ড ধরে অ্যান্টি ক্লক ওয়াইজ ম্যাসাজ করুন। এতে নরম টিস্যুগুলি শিথিল হবে, ঘাড় স্টিফ হয়ে থাকবে না। পেশী ঠিকমতো মুভ করতে পারবে।

ধনুরাসন করতে পারলেও এই ঘাড়ের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে তা নিয়মিত ভাবে করতে হবে। ঠিক ভাবে করতে হবে। ভুল আসন করলে ব্যথা আরও বেশি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। গোড়ালি আর হাঁটু বাকিয়ে নিয়ে ১০ সেকেণ্ড ধনুকের ভঙ্গিমায় থাকুন। আবার আস্তে আস্তে শ্বাস ছেড়ে দিন। এই আসনে পায়ের পেশী অনেক শক্ত হয়।

যোগ জার্নালে প্রকাশিত বেশ কিছু লেখায় বলা হয়েছে ঘাড়ের ব্যথা কমাতে কার্যকরী হল ঊষ্ট্রাসন। ৬০ সেকেণ্ডের জন্য ঊষ্ট্রাসন করুন। এভাবে পাঁচবার করুন। এতে ঘাড়ের পেশী নরম হবে।

দেওয়ালে এক কোণা করে সাজা হয়ে দাঁড়ান। এবার হাত দেওয়ালের দিকে সোজা প্রসারিত করুন। কনুই আর কাঁধের উচ্চতা যেন সমান থাকে। আর হাত নামিয়ে নিন। এভাবে করতে পারলে ব্যথা কমবে।

ঘাড় সোজা সামনের দিকে নামিয়ে ১৫ সেকেণ্ড রাখুন। আবার পিছনের দিকে ১৫ সেকেন্ড রাখুন। এভাবে করতে পারলে ঘাড়ের পেশী শিথিল হবে। ব্যথাও কমবে।