AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Good Cholesterol: ওষুধ খাচ্ছেন এলডিএল কমানোর জন্য, ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে কী করবেন?

High Cholesterol: দেহে দু'ধরনের কোলেস্টেরল রয়েছে, এইচডিএল ও এলডিএল কোলেস্টেরল। এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলেই কপালে চিন্তার ভাঁজ দেখা যায়। অনেকেই জানেন না, এই এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে, এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায়, যা আরও ক্ষতিকর।

Good Cholesterol: ওষুধ খাচ্ছেন এলডিএল কমানোর জন্য, ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে কী করবেন?
| Updated on: May 24, 2024 | 5:19 PM
Share

আমরা বরাবরই বাড়তি কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়ি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভুলে যাই এইচডিএল কোলেস্টেরলের কথা। দেহে দু’ধরনের কোলেস্টেরল রয়েছে, এইচডিএল ও এলডিএল কোলেস্টেরল। এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলেই কপালে চিন্তার ভাঁজ দেখা যায়। অনেকেই জানেন না, এই এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে, এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায়, যা আরও ক্ষতিকর। এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরল স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি। এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। বাজারে যে সব ওষুধ পাওয়া যায়, যা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। কিন্তু এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় না। এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে গেলে আপনাকে জীবনধারার উপর জোর দিতে হবে।

১) দেহে কোলেস্টেরলের ভারসাম্য বজায় রাখতে রোজ শরীরচর্চা করুন। যোগব্যায়াম করলে রক্তে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। পাশাপাশি এলডিএল-এর মাত্রাও কমে। নিয়মিত হাঁটাহাটি করলে, সাঁতার কাটলেও রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখে।

২) কোলেস্টেরল বেড়েছে বলে ডায়েট থেকে ফ্যাটকে কেটে বাদ দেবেন না। বরং, ডায়েটে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রাখুন। আমন্ড, আখরোট, সামুদ্রিক মাছ, ফ্ল্যাক্স সিড, অ্যাভোকাডো, অলিভ অয়েলের মতো স্বাস্থ্যকর খাবার খান।

৩) এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা ভাল থাকলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে আরেকটি পুষ্টি, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। সামুদ্রিক মাছ, ফ্ল্যাক্সসিড, চিয়া সিড, আখরোটের মতো খাবারে সহজেই এই পুষ্টি পেয়ে যাবেন।

৪) এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে গেলে এলডিএল-এর মাত্রা কমাতে হবে। তার জন্য আপনাকে ফাস্ট ফুড, ভাজাভুজি, মিষ্টিজাতীয় খাবার ছাড়তে হবে। রিফাইন্ড চিনির তৈরি খাবার ও পানীয় এক্কেবারেই খাওয়া যাবে না। এতে রক্তে শর্করার মাত্রাও বেড়ে যেতে পারে। এমনকি ভুল খাদ্যাভ্যাসে জেরে ওজনও বেড়ে যায়।

৫) দেহে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে ধূমপান ছাড়ুন। ধূমপানের বদভ্যাস ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। অন্যদিকে, খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।