AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Train Accident: ওভারহেড তার ছিড়ে দুর্ঘটনার মুখে পুরুষোত্তম এক্সপ্রেস, তীব্র ঝাঁকুনিতে মৃত ২ যাত্রী

Jharkhand Train Accident: ১২টা ৫ মিনিট নাগাদ পারসাবাদের কাছে গোমোহ ও কোডার্মা রেলস্টেশনে মাঝে, আচমকাই ছিড়ে যায় ওভারহেড ইলেকট্রিক তার। বিদ্য়ুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতেই ট্রেনের চালক সঙ্গে সঙ্গে ইমার্জেন্সি ব্রেক কষেন। সেই সময়ে দিল্লিগামী ওই ট্রেনটির গতি ছিল ঘণ্টায় ১৩০ কিলোমিটার। আচমকাই ব্রেক কষায় তীব্র ঝাঁকুনি হয় ট্রেনে। ভিতরে সমস্ত কিছু উল্টে-পাল্টে পড়ে যায়।

Train Accident: ওভারহেড তার ছিড়ে দুর্ঘটনার মুখে পুরুষোত্তম এক্সপ্রেস, তীব্র ঝাঁকুনিতে মৃত ২ যাত্রী
তীব্র ঝাঁকুনির পর ট্রেন থেকে নেমে পড়েন আতঙ্কিত যাত্রীরা।Image Credit: Twitter
| Edited By: | Updated on: Nov 12, 2023 | 8:24 AM
Share

ধানবাদ: বড় দুর্ঘটনার মুখ থেকে বাঁচল দিল্লিগামী ট্রেন। তবে আচমকা ব্রেক কষায় প্রবল ঝাঁকুনিতে মৃত্যু হল দুই যাত্রীর। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) কোডার্মা জেলায়। জানা গিয়েছে, কোডার্মা রেল স্টেশনের কাছে আচমকাই ওভারহেডের ইলেকট্রিক তার (Overhead Electric Wire) ছিড়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে তীব্র ঝাঁকুনি দিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ে পুরী-নয়া দিল্লি পুরুষোত্তম এক্সপ্রেস (Puri-New Delhi Purushottam Express)। ওই ঝাঁকুনিতেই দুই যাত্রীর মৃত্যু হয়।

পূর্ব মধ্য রেলওয়ের তরফে জানানো হয়েছে, শনিবার ঝাড়খণ্ডের কোডার্মা জেলায় দুর্ঘটনার মুখে পড়ে পুরী-নয়া দিল্লি পুরুষোত্তম এক্সপ্রেস। দুপুর ১২টা ৫ মিনিট নাগাদ পারসাবাদের কাছে গোমোহ ও কোডার্মা রেলস্টেশনে মাঝে, আচমকাই ছিড়ে যায় ওভারহেড ইলেকট্রিক তার। বিদ্য়ুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতেই ট্রেনের চালক সঙ্গে সঙ্গে ইমার্জেন্সি ব্রেক কষেন।

সেই সময়ে দিল্লিগামী ওই ট্রেনটির গতি ছিল ঘণ্টায় ১৩০ কিলোমিটার। আচমকাই ব্রেক কষায় তীব্র ঝাঁকুনি হয় ট্রেনে। ভিতরে সমস্ত কিছু উল্টে-পাল্টে পড়ে যায়। আসন থেকে ছিটকে পড়েন যাত্রীরা। ওই তীব্র ঝাঁকুনিতেই গুরুতর আঘাত পান দুই যাত্রী। কিছুক্ষণের মধ্যেই তাদের মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনার খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে আসেন ধানবাদ রেলওয়ে ডিভিশনের ম্যানেজার কেকে সিনহা সহ একাধিক শীর্ষকর্তারা।

দুর্ঘটনার পর প্রায় চার ঘণ্টা ধানবাদ রেলওয়ে ডিভিশনের কোডার্মা-গোমোহ সেকশনে ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। পরে দুর্ঘটনাস্থলে পাঠানো হয় একটি ডিজেল ইঞ্জিন। ওই ইঞ্জিন পুরুষোত্তম এক্সপ্রেসকে গোমোহ অবধি টেনে আনে। সেখানে আবার নতুন ইলেকট্রিক ইঞ্জিন যোগ করা হয়। এরপর দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেয় পুরুষোত্তম এক্সপ্রেস।