AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

SIR in Uttar Pradesh: শিয়রে ডেডলাইন! এদিকে SIR ফর্ম থেকে ‘বঞ্চিত’ ৭০ হাজার ভোটার

Special Intensive Revision News: উত্তর প্রদেশের অন্যতম সংবাদমাধ্যম 'অমর উজালা'র একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, সে রাজ্য়ের ৪০৩টি বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে ৯টি বিধানসভা কেন্দ্রে মোট ভোটারের সংখ্যা ৩৬ লক্ষেরও বেশি। এই কেন্দ্রগুলির জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত বিএলও-র সংখ্যা ৩ হাজার ৬৯৬।

SIR in Uttar Pradesh: শিয়রে ডেডলাইন! এদিকে SIR ফর্ম থেকে 'বঞ্চিত' ৭০ হাজার ভোটার
প্রতীকী ছবিImage Credit: PTI
| Updated on: Nov 29, 2025 | 9:31 PM
Share

লখনউ: ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় পরিমার্জনের কাজ সব রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চলগুলিতে শুরু হয়েছিল এক সঙ্গেই। বাংলার বিএলও-রা পেয়েছেন প্রশংসা। কিন্তু যোগীরাজ্যে একেবারে উলটপুরাণ। হাতে আর এক সপ্তাহ নেই। আগামী ৯ ডিসেম্বর খসড়া তালিকা প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন। ৪ ডিসেম্বর ফর্ম আপলোডের শেষ দিন। কিন্তু তারপরেও ফর্মই পাননি ৭০ হাজার ভোটার। যা ঘিরে উত্তর প্রদেশে বেড়েছে উদ্বেগ।

উত্তর প্রদেশের অন্যতম সংবাদমাধ্যম ‘অমর উজালা’র একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, সে রাজ্য়ের ৪০৩টি বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে ৯টি বিধানসভা কেন্দ্রে মোট ভোটারের সংখ্যা ৩৬ লক্ষেরও বেশি। এই কেন্দ্রগুলির জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত বিএলও-র সংখ্যা ৩ হাজার ৬৯৬। অর্থাৎ বিএলও প্রতি ভোটারের সংখ্যা ৯৭৪ জন। কিন্তু তাও একাধিক ভোটারের কাছে ফর্মই আসেনি। বাদ পড়েছেন ৭০ হাজার ভোটার।

জেলা প্রশাসনের দাবি, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত প্রায় ১৩ লক্ষ ভোটার তাঁদের এনুমারেশন ফর্ম জমা দিয়েছেন। উত্তর ও দক্ষিণ ক্যান্টনমেন্ট এবং এতমাদপুর নগর বেশ কয়েকটি জায়গায় ফর্ম সংগ্রহের হাল খুবই খারাপ। কাজ খুবই ধীর গতিতে এগোচ্ছে। ভোটাররাও ফর্ম জমা করেননি। তাঁদের কাছে প্রশাসন তরফে আবেদন করা হয়েছে যেন দ্রুত ফর্ম জমা দেওয়া হয়।

পরীক্ষা স্থগিতের প্রস্তাব

কাজের হাল বেহাল। তাই বিএলও-দের ‘ফুল পারফরমেন্সে’ যাতে কোনও বাধা না পড়ে, সেই ব্যবস্থাই করতে চায় উত্তর প্রদেশের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর। স্বাভাবিকভাবে এসআইআর-এর কাজে নিযুক্ত বিএলও-রা বেশির ভাগই শিক্ষক। এদিকে উত্তর প্রদেশে এখন ‘হাফ-ইয়ারলি’ পরীক্ষার সময়। তাই এই পরিস্থিতিতে স্কুল ও ভোটার তালিকার নিবিড় পরিমার্জনের কাজ এক সঙ্গে সামলানো কঠিন।

ইতিমধ্য়ে যোগী প্রশাসনের কাছে এই মর্মে একটি চিঠি পাঠিয়েছে সিইও দফতর। আপাতত পরীক্ষা স্থগিতের প্রস্তাব দিয়েছে তাঁরা। সিইও দফতর সূত্রে খবর, ডিসেম্বরের মাঝে পরীক্ষা নেওয়ার আবেদন জানান হয়েছে। যাতে সাড়া দিয়েছে উত্তর প্রদেশে শিক্ষা দফতর। তৈরি হয়েছে পরীক্ষার নতুন সময়সূচি।