AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bangladesh: ‘বাংলায় ঢুকে আমাদের জনসংখ্যার ভারসাম্য নষ্ট করছে বাংলাদেশিরা’

Bangladesh: জগন্নাথ সরকারের বক্তব্য, বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশকারীরা আসছে বলেই, মালদহ, মুর্শিদাবাদ, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলিতে জনসংখ্যার ভারসাম্য নষ্ট হয়েছে। হুগলি, হাওড়া, নদিয়ার কিছু অংশেও একই সমস্যা। আরং সেটা সরকারি মদতেই হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।

Bangladesh: 'বাংলায় ঢুকে আমাদের জনসংখ্যার ভারসাম্য নষ্ট করছে বাংলাদেশিরা'
অনুপ্রবেশ ইস্যুতে উত্তাল সংসদImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Dec 03, 2024 | 1:36 PM
Share

নয়া দিল্লি: বাংলাদেশ ইস্যুতে মঙ্গলবার উত্তাল হল সংসদ। সওয়াল করলেন বাংলার সাংসদরা।  বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের অধিকার সুরক্ষিত করা এবং চিন্ময়কৃষ্ণের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে পশ্চিমবঙ্গে পথে নেমেছে বিজেপি। বাংলাদেশ ইস্যুতে প্রথম থেকেই মমতা সরকারের অবস্থান ছিল, এই বিষয়ে কেন্দ্রের অবস্থানকে সমর্থন করবে তারা। কিন্তু এই ইস্যুতেই মঙ্গলবার উত্তাল সংসদ। বাংলাদেশ ইস্যুতে মোদী সরকারের দিকেই বল ঠেলেছে তৃণমূল। আবার অনুপ্রবেশে-কাঁটায় রাজ্য সরকারকে বিঁধেছেন বিজেপি সাংসদরা।

রানাঘাটের বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকারের প্রশ্ন, ” বাঙালি হিন্দু হওয়া কি অপরাধ ?”  তিনি বলেন, “বাংলাদেশের যেভাবে রাষ্ট্রীয় মদতে বাঙালি হিন্দুদের চিহ্নিত করে তাদের উপর এই অপরাধ হচ্ছে, তার বিরুদ্ধে আন্দোলন করা হলে আন্দোলনকারী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতার করা হচ্ছে। দিনের পর দিন অনুপ্রবেশকারীরা এসে আমাদের জনসংখ্যার ভারসাম্য নষ্ট করে দিচ্ছে।” তাঁর অভিযোগ,  “এগুলি হচ্ছে সরকারি মতে।  রাজ্য সরকার মদত দিচ্ছে হাওড়া উলুবেড়িয়ায় সন্ত্রাস হতে।”

জগন্নাথ সরকারের বক্তব্য, বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশকারীরা আসছে বলেই, মালদহ, মুর্শিদাবাদ, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলিতে জনসংখ্যার ভারসাম্য নষ্ট হয়েছে। হুগলি, হাওড়া, নদিয়ার কিছু অংশেও একই সমস্যা। আরং সেটা সরকারি মদতেই হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।

যদিও অনুপ্রবেশ ইস্যুতে প্রথম থেকেই বাংলার শাসকদল কেন্দ্রীয় সরকার, অর্থাৎ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক ও বিএসএফ-কেই দায়ী করে এসেছে। এক্ষেত্রেও বল ঠেলেছে মোদী সরকারের দিকেই। এদিন লোকসভায় তৃণমূল সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “রাষ্ট্রপুঞ্জের কাছে শান্তি বাহিনী পাঠানোর আবেদন করুক কেন্দ্র।”