AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Salman Khan: মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার মামলায় রেহাই পেলেন সলমন খান

Salman Khan: ৪ বছরের পুরনো মামলায় রেহাই পেলেন সলমন খান। মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় বেকসুর খালাস দিল বম্বে হাইকোর্ট।

Salman Khan: মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার মামলায় রেহাই পেলেন সলমন খান
ছবি সৌজন্যে: ফেসবুক
| Edited By: | Updated on: Mar 30, 2023 | 1:20 PM
Share

মুম্বই: চার বছরের পুরনো মামলায় রেহাই পেলেন বলিউড অভিনেতা সলমন খান (Salman Khan)। ২০১৯ সালে অশোক পাণ্ডে নামের এক সাংবাদিক তাঁর মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য সলমন খান ও তাঁর দেহরক্ষীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছিলেন। সলমনের বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ তুলেছিলেন ওই সাংবাদিক। সেই মামলা খারিজ করল বম্বে হাইকোর্ট। পাশাপাশি রেহাই পেলেন তাঁর দেহরক্ষী নওয়াজ শেইখও। এই মামলায় ২০২২ সালে সলমন খান ও তাঁর দেহরক্ষীর বিরুদ্ধে হাজিরার নোটিস পাঠিয়েছিল আন্ধেরি ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট। সেই হাজিরার নির্দেশকে হাইকোর্টে চ্যালেঞ্জ জানানো হয়েছিল। সেই হাজিরার নির্দেশও বৃহস্পতিবার খারিজ করল বম্বে হাইকোর্ট।

সলমনের বিরুদ্ধে মামলাটি কী?

ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে ব্যক্তিগত অভিযোগে অশোক পাণ্ডে অভিযোগ করেছিলেন, মুম্বইয়ের রাস্তায় সাইকেল চালানোর সময় সংবাদ মাধ্যমের বেশ কয়েকজন প্রতিনিধি সলমন খানের ছবি তুলছিলেন। সেই সময় তাঁর মোবাইল ছিনিয়ে নিয়েছিলেন সলমন। ২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে এই ঘটনা ঘটে। অশোকের অভিযোগ, শুধু ফোনই কেড়ে নেননি। তাঁর সঙ্গে বচসায়ও জড়ান অভিনেতা এবং তাঁকে হুমকি দিয়েছিলেন বলেও অভিযোগ। এই ঘটনায় গত বছর ম্যাজিস্ট্রেট পুলিশি তদন্তের জনির্দেশ দেন। সলমনের পাশপাশি এই মামলায় নাম জড়ায় তাঁর দেহরক্ষী নওয়াজ শেইখের। আর এই মামলাকে চ্য়ালেঞ্জ জানিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন সলমন খান।

এই মামলায় হাইকোর্ট সাংবাদিকের বিবৃতিতে বেশ কিছু অসঙ্গতি তুলে ধরে। এই বিবৃতি কেবলমাত্র মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। কোনও হেনস্থার বিষয়ে বলা হয়নি বলে জানিয়েছে হাইকোর্ট। পরে যখন তিনি ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে অভিযোগ করেন তখন তিনি উল্লেখ করেন তাঁর উপর আক্রমণও করা হয়েছে। এই বিষয়ে বিচারপতি ডাঙরে সাংবাদিককে বলেন, “দু’মাস পর আপনার মনে হয়েছে ফাটাকা মারা থা, অ্যাসল্ট কিয়া থা? ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে আপনি বলেননি আপনাকে মারা হয়েছে বা হেনস্থা করা হয়েছে, কিন্তু দু’মাস পর আপনি বলছেন আপনার উপর আক্রমণ করা হয়েছে। পুলিশকে করা অভিযোগ প্রথমে দেখুন।”