India-Pakistan: কেন শেষ পর্যন্ত ‘আত্মসমর্পণ’ করল পাকিস্তান?
India-Pakistan: পাকিস্তান লাগাতার হামলা চাললেও সব ঠেকিয়ে দিয়েছে ভারতীয় সেনা। ভারতের ডিফেন্স সিস্টেমের পরাক্রমে ভেঙে পড়েছে ভেঙে পড়েছে একের পর একের পর পাক ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধ বিমান। মাটিতে মিশে গিয়েছে মারণ ড্রোন।

নয়া দিল্লি: সংঘর্ষবিরতিতে ভারত-পাকিস্তান! তা নিয়েই এখন জোর চর্চা গোটা দেশে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন দীর্ঘ আলোচনার পর দুই দেশ সংঘর্ষবিরতিতে সম্মত হয়েছে। ভারত ও পাকিস্তানের ডিজিএমওদের মধ্যে আলোচনার পর সংঘর্ষবিরতি নিশ্চিত করা হয়। ভারতের বিদেশ সচিবও সংঘর্ষবিরতির কথা খাতায়-কলমে ঘোষণা করে দিয়েছেন। এদিকে বিগত কয়েকদিন ধরে ভারতের চাপে কার্যত ল্যাজেগোবরে হয়ে গিয়েছে পাকিস্তান। ভারতীয় সেনার বীরত্বের কাছে গোটা পাকিস্তানেই ‘ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি’র সুর। ওয়াকিবহাল মহলের অনেকেই বলছেন, কোমরটা অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল পাকিস্তানের। তাই সংঘর্ষবিরতি ছাড়া আর কোনও রাস্তাই খোলা ছিল না।
পাকিস্তান লাগাতার হামলা চাললেও সব ঠেকিয়ে দিয়েছে ভারতীয় সেনা। ভারতের ডিফেন্স সিস্টেমের পরাক্রমে ভেঙে পড়েছে ভেঙে পড়েছে একের পর একের পর পাক ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধ বিমান। মাটিতে মিশে গিয়েছে মারণ ড্রোন। সোজা কথায়, ভারতের সাঁড়াশি আক্রমণে নাস্তনাবুদ হয়ে গিয়েছে পাক সেনা। রণাঙ্গনে না পেরে শেষ পর্যন্ত মিথ্যা প্রচারে শান দিতে থাকে ইসলামাবাদ। এস-৪০০ কে আক্রমণ, জম্মু, পাঠানকোটের বিমানঘাঁটি সহ একাধিক অস্ত্রাগারে আক্রমণের মতো ভুয়ো তথ্য ছড়াতে থাকে। তবে বিশ্ব আঙিনায় পাকিস্তানের মিথ্যা দাবি সবই নস্য়াৎ করে দেয় ভারত। তাতেই আরও চাপ পড়েন ইসলামাবাদের কর্তারা।
উল্টে ভারতের আক্রমণে নাকানিচোবানি খেতে খেতে সামরিক খাতে বিশাল ক্ষতি হয়ে যায় পাকিস্তানের। এখন পর্যন্ত সামনে আসা তথ্য হলছে, পাকিস্তানের ৭টি বিমানঘাঁটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে রাওয়ালপিন্ডির নূর খান এয়ারবেস, রহমিয়ার খান মুস্তাফাবাদ, পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের চকওয়াল জেলার মুরিদ এয়ারবেস, রহমিয়ার খান, রফিকী, মুরিদ এয়ার বেস। একাধিক পাকিস্তানি যুদ্ধবিমান মাটিতে মিশে গিয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রচুর পাক ড্রোন, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে AWACS সিস্টেম, হাজার হাজার কোটি টাকার অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জামেও প্রবল ধাক্কা লেগেছে। সেই ক্ষত সহজে মেরামতি সম্ভব নয় বলেই মত ওয়াকিবহাল মহলের।





