AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

ভেসে যাচ্ছে একের পর এক গাড়ি, মেঘভাঙা বৃষ্টিতে হড়পা বান ধর্মশালায়, বন্যার আশঙ্কায় জারি সতর্কতা

Cloudburst in Dharamshala: একটানা বৃষ্টিতে প্লাবিত গোটা এলাকাই। ভারী বর্ষণ ও হড়পা বানের কারণে সিমলা জেলার রামপুরের ঝাকরির কাছে অবস্থিত জাতীয় সড়কেও ধস নেমে বন্ধ হয়ে গিয়েছে।

ভেসে যাচ্ছে একের পর এক গাড়ি, মেঘভাঙা বৃষ্টিতে হড়পা বান ধর্মশালায়, বন্যার আশঙ্কায় জারি সতর্কতা
জলের তোড়ে ভেসে যাচ্ছে গাড়ি।
| Edited By: | Updated on: Jul 12, 2021 | 12:55 PM
Share

সিমলা: একনাগাড়ে বৃষ্টি হয়েই চলেছে হিমাচল প্রদেশে। ভেসে যাচ্ছে দাঁড়িয়ে থাকা একের পর এক গাড়ি। মেঘভাঙা বৃষ্টিতে হড়পা বান এসেছে ধর্মশালা সহ একাধিক এলাকায়। বন্যা সম পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে গোটা রাজ্যেই। আটকে পড়েছেন হাজারো পর্যটক।

দেশের উত্তর পূর্ব অংশে বর্ষা প্রবেশ করতেই বিগত কয়েকদিন ধরেই ক্রমাগত বৃষ্টি পড়ছে হিমাচল প্রদেশে। সোমবার সকালে আচমকাই মেঘভাঙা বৃষ্টি নামে কাংড়া জেলার ধর্মশালায়। ভাইরাল একটি ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, প্রবল জনস্রোতে ভেসে যাচ্ছে একের পর এক গাড়ি। তবে এখনও কোনও ব্যক্তির নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার খবর মেলেনি। শুরু হয়েছে রাস্তা পরিস্কারের কাজ।

করোনা সংক্রমণ কমতেই পর্যটকরা ভিড় জমিয়েছে হিমাচলে। কিন্তু একটানা বৃষ্টিতে প্লাবিত গোটা এলাকাই। ভারী বর্ষণ ও হড়পা বানের কারণে সিমলা জেলার রামপুরের ঝাকরির কাছে অবস্থিত জাতীয় সড়কেও ধস নেমে বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তবে প্রশাসনের তরফে খারাপ আবহাওয়ার মাঝেও রাস্তা পরিস্কারের কাজ শুরু করা হয়েছে। অন্যদিকে, মাঝি নদীতে বেড়েছে জলস্তর। ভেঙে গিয়েছে প্রায় ১০টি দোকান।

আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো বয়েছে, আগামী কয়েকদিনও হিমাচল প্রদেশে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত হবে। ১২ ও ১৩ জুলাই সমতল ও মাঝারি পার্বত্য এলাকায় কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। অর্থাৎ এই দিনগুলিতে সেখানে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। ১৪ ও ১৫ জুলাই জারি করা হয়েছে হলুদ সতর্কতা। আরও পড়ুন: উদ্বেগজনক উত্তর-পূর্ব ভারতের করোনা পরিস্থিতি, আগামিকালই মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক নমোর

অতি ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে ধস ও গাছ উপড়ে বিপদ ঘটতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে প্রশাসনের তরফে। প্রবল বৃষ্টিপাতে বাড়তে পারে নদীর জলস্তরও। সেইজন্য স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটকদের নদীর আশেপাশে যেতে বারণ করা হয়েছে।