Dharmendra Pradhan: আইটিআই-এর ছাত্রদের জন্য ‘এমপ্লয়বিলিটি স্কিল কারিকুলাম’এর ডিজিটাল সংস্করণ উন্মোচন করলেন ধর্মেন্দ্র প্রধান
Digital version of Employability Skills Curriculum: মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) নয়া দিল্লিতে ফিউচার স্কিল ফোরামে শিল্প প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট বা আইটিআই-এর শিক্ষার্থীদের জন্য এম্প্লয়বিলিটি স্কিলস কারিকুলামের ডিজিটাল সংস্করণ উন্মোচন করলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়ন মন্ত্রী, ধর্মেন্দ্র প্রধান।
নয়া দিল্লি: মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) নয়া দিল্লিতে ফিউচার স্কিল ফোরামে শিল্প প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট বা আইটিআই-এর শিক্ষার্থীদের জন্য এম্প্লয়বিলিটি স্কিলস কারিকুলামের ডিজিটাল সংস্করণ উন্মোচন করলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়ন মন্ত্রী, ধর্মেন্দ্র প্রধান। অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে, ধর্মেন্দ্র প্রধান কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, ভারতের ভবিষ্যৎ গঠন এবং একুশ শতকের কর্মীবাহিনী তৈরিতে দক্ষতার রূপান্তরকারী শক্তির কথা তুলে ধরেন। তিনি দাবি করেন, চলতি শতকের পরের চতুর্থাংশে, ভারত যখন স্বাধীনতার ১০০ বছর পূর্ণ করবে, তখন আমাদের দেশ বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে।
এই ডিজিটাল পাঠক্রমে পড়ানো হবে রয়েছে আর্থিক এবং ডিজিটাল সাক্ষরতা, ডাইভার্সিটি অ্যান্ড ইনক্লুসন, কর্মজীবনের উন্তি, লক্ষ্য নির্ধারণ এবং শিল্পোদ্যোগ। সর্বশেষ এলিমেন্টারি স্কুল পাঠ্যক্রম থেকে এই বিষয়গুলি নেওয়া হয়েছে। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে এই পাঠক্রম আপডেট করেছিল স্কিল ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড এন্টারপ্রেনারশিপ দফতর। যেকোনও সময়, যে কোনও জায়গা থেকে শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা পূরণ করবে এই ডিজিটাল পাঠক্রম। এর জন্য ভারত সরকারের ‘ভারত স্কিল পোর্টাল’এর পাশাপাশি অন্যান্য সরকারি প্ল্যাটফর্মের উপলব্ধ হবে। সব মিলিয়ে আড়াই কোটি শিক্ষার্থীর এতে উপকৃত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সব মিলিয়ে মোট ১২টি মডিউলে এই পাঠক্রমকে ভাগ করা হয়েছে। প্রতিটি পাঠের পর শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা যাত তাদের শিক্ষাকে বাস্তব পরিস্থিতিতে কাজে লাগাতে পারে, তার জন্য পাঠ্য মডিউলগুলি তৈরি করা হয়েছে গল্প বলার মতো করে। শিক্ষার্থীরা যাতে নির্দিষ্ট এবং সময়োপযোগী ফিডব্যাক পায়, তার জন্য ডিজিটাল পাঠক্রমে গঠনমূলক ফিডব্যাক সিস্টেমও রাখা হয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের একুশ শতকের উপযোগী হিসেবে তৈরি করতে ডিজিটাল পাঠক্রমে ব্লেন্ডেড লার্নিং-এর মতো উদ্ভাবনী শিক্ষা মডেল প্রবর্তন করা হবে।