AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

সাতসকালে হাসপাতালের আইসিইউ ওয়ার্ডে আগুন, সরানো হল ৬০ রোগীকে

ভোর সাড়ে ছটা নাগাদ আগুন(Fire) লাগে হাসপাতালের আইসিইউ ওয়ার্ডে (ICU Ward)। তবে হাসপাতালকর্মীদের তৎপরতায় সুরক্ষিতভাবেই রোগীদের স্থানান্তরিত করে অন্য ওয়ার্ডে রাখা হয়।

সাতসকালে হাসপাতালের আইসিইউ ওয়ার্ডে আগুন, সরানো হল ৬০ রোগীকে
পুড়ে গিয়েছে হাসপাতালের বিছানাও। ছবি:ANI
| Updated on: Mar 31, 2021 | 11:03 AM
Share

নয়া দিল্লি: মুম্বইয়ের পর এ বার দিল্লির হাসপাতালে লাগল আগুন। বুধবার ভোরবেলায় দিল্লির সফদরজং হাসপাতাল(Safdarjung Hospital)-র আইসিইউ ওয়ার্ডে (ICU Ward) আগুন লাগে। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় দমকলে। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় নয়টি ইঞ্জিন। কিছুক্ষণের মধ্যেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। ঘটনায় কোনও রোগী আহত হননি।

হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার ভোর ৬টা ৩৫ মিনিট নাগাদ সফদরজং হাসপাতালের প্রথম তলায় আগুন লাগে। নিমেষেই আইসিইউ ওয়ার্ডে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। তবে হাসপাতাল কর্মীদের তৎপরতায় সেই ওয়ার্ডে থাকা ৬০ জন রোগীকে  অন্য়ত্র স্থানান্তরিত করা হয়।

হাসপাতালকর্মীরা আগুনের শিখা দেখতে পেয়েই খবর দেন দমকলে। কিছুক্ষণের মধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের নয়টি ইঞ্জিন। কয়েক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় নেভানো হয় আগুন।

আরও পড়ুন: ৮ ঘণ্টা ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদের পর মাদক কাণ্ডে গ্রেফতার ‘বিগ বস’ খ্যাত এজাজ খান

আগুন লাগার সঠিক কারণ এখনও জানা না গেলেও প্রাথমিক তদন্তে শর্ট সার্কিট থেকেই আগুন লেগেছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।

অন্যদিকে, দিল্লির গান্ধীনগরের রঘুপুরায় একটি রেডিমেড জামাকাপড়ের কারখানাতেও আগুন লেগেছে। ঘটনাস্থলে দমকলের কয়েকটি ইঞ্জিন পৌঁছেছে  এবং আগুন নেভানোর চেষ্টা করছে।

উল্লেখ্য, পাঁচদিন আগেই মুম্বইয়ের একটি কোভিড হাসপাতালে আগুন লাগে। ২৫ মার্চ রাত ১২টা ৩০ মিনিট নাগাদ মুম্বইয়ের ভান্ডুপ এলাকার ড্রিমস মলে (Dreams Mall)-র ভিতরে তৈরি অস্থায়ী সানরাইজ হাসপাতালে (Sunrise Hospital) আগুন লাগে। হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীদের মধ্যে ৭০ জনকে সুরক্ষিতভাবে উদ্ধার করা হলেও বাকিদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে জীবন্তই পুড়ে যান তাঁরা। সেই ঘটনায় মোট ১১জন রোগীর মৃত্যু হয়েছিল। এই ঘটনায় ওই হাসপাতালের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরেও গোটা ঘটনায় ক্ষমা চেয়ে নিয়েছিলেন।