AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

J&K Cop: জঙ্গিদের সঙ্গে আঁতাতের অভিযোগে কাশ্মীরে গ্রেফতার পুলিশ অফিসার

এ বিষয়ে কাশ্মীর পুলিশের এক সিনিয়র পুলিশ অফিসার বলেছেন, “আদিল মুস্তাক অভিযুক্তের সঙ্গে টেলিগ্রামের মাধ্যমে চ্যাট করতেন, কথা বলতেন। অভিযুক্ত জঙ্গি এবং ডেপুটি সুপারিন্টেন্ডেন্টের মধ্যে অন্তত ৪০টি কল হয়েছে। গ্রেফতার কী ভাবে এড়ানো যায়, আইনি প্রক্রিয়া থেকে কী ভাবে বাঁচা যাবে, এ ব্যাপারে ওই জঙ্গিকে পরামর্শ দিতেন ওই অফিসার।”

J&K Cop: জঙ্গিদের সঙ্গে আঁতাতের অভিযোগে কাশ্মীরে গ্রেফতার পুলিশ অফিসার
অভিযুক্ত পুলিশ অফিসারImage Credit: facebook
| Edited By: | Updated on: Sep 22, 2023 | 3:06 PM
Share

শ্রীনগর: জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের ডেপুটি সুপারিন্টেন্ডেন্ট পদমর্যাদার অফিসারের বিরুদ্ধে, জঙ্গিকার্যকলাপে যুক্ত ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ রাখার অভিযোগ উঠল। এই অভিযোগে অভিযুক্ত পুলিশ অফিসারকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অভিযুক্ত ওই পুলিশ অফিসারের নাম শেখ আদিল মুস্তাক। তাঁর বিরুদ্ধেই জঙ্গিদের একটি অপারেশনে সাহায্য করার অভিযোগ। গ্রেফতারের পর শ্রীনগরে ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে তোলা হয়েছিল। এর পর তাঁকে ৬ দিনের পুলিশি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে। এ বছর জুলাই মাসে জঙ্গি কার্যকলাপে যুক্ত এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাঁর মোবাইল ফোন বিশ্লেষণ করে ওই আদিলের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগের প্রমাণ মিলেছে বলে জানিয়েছে কাশ্মীর পুলিশ।

এ বিষয়ে কাশ্মীর পুলিশের এক সিনিয়র পুলিশ অফিসার বলেছেন, “আদিল মুস্তাক অভিযুক্তের সঙ্গে টেলিগ্রামের মাধ্যমে চ্যাট করতেন, কথা বলতেন। অভিযুক্ত জঙ্গি এবং ডেপুটি সুপারিন্টেন্ডেন্টের মধ্যে অন্তত ৪০টি কল হয়েছে। গ্রেফতার কী ভাবে এড়ানো যায়, আইনি প্রক্রিয়া থেকে কী ভাবে বাঁচা যাবে, এ ব্যাপারে ওই জঙ্গিকে পরামর্শ দিতেন ওই অফিসার।” ওই অফিসারের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগের বিভিন্ন ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। জঙ্গিদের থেকে ৫ লক্ষ টাকা অভিযুক্ত পুলিশ অফিসার নিয়েছিলেন বলেও জানা গিয়েছে। মুজামিল জাহুরের সঙ্গে আদিলের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল। নথি জাল করে ওই জঙ্গি একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন, যাতে সাহায্য করেছিলেন ওই অফিসার।

এ বিষয়ে ওই সিনিয়র পুলিশ অফিসার বলেছেন, “মুজামিল জাহুর জুলাই মাসে গ্রেফতার হওয়ার চার দিন আগে এক তদন্তকারী অফিসারের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছিলেন ডেপুটি সুপারিন্টেন্ডেন্ট।” ওই অফিসারের বিরুদ্ধে টাকা আদায়ের অভিযোগও রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।