উত্তরাখণ্ড: ভয়াবহ তুষারধসে লন্ডভন্ড জোশীমঠ। একের পর এক দেহ উদ্ধার হচ্ছে। মঙ্গলবার সকালেও দু’জনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে প্রাণের খোঁজ চলেছে রাতভর। এখনও অবধি ২৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার সম্ভব হয়েছে। খোঁজ নেই কমপক্ষে ১৮০ জনের। উদ্ধারকারীদের ধারণা, সুড়ঙ্গে আটকে থাকতে পারেন ৩০ থেকে ৩৫ জন। স্নিফার ডগ নামানো হয়েছে সুড়ঙ্গে। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিং রাওয়াত সোমবার সন্ধ্যায় ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন। ত্রাণের জন্য ইতিমধ্যেই কুড়ি কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
ইতিমধ্যেই সুড়ঙ্গের অনেকটা অংশ থেকে কাদা মাটি সরানো সম্ভব হয়েছে। রাত আড়াইটে নাগাদ ১৮০ মিটারের মোড় পর্যন্ত পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে সুড়ঙ্গ। কাদামাটি-পাথরের স্তূপের উচ্চতা কমানো গিয়েছে বেশ খানিকটা। সাফাইয়ের কাজ জোরকদমে চালিয়ে আরও ভিতরে এগোনোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন আইটিবিপির জওয়ানরা। তবে উদ্ধারকারীদের কথায়, এখনও বিপদের বাকি আছে। আগামী ৮০ থেকে ৯০ মিটার পথ অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে দাবি তাঁদের। সেখানেই আরও বেশি সংখ্যক মানুষ আটকে থাকতে পারেন।
দেখুন: হিমবাহ আছড়ে পড়ল জোশীমঠে
তপোবনে প্রায় ১৯০০ মিটার লম্বা সুড়ঙ্গ পথ। সেখানেই আরও বহু মানুষের আটকে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। চামোলি, ঋষিগঙ্গার তুমুল জলোচ্ছ্বাসে বাঁধ ভেঙে ভাসিয়ে নিয়ে গিয়েছে এই এলাকা। জলস্তর ৭০ ফুট অবধি বেড়েছে। কাদা মাটিতে আটকে পড়েছে সুড়ঙ্গের পথ। জেসিবি মেশিন দিয়ে সুড়ঙ্গের পথ পরিষ্কার করে এগিয়ে যাচ্ছে আইটিবিপি।
উত্তরাখণ্ড: ভয়াবহ তুষারধসে লন্ডভন্ড জোশীমঠ। একের পর এক দেহ উদ্ধার হচ্ছে। মঙ্গলবার সকালেও দু’জনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে প্রাণের খোঁজ চলেছে রাতভর। এখনও অবধি ২৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার সম্ভব হয়েছে। খোঁজ নেই কমপক্ষে ১৮০ জনের। উদ্ধারকারীদের ধারণা, সুড়ঙ্গে আটকে থাকতে পারেন ৩০ থেকে ৩৫ জন। স্নিফার ডগ নামানো হয়েছে সুড়ঙ্গে। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিং রাওয়াত সোমবার সন্ধ্যায় ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন। ত্রাণের জন্য ইতিমধ্যেই কুড়ি কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
ইতিমধ্যেই সুড়ঙ্গের অনেকটা অংশ থেকে কাদা মাটি সরানো সম্ভব হয়েছে। রাত আড়াইটে নাগাদ ১৮০ মিটারের মোড় পর্যন্ত পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে সুড়ঙ্গ। কাদামাটি-পাথরের স্তূপের উচ্চতা কমানো গিয়েছে বেশ খানিকটা। সাফাইয়ের কাজ জোরকদমে চালিয়ে আরও ভিতরে এগোনোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন আইটিবিপির জওয়ানরা। তবে উদ্ধারকারীদের কথায়, এখনও বিপদের বাকি আছে। আগামী ৮০ থেকে ৯০ মিটার পথ অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে দাবি তাঁদের। সেখানেই আরও বেশি সংখ্যক মানুষ আটকে থাকতে পারেন।
দেখুন: হিমবাহ আছড়ে পড়ল জোশীমঠে
তপোবনে প্রায় ১৯০০ মিটার লম্বা সুড়ঙ্গ পথ। সেখানেই আরও বহু মানুষের আটকে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। চামোলি, ঋষিগঙ্গার তুমুল জলোচ্ছ্বাসে বাঁধ ভেঙে ভাসিয়ে নিয়ে গিয়েছে এই এলাকা। জলস্তর ৭০ ফুট অবধি বেড়েছে। কাদা মাটিতে আটকে পড়েছে সুড়ঙ্গের পথ। জেসিবি মেশিন দিয়ে সুড়ঙ্গের পথ পরিষ্কার করে এগিয়ে যাচ্ছে আইটিবিপি।