AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Operation Sindoor: পাকিস্তানের বুকে আঘাত হানতে কী কী অস্ত্র ব্যবহার করল ভারত, জানেন?

India-Pakistan Tension: কামিকাজে ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছিল এই অভিযানে। আকাশপথে নজরদারি রাখতে, টার্গেট বাছাই করতে এবং সেই নিশানায় আঘাত হানতে সাহায্য করেছিল এই ড্রোন। টার্গেট এরিয়ার উপরে আগে ঘুরে বেড়িয়েছে এই ড্রোন সিস্টেম, তারপর মিসাইল দিয়ে ঘাঁটিগুলিকে ধ্বংস করা হয়েছে।

Operation Sindoor: পাকিস্তানের বুকে আঘাত হানতে কী কী অস্ত্র ব্যবহার করল ভারত, জানেন?
ভারতের মিসাইল
| Updated on: May 09, 2025 | 7:59 PM
Share

নয়া দিল্লি: কথা দিয়ে কথা রাখল ভারত। পহেলগাঁও জঙ্গি হামলার বদলা ‘অপারেশন সিঁদুর’ দিয়ে নিল ভারতীয় সেনাবাহিনী। পাকিস্তানে এই মিসাইল হামলা শুধুমাত্র সুপরিকল্পিতই নয়, একই সঙ্গে বড় প্রভাবও ফেলেছে। আর এই নিখুঁত নিশানা করতে বিশেষ দুই অস্ত্র ব্যবহার করল ভারতীয় বাহিনী। কী সেই অস্ত্রগুলি জানেন?

৬-৭ মে মধ্য রাতে, পাক অধিকৃত কাশ্মীর ও পাকিস্তানে ঢুকে প্রত্যাঘাত হেনেছে ভারত। রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়ে এই অভিযান চালিয়েছে বায়ুসেনা, সেখান থেকেই পাকিস্তানের বাহওয়ালপুর, মুরিদকে সহ ৯ জায়গায় জঙ্গি ঘাঁটিগুলিতে স্ক্যাল্প ক্রুজ মিসাইল ও হ্যামার প্রিসিশন গাইডেড বম্ব ছোড়া হয়েছে।

এই হ্যামার ও স্ক্যাল্প ক্রুজ মিসাইল বাছাই করার পিছনেও রয়েছে বড় কারণ। ভারত আগেই বলেছিল পহেলগাঁও জঙ্গি হামলার বদলা নেওয়া হবে। এই অভিযানে যাতে নির্দিষ্ট জঙ্গি ঘাঁটিতেই নিশানা করা হয়, সাধারণ মানুষের প্রাণহানি না হয়, তার জন্য এই অস্ত্রগুলি বাছাই করা হয়েছিল। দেখে নিন ভারতের এই অস্ত্রগুলির ক্ষমতা-

স্ক্যাল্প ক্রুজ মিসাইল-

এই মিসাইল ‘স্টর্ম শ্যাডো’ নামেও পরিচিত। লং রেঞ্জের এই মিসাইল ২৫০ কিলোমিটারেরও বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে। ক্ষমতা রয়েছে নিশানায় গভীরে গিয়ে হামলা চালানোর।

হ্যামার-

এটি একটি স্মার্ট বম্ব, যার পুরো নাম হাইলি অ্যাজাইল মডিউলার মিউনিটন এক্সটেন্ডেড রেঞ্জ। এই স্মার্ট বম্ব বাঙ্কার থেকে শুরু করে বহুতলে হামলা চালাতে সক্ষম। পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরে লস্কর-ই-তৈবা ও জইশ-ই-মহম্মদের ঘাঁটি ধ্বংস করা হয়েছে এই বোমা দিয়েই। ৫০ থেকে ৭০ কিলোমিটার রেঞ্জ এই স্মার্ট বম্বের।

এছাড়াও কামিকাজে ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছিল এই অভিযানে। আকাশপথে নজরদারি রাখতে, টার্গেট বাছাই করতে এবং সেই নিশানায় আঘাত হানতে সাহায্য করেছিল এই ড্রোন। টার্গেট এরিয়ার উপরে আগে ঘুরে বেড়িয়েছে এই ড্রোন সিস্টেম, তারপর মিসাইল দিয়ে ঘাঁটিগুলিকে ধ্বংস করা হয়েছে।

বেছে বেছে জঙ্গি ঘাঁটিতে হামলা ভারতের।

উচ্চ-মাধ্যমিকের রেজাল্ট দেখুন এক ক্লিকে-