PM Modi: আগামিকালই স্বাধীনতা দিবসে দেওয়া দুই বড় প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী
Viksit Bharat Sankalp Yatra: এদিন সকাল ১১টায় ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্যমে বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রার সুবিধাভোগীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলবেন। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নির্দিষ্ট সংখ্যক সুবিধাভোগীদের কাছে পৌঁছনোর লক্ষ্য নিয়েই বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পগুলি চালু করে মোদী সরকার। সেই লক্ষ্য পূরণ হওয়া নিশ্চিত করতেই বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা শুরু করেছে সরকার।

নয়া দিল্লি: চলতি বছরের স্বাধীনতা দিবসের দিন, তার বক্তৃতায় মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে ড্রোন সরবরাহ করার এবং জন ঔষধি কেন্দ্রের সংখ্যা ১০,০০০ থেকে বাড়িয়ে ২৫,০০০ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর), সেই প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন সকাল ১১টায় ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্যমে বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রার সুবিধাভোগীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলবেন। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নির্দিষ্ট সংখ্যক সুবিধাভোগীদের কাছে পৌঁছনোর লক্ষ্য নিয়েই বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পগুলি চালু করে মোদী সরকার। সেই লক্ষ্য পূরণ হওয়া নিশ্চিত করতেই বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা শুরু করেছে সরকার।
একই দিনে, প্রধানমন্ত্রী মহিলা কিষাণ ড্রোন কেন্দ্র চালু করবেন প্রধানমন্ত্রী। স্বাধীনতা দিবসের দিনের বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, আগামী তিন বছরের মধ্যে মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে ১৫,০০০ ড্রোন দেওয়া হবে। স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের ড্রোন ওড়ানো এবং ব্যবহার করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণও দেওয়া হবে। এর ফলে একই সঙ্গে প্রযুক্তির ব্যবহারে কৃষি ক্ষেত্রে উন্নতি হবে এবং মহিলাদের নেতৃত্বে উন্নয়নের লক্ষ্যে আরও এক কদম এগোবে ভারত। জাতীয় থেকে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রধানমন্ত্রী বারবার বলেছেন, মহিলাদের উন্নয়ন নয়, বরং বর্তমান সময় হল মহিলাদের নেতৃত্বে উন্নয়নের।
একই সঙ্গে ভারতে স্বাস্থ্য পরিষেবা যাতে সাশ্রয়ী ও সহজলভ্য হয়ে ওঠে, সকল নাগরিকের নাগালে আসে স্বাস্থ্য পরিষেবা, ভারতকে সেই দিকেই এগিয়ে নিয়ে যেতে চান প্রধানমন্ত্রী। সেই লক্ষ্য়ে তাঁর অন্যতম পদক্ষেপ ছিল জন ঔষধি কেন্দ্র স্থাপন। এই ওষুধের দোকানগুলিতে সাশ্রয়ী মূল্যে ওষুধ পাওয়া যায়। প্রাথমিকভাবে এই প্রকল্পের লক্ষ্য ছিল, গোটা দেশে ১০,০০০ জন ঔষধি কেন্দ্র স্থাপন করা। বৃহস্পতিবার, ১০,০০০তম কেন্দ্রটির উদ্বোধন হবে প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে। দেওঘরের এইমস-এ এই কেন্দ্রটি স্থাপন করা হবে। তবে, এখানেই থেমে থাকছে না এই প্রকল্প। এর পরের লক্ষ্য, ২৫,০০০ জন ঔষধি কেন্দ্র স্থাপন। সেই নয়া কর্মসূচিও চালু করবেন প্রধানমন্ত্রী।
