AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

PM Modi Europe Visit: টুইটে জয়ের অভিনন্দন, মে মাসেই ম্যাক্রঁ-র মুখোমুখি হতে পারেন নমো

PM Modi Europe Visit: ইম্যানুয়েলের জয় ঘোষণার পরই প্রধানমন্ত্রী মোদীর ইউরোপ সফরের কথাও সামনে আসে। সরকারি সূত্রে খবর, প্রধানমন্ত্রী মোদী প্যারিসে গিয়ে সরাসরি ম্যাক্রঁকে শুভেচ্ছা জানাতে পারেন।

PM Modi Europe Visit: টুইটে জয়ের অভিনন্দন, মে মাসেই ম্যাক্রঁ-র মুখোমুখি হতে পারেন নমো
ফাইল ছবি।
| Edited By: | Updated on: Apr 25, 2022 | 12:05 PM
Share

নয়া দিল্লি: ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট পদে দ্বিতীয়বার নির্বাচিত হতেই ইম্যানুয়েল ম্যাক্রঁ(Emmanuel Macron)-কে শুভেচ্ছাবার্তা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। এদিন তিনি টুইট করে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টকে শুভেচ্ছা জানান। ভারত ও ফ্রান্সের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও মজবুত করার ইচ্ছাও প্রকাশ করেন তিনি। সরকারি সূত্রে খবর, আগামী মে মাসেই ইউরোপ সফরে যেতে পারেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। সদ্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল ম্যাক্রঁ ও জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ স্কলজ়(Olaf Scholz)-র সঙ্গে তিনি দেখা করবেন। আগামী ২ মে থেকে ৬ মে এই সফর হওয়ার কথা। জানা গিয়েছে, কোপেনগেহেনের ভারত-নর্ডিক সামিটে বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

রবিবার রাতেই ফল প্রকাশ হয় ফ্রান্সের নির্বাচনের। প্রায় ৫৮ শতাংশ ভোট নিয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হন ইম্যানুয়েল ম্যাক্রঁ। এদিন সকালেই প্রধানমন্ত্রী টুইট করে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টকে শুভেচ্ছা জানান।  তিনি টুইটে লেখেন, “আমার বন্ধু ইম্যানুয়েল ম্যাক্রঁকে অভিনন্দন জানাচ্ছি দ্বিতীয়বার ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হওয়ার জন্য। ভারত ও ফ্রান্সের কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও মজবুত করার লক্ষ্যে একসঙ্গে কাজ করার আশা রাখছি।”

এদিকে, ইম্যানুয়েলের জয় ঘোষণার পরই প্রধানমন্ত্রী মোদীর ইউরোপ সফরের কথাও সামনে আসে। সরকারি সূত্রে খবর, প্রধানমন্ত্রী মোদী প্যারিসে গিয়ে সরাসরি ম্যাক্রঁকে শুভেচ্ছা জানাতে পারেন। উল্লেখ্য, ভারত ও ফ্রান্সের মধ্যে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক ও প্রতিরক্ষা সম্পর্ক রয়েছে। সঙ্কটের সময়ে একে অপরকে সাহায্য করার পাশাপাশি প্রযুক্তিগত সাহায্য করার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে। ইন্দো-প্রশান্তমহাসাগরীয় অঞ্চলের নিরাপত্তা নিয়েও দুই দেশই একই ধরনের মত পোষণ করে।

কূটনৈতিক সম্পর্ককে আরও মজবুত করতে প্রধানমন্ত্রী মোদীর আত্মনির্ভর ভারতের মন্ত্রকে অনুসরণ করা হচ্ছে। ভারতেই সাবমেরিন ও বিমানের জন্য ব্যবহৃত হাই-থ্রাস্ট ইঞ্জিন তৈরির পরিকল্পনা করা হয়েছে। অন্যদিকে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতিতে ইতিমধ্যেই ভারত নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছে। ইউরোপের দেশগুলি ইউক্রেনের সমর্থনে থাকায় প্রধানমন্ত্রী মোদীর এই সফর অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর এই সফরে রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ নিয়েও আলোচনা  করা হবে বলেই মনে করা হচ্ছে। জার্মানির সঙ্গেও রাশিয়া ও চিনের বাণিজ্য সম্পর্ক খুব ভাল। তবে যুদ্ধ পরিস্থিতিতে জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছে জার্মানিও। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জার্মানির চ্যান্সেলরের সাক্ষাৎ এই সম্পর্কে নয়া মোড় ঘোরাতে পারে বলেই মনে করা হচ্ছে।