AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bangladeshi Woman in India: ২৩ বছর বয়সেই এই হাল? বাংলাদেশি মহিলাকে ধরতেই বেরিয়ে এল ১২ হাজার কোটি টাকার চক্র

Police Bust 12 Thousand Crore Drug: নিজেকে তদন্তকারীদের কাছে ফতিমা মুরাদ শেখ ওরফে মোল্লা নামে পরিচয় দেয় সে। আর এই মহিলার হাত ধরেই পরবর্তীতে প্রকাশ্যে আসা দেশের অন্দরে তলে তলে চলা বিরাট এক মাদক চক্রের কথা।

Bangladeshi Woman in India: ২৩ বছর বয়সেই এই হাল? বাংলাদেশি মহিলাকে ধরতেই বেরিয়ে এল ১২ হাজার কোটি টাকার চক্র
প্রতীকী ছবিImage Credit: Meta AI
| Updated on: Sep 06, 2025 | 5:48 PM
Share

নয়াদিল্লি: বাজেয়াপ্ত হল ১২ হাজার কোটি টাকার মাদকদ্রব্য ও মেফেড্রোন। সম্প্রতি, মধ্যপ্রদেশে ডি-কোম্পানির সঙ্গে যোগ থাকা একটি কারখানাতেও উদ্ধার হয়েছিল এই মাদক। আর কয়েক দিন পেরতেই এবার উদ্ধার হল তেলেঙ্গানা থেকে। তবে মূল্য যেন আকাশ-পাতাল।

শুক্রবার মহারাষ্ট্রের মীরা ভান্ডার ভাসাই ভিরার পুলিশের ক্রাইম ডিটেকশন ইউনিটের একটি দল তেলেঙ্গানা থেকে এই মাদক ও মাদক তৈরির নানা দ্রব্য বাজেয়াপ্ত করেছে। পাশাপাশি, পাচারচক্রের সঙ্গে যুক্ত মোট ১২ জনকে গ্রেফতার করে তারা। যাদের থেকে আরও ২৩ লক্ষ টাকার মাদক উদ্ধার হয়েছে বলেই খবর। কিন্তু কীভাবে এত বড় চক্রের খবর পেল তারা? তদন্তকারীদের সূত্রে খবর, একজন মহিলার হাত ধরেই ফাঁস হয় এই বিরাট পাচার চক্র। এই মহিলা আবার ভারতীয় নয়, বাংলাদেশি।

সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ৮ই অগস্ট মুম্বইয়ের থানে এলাকার মিরা রোড ইস্ট থেকে ওই বাংলাদেশি মহিলাকে ১০৫ গ্রাম মাদক-সহ গ্রেফতার করে পুলিশ। নিজেকে তদন্তকারীদের কাছে ফতিমা মুরাদ শেখ ওরফে মোল্লা নামে পরিচয় দেয় সে। আর এই মহিলার হাত ধরেই পরবর্তীতে প্রকাশ্যে আসা দেশের অন্দরে তলে তলে চলা বিরাট এক মাদক চক্রের কথা।

শুরু হয় জেরা। কীভাবে ভারতে আসা, কীভাবে মাদক পাচার চক্রের সঙ্গে জড়িয়ে পড়া? নানা প্রশ্ন ছুড়ে দেন তদন্তকারীরা। সূত্রের খবর, প্রথম দিকে তদন্তে অসহযোগিতা করলেও, পরবর্তীতে ধীরে ধীরে সত্যিটা প্রকাশ্যে আসে। ২৩ বছর বয়সী বাংলাদেশী যুবতীর মাধ্যমে তদন্তকারীরা হদিশ পান তেলেঙ্গানার একটি কারখানার। এরপর শুরু হয় অভিযান। শুক্রবার সেই অভিযানেই ৫.৭৯ কেজি মেফেড্রোন, ৩৫ হাজার ৫০০ লিটার মাদক তৈরির রাসায়নিক, ৯৫০ কেজি মাদক পাউডার এবং মাদক উৎপানকারী একাধিক যন্ত্র বাজেয়াপ্ত করেছেন তদন্তকারীরা।