Sikkim Flood: রুদ্ররূপ তিস্তার! জারি লাল সতর্কতা

Sikkim Flood: অপরদিকে, তিস্তার দোমহনী থেকে বাংলাদেশ পর্যন্ত অসংরক্ষিত এলাকায় হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে সেচ দফতরের পক্ষ থেকে। তিস্তা পারের বাসিন্দাদের মাইকিং করা হচ্ছে। পাশাপাশি নদীপারে থাকা এলাকাবাসীদের সরিয়ে দিচ্ছেন পুলিশ আধিকারিকরা।

| Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Oct 04, 2023 | 11:47 AM

সিকিম: উত্তর সিকিমের লেক ফেটে বিপর্যয়। তিস্তায় জারি করা হয়েছে লাল সতর্কতা। নদীর অসংরক্ষিত এলাকায় লাল সতর্কতা জারি করেছে সেচ দফতর। পাশাপাশি সংরক্ষিত এলাকায় জারি হয়েছে হলুদ সতর্কতা। বুধবার সকাল ১০টা নাগাদ লাল সতর্কতা জারি হয়। জানা গিয়েছে, বুধবার সকাল ১০টায় তিস্তা ব্যারেজ থেকে ছাড়া হয়েছে ৮২৫২.৪০ কিউমেক। আরও জলস্তর বৃদ্ধির সম্ভবনা।

অপরদিকে, তিস্তার দোমহনী থেকে বাংলাদেশ পর্যন্ত অসংরক্ষিত এলাকায় হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে সেচ দফতরের পক্ষ থেকে। তিস্তাপাড়ের বাসিন্দাদের মাইকিং করা হচ্ছে। পাশাপাশি নদীপারে থাকা এলাকাবাসীদের সরিয়ে দিচ্ছেন পুলিশ আধিকারিকরা।

কত জল ছাড়া হয়েছে?

সেচ দফতর সূত্রে খবর, এ দিন ভোর পাঁচটা নাগাদ ৩৪৮৪ কিউমেক জল ছাড়া হয়েছিল। এরপর সকাল
সকাল ৭ টায় ৭০২৬ কিউমেক জল ছাড়া হয়। এক ঘণ্টা পর সকাল ৮টা নাগাদ ৮ টায় ৫০২৩ কিউমেক জল ছাড়া হয়। সকাল ৯ টায় সেই পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ৭৯৫১.৩৮ কিউমেক জল। সকাল ১০ টায় ৮২৫২.৪০ কিউমেক জল ছাড়া হয়েছে বলে খবর।

প্রসঙ্গত, জলস্ফীতির পাশাপাশি পাহাড়ে প্রবল ধস নেমেছে। বন্ধ হয়েছে জাতীয় সড়ক NH10। বহু মানুষকে উদ্ধার করে নিকটবর্তী বিভিন্ন এলাকায় রাখা হয়েছে। সিকিম এবং কালিম্পংয়ের দুই রাজ্যের পুলিশ আধিকারিকরা মোতায়েন রয়েছেন।

 

সিকিম: উত্তর সিকিমের লেক ফেটে বিপর্যয়। তিস্তায় জারি করা হয়েছে লাল সতর্কতা। নদীর অসংরক্ষিত এলাকায় লাল সতর্কতা জারি করেছে সেচ দফতর। পাশাপাশি সংরক্ষিত এলাকায় জারি হয়েছে হলুদ সতর্কতা। বুধবার সকাল ১০টা নাগাদ লাল সতর্কতা জারি হয়। জানা গিয়েছে, বুধবার সকাল ১০টায় তিস্তা ব্যারেজ থেকে ছাড়া হয়েছে ৮২৫২.৪০ কিউমেক। আরও জলস্তর বৃদ্ধির সম্ভবনা।

অপরদিকে, তিস্তার দোমহনী থেকে বাংলাদেশ পর্যন্ত অসংরক্ষিত এলাকায় হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে সেচ দফতরের পক্ষ থেকে। তিস্তাপাড়ের বাসিন্দাদের মাইকিং করা হচ্ছে। পাশাপাশি নদীপারে থাকা এলাকাবাসীদের সরিয়ে দিচ্ছেন পুলিশ আধিকারিকরা।

কত জল ছাড়া হয়েছে?

সেচ দফতর সূত্রে খবর, এ দিন ভোর পাঁচটা নাগাদ ৩৪৮৪ কিউমেক জল ছাড়া হয়েছিল। এরপর সকাল
সকাল ৭ টায় ৭০২৬ কিউমেক জল ছাড়া হয়। এক ঘণ্টা পর সকাল ৮টা নাগাদ ৮ টায় ৫০২৩ কিউমেক জল ছাড়া হয়। সকাল ৯ টায় সেই পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ৭৯৫১.৩৮ কিউমেক জল। সকাল ১০ টায় ৮২৫২.৪০ কিউমেক জল ছাড়া হয়েছে বলে খবর।

প্রসঙ্গত, জলস্ফীতির পাশাপাশি পাহাড়ে প্রবল ধস নেমেছে। বন্ধ হয়েছে জাতীয় সড়ক NH10। বহু মানুষকে উদ্ধার করে নিকটবর্তী বিভিন্ন এলাকায় রাখা হয়েছে। সিকিম এবং কালিম্পংয়ের দুই রাজ্যের পুলিশ আধিকারিকরা মোতায়েন রয়েছেন।