AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

TMC: ভাষা ধরে ‘টার্গেট’? দিল্লিতে ঘাড়ধাক্কা দিয়ে বাংলাদেশে পাঠানো বাঙালিদের কলোনিতে হাজির তৃণমূলের টিম

TMC: খোদ রাজধানী দিল্লিতেই দিন কতক আগে বসন্তকুঞ্জের জয় হিন্দ কলোনির বেশ কয়েকজন নিবাসীকে বিএসএফের মাধ্যমে বাংলাদেশে পাঠিয়েছে দিল্লি পুলিশ।

TMC: ভাষা ধরে 'টার্গেট'? দিল্লিতে ঘাড়ধাক্কা দিয়ে বাংলাদেশে পাঠানো বাঙালিদের কলোনিতে হাজির তৃণমূলের টিম
তৃণমূলের প্রতিনিধি দল Image Credit: X
| Edited By: | Updated on: Jul 13, 2025 | 10:42 PM
Share

নয়াদিল্লি: বাংলা বললেই পুশব্যাক। দেশজুড়ে নাকি চলছে ‘বাঙালি-শোষণ’। ভাষার ভিত্তিতে বিতাড়িত করা হচ্ছে বাংলাদেশে। আঘাত পড়ছে বাঙালি অস্মিতায়, সুর চড়িয়ে আক্রমণাত্মক হচ্ছে তৃণমূল।

হিমন্ত তো নাকি বলেই ফেলেছেন, ‘মাতৃভাষা বাংলা লিখলেই বোঝা যাবে অসমে কত বিদেশি আছে।’ যার পাল্টা কুণালের দাবি, ‘বিজেপি বঙ্গবাসী এবং বঙ্গভাষি বিরোধী।’ অবশ্য, শমীক গোটা ব্যাপারটাকে একটু হলেও শান্ত করার চেষ্টা করছেন। তাঁর দাবি, ‘হিমন্ত কথাটা ওই ভাবে বলতে চায়নি। গোটা বিষয়টা ভুল ভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে।’

কিন্তু তর্ক-বিতর্কের মাঝে একটি বিষয় স্পষ্ট, তা হল ভিন রাজ্যে গিয়ে বাংলাদেশে পুশব্যাক হতে হয়েছে বহু বাংলার নাগরিককে। এবার তা বাংলা বলে হয়েছে নাকি নথির অভাবে তা বিতর্কের বিষয়। খোদ রাজধানী দিল্লিতেই দিন কতক আগে বসন্তকুঞ্জের জয় হিন্দ কলোনির বেশ কয়েকজন নিবাসীকে বিএসএফের মাধ্যমে বাংলাদেশে পাঠিয়েছে দিল্লি পুলিশ।

পুশব্যাক বিতর্ক যখন তুঙ্গে, শহিদ দিবসের আগে রাজপথে বাংলা ভাষীদের বাংলাদেশি বলে দাগিয়ে দেওয়ার অভিযোগ প্রতিবাদে নামার কথা বলছে তৃণমূল। সেই আবহেই ওই বসন্ত কুঞ্জ এলাকার জয় হিন্দ কলোনিতে পৌঁছে গেল তৃণমূলেরই একটি প্রতিনিধি দল। জানা গিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে এদিন ওই এলাকায় যান রাজ্যসভা সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়, সাগরিক ঘোষ এবং সাকেত গোখলে।

সেখানে সুরে নেই কোনও বদল। ঘাসফুল শিবিরের প্রতিনিধিদের দাবি, শুধুমাত্র বাঙালি বলেই ‘টার্গেট’ করা হচ্ছে। হতদরিদ্র, জঞ্জাল কুড়োনিদের ঘরছাড়া করেছে প্রশাসন। এদের বাসস্থান রক্ষা করতে শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে একটি রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়েছে। দলের তরফে কোনও রকম আইনি লড়াইয়ের পথে যাওয়া যায় কিনা সেই রিপোর্টের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেবেন খোদ তৃণমূল সুপ্রিমো।