AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Mahua Maitra: মহুয়ার পাশে দাঁড়াল অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা

Mahua Maitra: সংগঠনের রাজ্য সভাপতি চন্দ্রচূড় গোস্বামী সেই চিঠিতে লিখেছেন, 'অখিল ভারত হিন্দু মহাসভার পক্ষ থেকে আমরা সমগ্র কৃষ্ণনগরবাসীর প্রতি সহানুভূতিশীল এবং সমব্যথী। মহুয়াদেবী যে অভিযোগে অভিযুক্ত সেটি যদি প্রমাণিত হয় সেখানে আমাদের কিছু বলার নেই। একজন অপরাধীর বিচার আইন ব্যবস্থা করবে, ভারতের জনগণ করবে।

Mahua Maitra: মহুয়ার পাশে দাঁড়াল অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা
চন্দ্রচূড় গোস্বামী, মহুয়া মৈত্র। Image Credit: PTI
| Edited By: | Updated on: Dec 11, 2023 | 8:38 PM
Share

কলকাতা: টাকার বিনিময়ে সংসদে প্রশ্ন করার অভিযোগ। এথিক্স কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে সাংসদ পদ খোয়াতে হয়েছে মহুয়া মৈত্রকে। এবার এই ইস্যুতে মহুয়ার পাশে দাঁড়িয়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সুর চড়াল অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা। মহুয়াকে কোনও কিছু বলার সুযোগ না দিয়েই তাঁর সাংসদ পদ কেড়ে নেওয়া হয়েছে বলে দাবি তাদের। এতে দেশের গণতন্ত্রের উপর আঘাত করা হয়েছে বলেও মনে করে হিন্দুত্ববাদী এই সংগঠন। সম্প্রতি এই সংগঠনের তরফে ঘোষণা করা হয়, রাজ্যের ৪২টি লোকসভা আসনেই তারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চলেছে। বঙ্গ রাজনীতিতে নিজেদের প্রাসঙ্গিক করে তুলতে এবার মহুয়া-ইস্যুতেও সুর চড়াল তারা। একটি খোলা চিঠি প্রকাশ করা হয়েছে এই সংগঠনের তরফে।

সংগঠনের রাজ্য সভাপতি চন্দ্রচূড় গোস্বামী সেই চিঠিতে লিখেছেন, ‘অখিল ভারত হিন্দু মহাসভার পক্ষ থেকে আমরা সমগ্র কৃষ্ণনগরবাসীর প্রতি সহানুভূতিশীল এবং সমব্যথী। মহুয়াদেবী যে অভিযোগে অভিযুক্ত সেটি যদি প্রমাণিত হয় সেখানে আমাদের কিছু বলার নেই। একজন অপরাধীর বিচার আইন ব্যবস্থা করবে, ভারতের জনগণ করবে। কিন্তু ক্যাশ ফর কোয়ারি মামলায় ওনাকে যেভাবে অভিযুক্ত করে বরখাস্ত করা হল সেটা তো কোথাও প্রমাণিত হয়নি।’

সংগঠনের দাবি, ‘যে দামি উপহারগুলি ওনাকে দেওয়া হয়েছে বলে সংবাদমাধ্যমে দেখছি তার সঠিক তথ্যও তো আমাদের সাধারণ মানুষের জানা প্রয়োজন। কারা সেই ব্যক্তি, যারা অর্থবলে ভারতবর্ষের শাসন নিয়ন্ত্রণ করে। মহুয়া মৈত্র যদি অপরাধ করে থাকেন তাহলে সেই অপরাধ তো তারাও করেছেন। কারণ আমরা সবাই জানি ঘুষ দেওয়া আর নেওয়া দু’টোই অপরাধ।’ সংগঠনের তরফে খোলা চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকার এই বিষয়ে মহুয়া মৈত্রকে সংসদ ভবনে কথা না বলতে দিয়ে গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধ করেছে বলে তারা মনে করছে।