কলকাতা: গার্ডেনরিচের পর এবার রাজারহাট। রাজারহাটে নারায়ণপুরে দিনে দুপুরে পুকুর ভরাটের অভিযোগ। পরিবেশ দফতরের এমআইসির ওয়ার্ডেই পুকুর ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। প্রতিবাদ করলে হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ এলাকার লোকজনের। একটি ভিডিয়ো সামনে এসেছে (এই ভিডিয়োর সত্যতা টিভিনাইন বাংলা যাচাই করেনি), যেখানে এক যুবককে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘এত মার মারব ঘরে ঢুকিয়ে দেব একদম।’
গার্ডেনরিচ যে কোনও ব্যতিক্রম ঘটনা নয়, নারায়ণপুর ২ নম্বর ওয়ার্ডের ছবিটা সে কথাই তুলে ধরছে। এখানকার সাইকেল ফ্যাক্টারির মাঠের জলাশয় বোজানোর কাজ চলছে বলে অভিযোগ। এলাকার লোকজনের দাবি, দিন-রাত ডাম্পার ঢুকছে এলাকায়।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, মুখ খুলতেই হুমকি পাচ্ছেন। ভয়ে কাঁপছেন তাঁরা। বলছেন, “কাউকে বলার উপায় নেই। ২০-২৫টা ডাম্পার যাচ্ছে রাস্তা দিয়ে। বাড়িঘর কাঁপছে। আমাদের পাড়াও গার্ডেনরিচ হতে চলেছিল।”
কাকে ভয়? অভিযোগকারী বলছেন, “মুখ খুললে পাড়ায় থাকতে পারব না।” বিধাননগরের মেয়র পারিষদ রহিমা বিবির ওয়ার্ড এটি। এলাকার বাসিন্দারা বলছেন, তিনি সব জানতেন। আর রহিমা বিবি বলছেন, জলাশয়ের জায়গায় বোর্ড লাগাবেন। কিন্তু এতদিন পরে টনক নড়ল? এখন জলাশয়ের বোর্ড লাগানো সম্ভব হলে আগে কাজ বন্ধ নয় কেন?
এ বিষয়ে বিধাননগর পুরনিগমের চেয়ারম্যান সব্যসাচী দত্ত বলেন, “রহিমা বিবি মণ্ডল আমার কর্পোরেশনের ২ নম্বর ওয়ার্ডের জনপ্রতিনিধি। মেয়র-ইন-কাউন্সিল উনি। এটা ওনারই দফতর। উনিই এ বিষয়ে সবথেকে ভাল বলতে পারবেন। তবে আমার কাছে লিখিত অভিযোগ এলে মেয়র, কমিশনারকে জানিয়ে দেব।”
কলকাতা: গার্ডেনরিচের পর এবার রাজারহাট। রাজারহাটে নারায়ণপুরে দিনে দুপুরে পুকুর ভরাটের অভিযোগ। পরিবেশ দফতরের এমআইসির ওয়ার্ডেই পুকুর ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। প্রতিবাদ করলে হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ এলাকার লোকজনের। একটি ভিডিয়ো সামনে এসেছে (এই ভিডিয়োর সত্যতা টিভিনাইন বাংলা যাচাই করেনি), যেখানে এক যুবককে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘এত মার মারব ঘরে ঢুকিয়ে দেব একদম।’
গার্ডেনরিচ যে কোনও ব্যতিক্রম ঘটনা নয়, নারায়ণপুর ২ নম্বর ওয়ার্ডের ছবিটা সে কথাই তুলে ধরছে। এখানকার সাইকেল ফ্যাক্টারির মাঠের জলাশয় বোজানোর কাজ চলছে বলে অভিযোগ। এলাকার লোকজনের দাবি, দিন-রাত ডাম্পার ঢুকছে এলাকায়।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, মুখ খুলতেই হুমকি পাচ্ছেন। ভয়ে কাঁপছেন তাঁরা। বলছেন, “কাউকে বলার উপায় নেই। ২০-২৫টা ডাম্পার যাচ্ছে রাস্তা দিয়ে। বাড়িঘর কাঁপছে। আমাদের পাড়াও গার্ডেনরিচ হতে চলেছিল।”
কাকে ভয়? অভিযোগকারী বলছেন, “মুখ খুললে পাড়ায় থাকতে পারব না।” বিধাননগরের মেয়র পারিষদ রহিমা বিবির ওয়ার্ড এটি। এলাকার বাসিন্দারা বলছেন, তিনি সব জানতেন। আর রহিমা বিবি বলছেন, জলাশয়ের জায়গায় বোর্ড লাগাবেন। কিন্তু এতদিন পরে টনক নড়ল? এখন জলাশয়ের বোর্ড লাগানো সম্ভব হলে আগে কাজ বন্ধ নয় কেন?
এ বিষয়ে বিধাননগর পুরনিগমের চেয়ারম্যান সব্যসাচী দত্ত বলেন, “রহিমা বিবি মণ্ডল আমার কর্পোরেশনের ২ নম্বর ওয়ার্ডের জনপ্রতিনিধি। মেয়র-ইন-কাউন্সিল উনি। এটা ওনারই দফতর। উনিই এ বিষয়ে সবথেকে ভাল বলতে পারবেন। তবে আমার কাছে লিখিত অভিযোগ এলে মেয়র, কমিশনারকে জানিয়ে দেব।”