কলকাতা: এক মাস পার তিলোত্তমাকাণ্ডের। আজ সোমবারই সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলার শুনানি। ঠিক তার আগের রাতে কলকাতায় ধর্মতলায় দাঁড়িয়ে তিলোত্তমার মা দাবি করলেন, “এত বড় ক্রাইমের পর পুলিশ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছে।” রাজপথে রবিবার জনগর্জন চলেছে। রাত যত বেড়েছে, তাপ বেড়েছে প্রতিবাদের। ধর্মতলায় এক প্রতিবাদ মঞ্চে দাঁড়িয়ে এদিন সরব হন তিলোত্তমার বাবা, মা, কাকিমা।
আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)
তিলোত্তমার মায়ের কথায়, মেয়ের ছোট থেকেই ডাক্তার হওয়ার ইচ্ছা ছিল। সেই ডাক্তার হতেই আরজি করে আসা। কিন্তু সেই ইচ্ছাপূরণ করতে এসে যে প্রাণটাই চলে যাবে, ভাবতে পারেননি পরিবারের কেউ।
এদিন রাজপথে দাঁড়িয়েই তিলোত্তমার মা বলেন, “কত কষ্টে আমার মেয়ের প্রাণটা চলে গিয়েছে। পুলিশ প্রথম থেকে অসহযোগিতা করেছে। ওরা একটু সহযোগিতা করলে আশার আলো দেখতে পেতাম। এত বড় ক্রাইমের পর পুলিশ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। সব প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা হয়েছে।”
ধর্মতলার পাশাপাশি এদিন যাদবপুরেও সর্বাত্মক প্রতিবাদের ভিড়ে হাজির হন তিলোত্তমার মা, বাবা। তিলোত্তমার বাবা বলেন, “কাঁদতে কাঁদতে তিলোত্তমার বাবা বলেন, “আমার মেয়েটার কী ক্ষমতা দেখছি! এত লোককে রাস্তায় নামিয়ে দিয়েছে। আপনাদের গলার স্বর,আমার মনের জোর অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে।”
কলকাতা: এক মাস পার তিলোত্তমাকাণ্ডের। আজ সোমবারই সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলার শুনানি। ঠিক তার আগের রাতে কলকাতায় ধর্মতলায় দাঁড়িয়ে তিলোত্তমার মা দাবি করলেন, “এত বড় ক্রাইমের পর পুলিশ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছে।” রাজপথে রবিবার জনগর্জন চলেছে। রাত যত বেড়েছে, তাপ বেড়েছে প্রতিবাদের। ধর্মতলায় এক প্রতিবাদ মঞ্চে দাঁড়িয়ে এদিন সরব হন তিলোত্তমার বাবা, মা, কাকিমা।
আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)
তিলোত্তমার মায়ের কথায়, মেয়ের ছোট থেকেই ডাক্তার হওয়ার ইচ্ছা ছিল। সেই ডাক্তার হতেই আরজি করে আসা। কিন্তু সেই ইচ্ছাপূরণ করতে এসে যে প্রাণটাই চলে যাবে, ভাবতে পারেননি পরিবারের কেউ।
এদিন রাজপথে দাঁড়িয়েই তিলোত্তমার মা বলেন, “কত কষ্টে আমার মেয়ের প্রাণটা চলে গিয়েছে। পুলিশ প্রথম থেকে অসহযোগিতা করেছে। ওরা একটু সহযোগিতা করলে আশার আলো দেখতে পেতাম। এত বড় ক্রাইমের পর পুলিশ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। সব প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা হয়েছে।”
ধর্মতলার পাশাপাশি এদিন যাদবপুরেও সর্বাত্মক প্রতিবাদের ভিড়ে হাজির হন তিলোত্তমার মা, বাবা। তিলোত্তমার বাবা বলেন, “কাঁদতে কাঁদতে তিলোত্তমার বাবা বলেন, “আমার মেয়েটার কী ক্ষমতা দেখছি! এত লোককে রাস্তায় নামিয়ে দিয়েছে। আপনাদের গলার স্বর,আমার মনের জোর অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে।”