কলকাতা: সংসদে শীতকালীন অধিবেশন চলাকালীন লোকসভায় তাণ্ডবের ঘটনায় অন্যতম মাস্টারমাইন্ড হিসেবে উঠে আসছে ললিত ঝায়ের নাম। একইসঙ্গে উঠে আসছে বাংলা যোগের তত্ত্বও। পুলিশের স্ক্যানারে হালিশহরের বাসিন্দা নীলাক্ষ আইচ নামে এক যুবকও। এদিকে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, ললিত ঝা নামে ওই যুবক আগে বেশ কিছুদিন কলকাতাতেও বসবাস করেছে। এমন সব চাঞ্চল্যকর বঙ্গ যোগের তথ্য যখন উঠে আসছে, তখন আরও এই নিয়ে চর্চা বাড়িয়ে তুললেন বঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সুকান্তর দাবি, সংসদে তাণ্ডবের মাস্টারমাইন্ড ললিত দীর্ঘদিন ধরে তৃণমূল বিধায়ক তাপস রায়ের ঘনিষ্ঠ।
Lalit Jha, the mastermind of the attack on our Temple of Democracy, had been in close association with TMC’s Tapas Roy for a long time… Isn’t this proof enough for investigation into the connivance of the leader? @AITCofficial @TapasRoyAITC @abhishekaitc #shameontmc pic.twitter.com/1PIVnnbGx9
— Dr. Sukanta Majumdar (@DrSukantaBJP) December 14, 2023
নিজের বক্তব্যের সমর্থনে, এক্স হ্যান্ডেলে বিধায়কের সঙ্গে ললিতের ছবিও শেয়ার করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। শুধু সুকান্ত মজুমদারই নন, হুগলির বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়ও সাংবাদিক বৈঠকে বসে তাপস রায়ের সঙ্গে এক ফ্রেমে ললিতের ছবি দেখিয়েছেন। যদিও সেই ছবির সত্যতা যাচাই করেনি টিভি নাইন বাংলা। তবে এই ছবি ঘিরে ইতিমধ্যেই একাধিক বঙ্গ রাজনীতির অন্দরমহলে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। সুকান্ত মজুমদারদের এই ছবি দেখানো ঘিরে বিতর্কের মধ্যে প্রশ্ন করা হয়েছিল তৃণমূল বিধায়ক তাপস রায়কেও। কী ব্যাখ্যা দিচ্ছেন তিনি?
বর্ষীয়ান তৃণমূল বিধায়কের সাফ বক্তব্য, তিনি ললিত ঝা’কে চেনেনই না। বঙ্গ বিজেপির সভাপতিকে পাল্টা দিয়ে বললেন, “সুকান্ত সেদিনের রাজনীতিক। আমি ৫২ বছরের রাজনৈতিক কর্মী। ১৯৮৫ সাল থেকে জনপ্রতিনিধিত্ব করছি। এটা ওনাকে প্রমাণ করে ছাড়তে হবে, নাহলে ওনার সঙ্গে আমার আদালতে দেখা হবে। ওনার বিরুদ্ধে সিভিল ও ফৌজদারি দুইক্ষেত্রেই মানহানির মামলা করব। ছবি দেখিয়ে কারও সঙ্গে কোনও যোগ প্রমাণ করা যায় না। আমি শুনলাম, ছবিটা নাকি ২০২০ সালের সরস্বতী পুজোর। আমি এই নামে, এই চেহারার কাউকে চিনি না।”
কলকাতা: সংসদে শীতকালীন অধিবেশন চলাকালীন লোকসভায় তাণ্ডবের ঘটনায় অন্যতম মাস্টারমাইন্ড হিসেবে উঠে আসছে ললিত ঝায়ের নাম। একইসঙ্গে উঠে আসছে বাংলা যোগের তত্ত্বও। পুলিশের স্ক্যানারে হালিশহরের বাসিন্দা নীলাক্ষ আইচ নামে এক যুবকও। এদিকে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, ললিত ঝা নামে ওই যুবক আগে বেশ কিছুদিন কলকাতাতেও বসবাস করেছে। এমন সব চাঞ্চল্যকর বঙ্গ যোগের তথ্য যখন উঠে আসছে, তখন আরও এই নিয়ে চর্চা বাড়িয়ে তুললেন বঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সুকান্তর দাবি, সংসদে তাণ্ডবের মাস্টারমাইন্ড ললিত দীর্ঘদিন ধরে তৃণমূল বিধায়ক তাপস রায়ের ঘনিষ্ঠ।
Lalit Jha, the mastermind of the attack on our Temple of Democracy, had been in close association with TMC’s Tapas Roy for a long time… Isn’t this proof enough for investigation into the connivance of the leader? @AITCofficial @TapasRoyAITC @abhishekaitc #shameontmc pic.twitter.com/1PIVnnbGx9
— Dr. Sukanta Majumdar (@DrSukantaBJP) December 14, 2023
নিজের বক্তব্যের সমর্থনে, এক্স হ্যান্ডেলে বিধায়কের সঙ্গে ললিতের ছবিও শেয়ার করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। শুধু সুকান্ত মজুমদারই নন, হুগলির বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়ও সাংবাদিক বৈঠকে বসে তাপস রায়ের সঙ্গে এক ফ্রেমে ললিতের ছবি দেখিয়েছেন। যদিও সেই ছবির সত্যতা যাচাই করেনি টিভি নাইন বাংলা। তবে এই ছবি ঘিরে ইতিমধ্যেই একাধিক বঙ্গ রাজনীতির অন্দরমহলে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। সুকান্ত মজুমদারদের এই ছবি দেখানো ঘিরে বিতর্কের মধ্যে প্রশ্ন করা হয়েছিল তৃণমূল বিধায়ক তাপস রায়কেও। কী ব্যাখ্যা দিচ্ছেন তিনি?
বর্ষীয়ান তৃণমূল বিধায়কের সাফ বক্তব্য, তিনি ললিত ঝা’কে চেনেনই না। বঙ্গ বিজেপির সভাপতিকে পাল্টা দিয়ে বললেন, “সুকান্ত সেদিনের রাজনীতিক। আমি ৫২ বছরের রাজনৈতিক কর্মী। ১৯৮৫ সাল থেকে জনপ্রতিনিধিত্ব করছি। এটা ওনাকে প্রমাণ করে ছাড়তে হবে, নাহলে ওনার সঙ্গে আমার আদালতে দেখা হবে। ওনার বিরুদ্ধে সিভিল ও ফৌজদারি দুইক্ষেত্রেই মানহানির মামলা করব। ছবি দেখিয়ে কারও সঙ্গে কোনও যোগ প্রমাণ করা যায় না। আমি শুনলাম, ছবিটা নাকি ২০২০ সালের সরস্বতী পুজোর। আমি এই নামে, এই চেহারার কাউকে চিনি না।”