কলকাতা: অগ্নিকাণ্ড ঘিরেও তুঙ্গে রাজনৈতিক তরজা। বড়বাজারের বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাস্থলে বিজেপি প্রার্থী তাপস রায় পৌঁছতেই ছড়াল উত্তেজনা। বিজেপি-তৃণমূল কংগ্রেসের মধ্যে বচসা বাধে। হাতাহাতিও হয় দুই দলের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে। তাপস রায়ের অভিযোগ, তৃণমূল কাউন্সিলর এক বিজেপি কর্মীর গায়ে হাত তুলেছেন। কাউন্সিলরের গ্রেফতারির দাবিও জানান তিনি। ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন মেয়র ফিরহাদ ববি হাকিমও।
সোমবার সকালে পৌনে ছ’টা নাগাদ আগুন লাগে বড়বাজারের একটি পিচবোর্ডের গোডাউনে। ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় এবং গোডাউনের ভিতরে প্রচুর দাহ্য পদার্থ মজুত থাকায় আগুন নিমেষে ছড়িয়ে পড়ে। আশেপাশের দুটি বাড়ির নীচের তলেও আগুন ছড়িয়ে যায়। দমকলের ১০টি ইঞ্জিন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে। সকালেই ঘটনাস্থলে আসেন দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু।
এদিকে, আগুন লাগার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন কলকাতা উত্তরের বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়। তিনি দীর্ঘসময় বড়বাজারের বিধায়কও ছিলেন। ঘটনাস্থলে তিনি পৌঁছতেই উত্তেজনা ছড়ায়। তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপি কর্মীদের মধ্যে বচসা, হাতাহাতি বেধে যায়। তৃণমূল কর্মীরা দাবি করেন, বিজেপি এখানে নোংরা রাজনীতি করতে এসেছে। তৃণমূলের কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে এক বিজেপি কর্মীর গায়ে হাত তোলারও অভিযোগ উঠেছে।
তাপস রায় বলেন, “তাপস রায় কখনও নোংরা রাজনীতি করে না। বড়বাজারের বিধায়ক ছিলাম আমি, সবাই জানে। আমায় এটা বলতে হবে না। মানুষ জানে কারা নোংরা। তৃণমূল এইসব করছে কারণ ওদের প্রার্থী সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় আসেনি।”
তিনি আরও বলেন, “শামিম আমাদের কর্মী। কাউন্সিলর ওর গায়ে হাত দিয়েছে। আমি তখন ভিতরে ছিলাম। কাউন্সিলরকে গ্রেফতার করতে হবে। আমি নির্বাচন কমিশন, সিপি, ওসিকে চিঠি লিখছি।”
এরপরই ঘটনাস্থলে আসেন মেয়র ফিরহাদ ববি হাকিমও। তিনি এসে কাউন্সিলরের সঙ্গে কথা বলেন। কী ঘটেছিল, তা জানার চেষ্টা করেন। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মেয়র বলেন, “আমি কাউন্সিলর মহেশ শর্মা ও স্থানীয় বাসিন্দাদের ধন্যবাদ জানাই। তারাই প্রথমে ছুটে এসেছিলেন। পরে দমকল আসে। পাশের বাড়িতেও আগুন ছড়িয়ে পড়েছিল। সবাইকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এবার পুরসভার তরফ থেকে তাদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।”
তাপস রায়ের প্রসঙ্গে ফিরহাদ ববি হাকিম বলেন, “যখন কেউ নতুন নতুন নির্বাচনে দাঁড়ায়, তখন বেশি বলেন। তাপসদা ভয় পেয়ে ওদিকে গিয়েছে, ওরা যদি এবার রেগে যায়, উনি যাবেন কোথায়। আমরা আমাদের কাজ করব।”
কলকাতা: অগ্নিকাণ্ড ঘিরেও তুঙ্গে রাজনৈতিক তরজা। বড়বাজারের বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাস্থলে বিজেপি প্রার্থী তাপস রায় পৌঁছতেই ছড়াল উত্তেজনা। বিজেপি-তৃণমূল কংগ্রেসের মধ্যে বচসা বাধে। হাতাহাতিও হয় দুই দলের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে। তাপস রায়ের অভিযোগ, তৃণমূল কাউন্সিলর এক বিজেপি কর্মীর গায়ে হাত তুলেছেন। কাউন্সিলরের গ্রেফতারির দাবিও জানান তিনি। ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন মেয়র ফিরহাদ ববি হাকিমও।
সোমবার সকালে পৌনে ছ’টা নাগাদ আগুন লাগে বড়বাজারের একটি পিচবোর্ডের গোডাউনে। ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় এবং গোডাউনের ভিতরে প্রচুর দাহ্য পদার্থ মজুত থাকায় আগুন নিমেষে ছড়িয়ে পড়ে। আশেপাশের দুটি বাড়ির নীচের তলেও আগুন ছড়িয়ে যায়। দমকলের ১০টি ইঞ্জিন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে। সকালেই ঘটনাস্থলে আসেন দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু।
এদিকে, আগুন লাগার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন কলকাতা উত্তরের বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়। তিনি দীর্ঘসময় বড়বাজারের বিধায়কও ছিলেন। ঘটনাস্থলে তিনি পৌঁছতেই উত্তেজনা ছড়ায়। তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপি কর্মীদের মধ্যে বচসা, হাতাহাতি বেধে যায়। তৃণমূল কর্মীরা দাবি করেন, বিজেপি এখানে নোংরা রাজনীতি করতে এসেছে। তৃণমূলের কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে এক বিজেপি কর্মীর গায়ে হাত তোলারও অভিযোগ উঠেছে।
তাপস রায় বলেন, “তাপস রায় কখনও নোংরা রাজনীতি করে না। বড়বাজারের বিধায়ক ছিলাম আমি, সবাই জানে। আমায় এটা বলতে হবে না। মানুষ জানে কারা নোংরা। তৃণমূল এইসব করছে কারণ ওদের প্রার্থী সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় আসেনি।”
তিনি আরও বলেন, “শামিম আমাদের কর্মী। কাউন্সিলর ওর গায়ে হাত দিয়েছে। আমি তখন ভিতরে ছিলাম। কাউন্সিলরকে গ্রেফতার করতে হবে। আমি নির্বাচন কমিশন, সিপি, ওসিকে চিঠি লিখছি।”
এরপরই ঘটনাস্থলে আসেন মেয়র ফিরহাদ ববি হাকিমও। তিনি এসে কাউন্সিলরের সঙ্গে কথা বলেন। কী ঘটেছিল, তা জানার চেষ্টা করেন। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মেয়র বলেন, “আমি কাউন্সিলর মহেশ শর্মা ও স্থানীয় বাসিন্দাদের ধন্যবাদ জানাই। তারাই প্রথমে ছুটে এসেছিলেন। পরে দমকল আসে। পাশের বাড়িতেও আগুন ছড়িয়ে পড়েছিল। সবাইকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এবার পুরসভার তরফ থেকে তাদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।”
তাপস রায়ের প্রসঙ্গে ফিরহাদ ববি হাকিম বলেন, “যখন কেউ নতুন নতুন নির্বাচনে দাঁড়ায়, তখন বেশি বলেন। তাপসদা ভয় পেয়ে ওদিকে গিয়েছে, ওরা যদি এবার রেগে যায়, উনি যাবেন কোথায়। আমরা আমাদের কাজ করব।”