AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Calcutta High Court: টেটে প্রশ্ন ভুল মামলায় নতুন কমিটি গড়ল হাইকোর্ট

Calcutta High Court: ২০১৭ এবং ২০২২ সালের টেটে ৪৭টি প্রশ্নে ‘ভুল’ আছে, এই অভিযোগে মামলা হয়। সেই মামলার শুনানিতে গত বছরের অগস্টে বিচারপতি হরিশ টন্ডন এবং বিচারপতি প্রসেনজিৎ বিশ্বাসের তৎকালীন ডিভিশন বেঞ্চ কমিটি গঠন করার নির্দেশ দিয়েছিল। কমিটির দায়িত্ব ছিল, ভুল প্রশ্ন সংক্রান্ত অভিযোগ যাচাই করে দেখবে তারা।

Calcutta High Court: টেটে প্রশ্ন ভুল মামলায় নতুন কমিটি গড়ল হাইকোর্ট
কলকাতা হাইকোর্টImage Credit: Getty Image (History/Universal Images)
| Edited By: | Updated on: Jul 11, 2025 | 8:20 PM
Share

কলকাতা: আগের কমিটির সদস্যদের মধ্যে মতভেদ। চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছনো যায়নি। তাই, প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে টেট-র প্রশ্ন ভুল মামলায় নতুন কমিটি গঠন করল কলকাতা হাইকোর্ট। টেটের প্রশ্ন ভুল মামলায় নতুন কমিটিতে থাকবেন প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের এক জন করে বিশেষজ্ঞ। শুক্রবার বিচারপতি সৌমেন সেন এবং বিচারপতি স্মিতা দাসের ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, ওই কমিটিই যাচাই করে দেখবে প্রশ্নে ভুল ছিল কি না। কমিটিকে জানাতে হবে, কতগুলি প্রশ্ন ভুল ছিল এবং সেগুলির সঠিক উত্তর কী হবে।

২০১৭ এবং ২০২২ সালের টেটে ৪৭টি প্রশ্নে ‘ভুল’ আছে, এই অভিযোগে মামলা হয়। সেই মামলার শুনানিতে গত বছরের অগস্টে বিচারপতি হরিশ টন্ডন এবং বিচারপতি প্রসেনজিৎ বিশ্বাসের তৎকালীন ডিভিশন বেঞ্চ কমিটি গঠন করার নির্দেশ দিয়েছিল। কমিটির দায়িত্ব ছিল, ভুল প্রশ্ন সংক্রান্ত অভিযোগ যাচাই করে দেখবে তারা। সেই কমিটির সদস্যদের মধ্যে মতানৈক্য দেখা দেয়। চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারেনি ওই কমিটি। তাই, এদিন ডিভিশন বেঞ্চ নতুন কমিটি গঠনের নির্দেশ দেয়।

প্রসঙ্গত, ভুল প্রশ্ন মামলায় প্রথমে বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা নির্দেশ দিয়েছিলেন, ২০১৭ সালের প্রশ্ন বিশ্বভারতীর বিশেষজ্ঞ কমিটি খতিয়ে দেখবে। আর ২০২২ সালের প্রশ্ন খতিয়ে দেখবে যাদব বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞ কমিটি। এর বিরুদ্ধেই ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছিল পর্ষদ। তাদের বক্তব্য ছিল, তারা নিজেরাই বিষয়টি খতিয়ে দেখতে পারবে। তবে পর্ষদের সেই দাবি খারিজ করে কমিটি গঠনের নির্দেশ দেয় ডিভিশন বেঞ্চ। সেই বেঞ্চে অবশ্য পর্ষদের সদস্যকে রাখা হয়। ফলে আগের কমিটিতে ছিলেন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এবং পর্ষদের বিশেষজ্ঞরা।