কলকাতা: বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা চলছে শোভন চট্টোপাধ্যায় ও রত্না চট্টোপাধ্যায়ের। শনিবার তার শুনানি ছিল আলিপুর আদালতে। সেখানে একদিকে যেমন হাজির ছিলেন রত্না, অন্যদিকে বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়কে সঙ্গে নিয়ে হাজির হন শোভনও। শুনানি চলছিল। মাঝে চা বিরতিতে এক অপ্রীতিকর পরিস্থিতি উদ্ভূত হয় কোর্ট চত্বরে। রত্না, শোভন, বৈশাখী তিনজনই তখন বাইরে। আচমকাই তুমুল বিতণ্ডা সেখানে। অভিযোগ, ওদিকে রত্না চিৎকার করে চলেছেন। এদিকে ছাড়ার পাত্র নন শোভনও। ব্যক্তিগত কুৎসাকে সামনে রেখেই কোর্ট চত্বরে দু’জনের ঝামেলা লাগে বলে অভিযোগ। প্রায় ১০ মিনিটের বেশি সময় এই পরিস্থিতি ছিল বলে অভিযোগ। এরপরই সেখানে হাজির হয় পুলিশ।
কলকাতার প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায় ও বেহালা পূর্বের বিধায়ক তথা কলকাতার পুরনিগমের কাউন্সিলর রত্না চট্টোপাধ্যায়। বহুদিন ধরেই তাঁদের বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা চলছে। এর আগেও শুনানি হয়েছে। তবে প্রথম থেকেই রত্না সন্তানদের স্বার্থে এই বিয়ে থেকে বেরিয়ে আসতে নারাজ। এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতে যখন মামলার শুনানি ছিল, রত্না বলেছিলেন, “এই মামলা চলবে।” আবার শোভনকে বলতে শোনা গিয়েছিল, এটা “এটা ডেড ম্যারেজ কেস।”
এর আগে একাধিকবার রত্না-শোভনের তরজা সংবাদমাধ্যমের সামনে এসেছে। দু’জনই দু’জনের চারিত্রিক শিথিলতার অভিযোগ তুলছেন, এ ছবিও দেখা গিয়েছে। সম্পত্তি থেকে সম্পর্ক, নানা সময় এ নিয়ে নানা কথা বলেছেন তাঁরা। এর আগে শুনানির সময়ও আদালতে রত্নার লোকজন ঢুকে শোভনদের হুমকি দেয় বলে অভিযোগ ওঠে। তবে এমনভাবে তাঁদের ভরা হাটে ঝগড়া এর আগে দেখা যায়নি। যদিও এ নিয়ে রত্না বা শোভনের কোনও বক্তব্য এখনও পাওয়া যায়নি। তবে বৈশাখী জানিয়েছেন, চায়ের বিরতি চলাকালীন রত্না শোভনকে দেখে অনেকক্ষণ ধরেই খারাপ মন্তব্য করছিলেন। এরপরই পাল্টা জবাব দেন শোভন।
কলকাতা: বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা চলছে শোভন চট্টোপাধ্যায় ও রত্না চট্টোপাধ্যায়ের। শনিবার তার শুনানি ছিল আলিপুর আদালতে। সেখানে একদিকে যেমন হাজির ছিলেন রত্না, অন্যদিকে বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়কে সঙ্গে নিয়ে হাজির হন শোভনও। শুনানি চলছিল। মাঝে চা বিরতিতে এক অপ্রীতিকর পরিস্থিতি উদ্ভূত হয় কোর্ট চত্বরে। রত্না, শোভন, বৈশাখী তিনজনই তখন বাইরে। আচমকাই তুমুল বিতণ্ডা সেখানে। অভিযোগ, ওদিকে রত্না চিৎকার করে চলেছেন। এদিকে ছাড়ার পাত্র নন শোভনও। ব্যক্তিগত কুৎসাকে সামনে রেখেই কোর্ট চত্বরে দু’জনের ঝামেলা লাগে বলে অভিযোগ। প্রায় ১০ মিনিটের বেশি সময় এই পরিস্থিতি ছিল বলে অভিযোগ। এরপরই সেখানে হাজির হয় পুলিশ।
কলকাতার প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায় ও বেহালা পূর্বের বিধায়ক তথা কলকাতার পুরনিগমের কাউন্সিলর রত্না চট্টোপাধ্যায়। বহুদিন ধরেই তাঁদের বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা চলছে। এর আগেও শুনানি হয়েছে। তবে প্রথম থেকেই রত্না সন্তানদের স্বার্থে এই বিয়ে থেকে বেরিয়ে আসতে নারাজ। এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতে যখন মামলার শুনানি ছিল, রত্না বলেছিলেন, “এই মামলা চলবে।” আবার শোভনকে বলতে শোনা গিয়েছিল, এটা “এটা ডেড ম্যারেজ কেস।”
এর আগে একাধিকবার রত্না-শোভনের তরজা সংবাদমাধ্যমের সামনে এসেছে। দু’জনই দু’জনের চারিত্রিক শিথিলতার অভিযোগ তুলছেন, এ ছবিও দেখা গিয়েছে। সম্পত্তি থেকে সম্পর্ক, নানা সময় এ নিয়ে নানা কথা বলেছেন তাঁরা। এর আগে শুনানির সময়ও আদালতে রত্নার লোকজন ঢুকে শোভনদের হুমকি দেয় বলে অভিযোগ ওঠে। তবে এমনভাবে তাঁদের ভরা হাটে ঝগড়া এর আগে দেখা যায়নি। যদিও এ নিয়ে রত্না বা শোভনের কোনও বক্তব্য এখনও পাওয়া যায়নি। তবে বৈশাখী জানিয়েছেন, চায়ের বিরতি চলাকালীন রত্না শোভনকে দেখে অনেকক্ষণ ধরেই খারাপ মন্তব্য করছিলেন। এরপরই পাল্টা জবাব দেন শোভন।