RG Kar Protest: দাবি ছিল ১৫, নবান্ন মানল ১০; জুনিয়র ডাক্তারদের ইমেলের জবাব এল সন্ধ্যায়

Sourav Dutta | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Sep 19, 2024 | 9:36 PM

Nabanna: যারা থ্রেট কালচারের সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে সেন্ট্রাল এনকোয়ারি কমিটি তৈরির দাবি করা তোলা হয়েছিল জুনিয়র ডাক্তারদের তরফে। প্রতিটি মেডিক্যাল কলেজের জন্য আলাদা এনকোয়ারি কমিটিরও দাবি করা হয়। কলেজ কাউন্সিল মিটিং, স্টুডেন্ট কাউন্সিল ইলেকশন, রেসিডেন্ট ডক্টর্স অ্যাসোসিয়েশন তৈরির জন্য দাবি তোলা হয়।

RG Kar Protest: দাবি ছিল ১৫, নবান্ন মানল ১০; জুনিয়র ডাক্তারদের ইমেলের জবাব এল সন্ধ্যায়
জুনিয়র ডাক্তারদের ১০ দফা দাবি মানল রাজ্য।
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

কলকাতা: চাওয়া হয়েছিল পনেরো, মিলল দশ। বুধবার নবান্নে আলোচনার প্রেক্ষিতে পনেরোটি দাবি নিয়ে নির্দেশিকা চেয়ে মুখ্যসচিবকে ইমেল করেছিলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। সেই ইমেলের জবাব এল সন্ধ্যায়। স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগমকে ইমেল করে রাজ্য প্রশাসন কোন দশ দাবিপূরণে সম্মত তা জানিয়ে দিল নবান্ন। বুধবারের আলোচনার ভিত্তিতে গাইডলাইন জারির আবেদন করেছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা।

যারা থ্রেট কালচারের সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে সেন্ট্রাল এনকোয়ারি কমিটি তৈরির দাবি করা তোলা হয়েছিল জুনিয়র ডাক্তারদের তরফে। প্রতিটি মেডিক্যাল কলেজের জন্য আলাদা এনকোয়ারি কমিটিরও দাবি করা হয়। কলেজ কাউন্সিল মিটিং, স্টুডেন্ট কাউন্সিল ইলেকশন, রেসিডেন্ট ডক্টর্স অ্যাসোসিয়েশন তৈরির জন্য দাবি তোলা হয়। কলেজ লেভেল টাস্ক ফোর্স, যেখানে সিনিয়র, জুনিয়র ডাক্তাররা থাকবেন। থাকবেন হেল্থ কেয়ার স্টাফরাও। অভ্যন্তরীণ অভিযোগের জন্য আলাদা কমিটিরও দাবি করা হয়। কীভাবে নিরাপত্তায় পুলিশ মোতায়েন করা হবে, তার এসওপিও দাবি করা হয়।

সেই ১০ দফা দাবি হল—

  • রাজ্যের সবক’টি মেডিক্যাল কলেজ, হাসপাতাল, স্বাস্থ্যকেন্দ্র অন ডিউটি রুম, শৌচাগার, সিসি ক্যামেরা, পানীয় জলের পরিকাঠামো নির্মাণে দ্রুত সচেষ্ট হবে।
  • রাজ্যের সবক’টি মেডিক্যাল কলেজের নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখবেন প্রাক্তন ডিজি সুরজিৎ করপুরকায়স্থ।
  • স্বাস্থ্যক্ষেত্রে অভ্যন্তরীণ তদন্ত কমিটি-সহ সবকটি কমিটিকে সক্রিয় করতে তৎপর হবে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর।
  • স্বরাষ্ট্র দফতরের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে সবকটি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে মহিলা পুলিশ-সহ পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা। রাতে হাসপাতালে নজরদারি চালাতে পুলিশের মোবাইল টিম।
  • চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তায় হেল্পলাইন নম্বর।
  • যত তাড়াতাড়ি সম্ভব প্রতিটি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে প্যানিক অ্যালার্ম বোতাম কার্যকর।
  • রেফার পদ্ধতিতে কেন্দ্রীভূত ব্যবস্থা।
  • চিকিৎসক,নার্স, জিডিএ, টেকনিসিয়ানের শূন্যপদ পূরণে দ্রুত পদক্ষেপ।
  • রোগীর পরিবারের অভিযোগ-ক্ষোভের নিষ্পত্তিতে কার্যকরী গ্রিভান্স সেল।

Next Article