AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Voter lists: বাংলার ৪ বিধানসভা আসনের ভোটার তালিকাই ‘উধাও’, কী বলছে কমিশন?

Voter lists: বাংলায় শেষবার এসআইআর হয়েছে প্রায় দুই যুগ আগে। ২০০২ সালে। ভোটার তালিকা সংশোধন নিয়ে ঘোষণার আগেই ২০০২ সালের ওই ভোটার তালিকা প্রকাশ শুরু করেছে কমিশন। ২৯৪টি বিধানসভা আসনের মধ্যে এখনও পর্যন্ত ১০৩টি বিধানসভার ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। বাকি বিধানসভা আসনগুলির ভোটার তালিকাও প্রকাশ করা হবে পর্যায়ক্রমে।

Voter lists: বাংলার ৪ বিধানসভা আসনের ভোটার তালিকাই 'উধাও', কী বলছে কমিশন?
ফাইল চিত্র।Image Credit: PTI
| Edited By: | Updated on: Aug 04, 2025 | 9:39 PM
Share

কলকাতা: বিহারের পর বাংলায় ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ শুরু করতে পারে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। এই নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই জল্পনা চলছে। এরই মধ্যে রাজ্যের ২০০২ সালের ভোটার তালিকা প্রকাশ শুরু করেছে কমিশন। আর সেই তালিকা প্রকাশ করতে গিয়েই এবার কমিশন হোঁচট খেল। রাজ্যের দুটি জেলার চারটি বিধানসভা কেন্দ্রের ২০০২ সালের ভোটার তালিকাই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। কমিশন সূত্রে এমনটাই জানা গিয়েছে।

বিহারে ভোটার তালিকা সংশোধনে স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন (SIR) নিয়ে রাজনৈতিক তরজা চলছে। বাংলাতে এসআইআর হতে চলেছে বলে জল্পনা ক্রমশ বাড়ছে। বাংলায় শেষবার এসআইআর হয়েছে প্রায় দুই যুগ আগে। ২০০২ সালে। ভোটার তালিকা সংশোধন নিয়ে ঘোষণার আগেই ২০০২ সালের ওই ভোটার তালিকা প্রকাশ শুরু করেছে কমিশন। ২৯৪টি বিধানসভা আসনের মধ্যে এখনও পর্যন্ত ১০৩টি বিধানসভার ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। বাকি বিধানসভা আসনগুলির ভোটার তালিকাও প্রকাশ করা হবে পর্যায়ক্রমে।

কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, ভোটার তালিকা প্রকাশ করতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে, দক্ষিণ ২৪ পরগনার একটি এবং বীরভূমের তিনটি বিধানসভা আসনের ভোটার তালিকা পাওয়া যাচ্ছে না। আসনগুলি হল দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলপি ও বীরভূমের মুরারই, রামপুরহাট এবং রাজনগর।

ভোটার তালিকাগুলি খুঁজে বের করতে জেলাশাসকদের নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্তমান সময়ের মতো ২০০২ সালে কম্পিউটারে তথ্য আপলোডের সুবিধা ছিল না। ফলে ভোটার তালিকা এখন কোথায় রয়েছে, তা পাওয়া যাচ্ছে না। সেগুলি খুঁজে বের করার চেষ্টা হচ্ছে। কমিশন সূত্রে খবর, ওই ভোটার তালিকা না পেলে ২০০৩ সালের খসড়া ভোটার তালিকার উপর নির্ভর করতে হবে কমিশনকে।