Sadhan Pandey-Supti Pandey: সুপ্তিকে ঢেলে ভোট মানিকতলায়, সাধন পাণ্ডের থেকেও বাড়ালেন মার্জিন

Maniktala: ২০২৪-এর উপনির্বাচনে সুপ্তি পাণ্ডের প্রাপ্ত ভোট ৮২ হাজার ৮৬১ ভোট। কল্যাণ চৌবে পেয়েছেন ২০ হাজার ৭৪৫ ভোট। অর্থাৎ ২০২১ সালের তুলনায় কল্যাণের প্রাপ্ত ভোট তো কমেছেই, তৃণমূল প্রার্থী বহু পিছনে ফেলে দিয়েছে তাঁকে। পোস্টাল ব্যালটে ২০০ ভোটে জয়ী হয়েছেন সুপ্তি। মোট ৬২ হাজার ৩১২ ভোটে জয়ী হয়েছেন তিনি।

Sadhan Pandey-Supti Pandey: সুপ্তিকে ঢেলে ভোট মানিকতলায়, সাধন পাণ্ডের থেকেও বাড়ালেন মার্জিন
পাণ্ডে পরিবারের হাতেই মানিকতলা। Image Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Updated on: Jul 13, 2024 | 4:08 PM

কলকাতা: প্রায় তিন বছর পর মানিকতলা এবার বিধায়ক পেতে চলেছে। এবারও পাণ্ডে পরিবারের হাতেই থাকছে মানিকতলা বিধানসভা কেন্দ্র। প্রয়াত বিধায়ক সাধন পাণ্ডের স্ত্রী সুপ্তি পাণ্ডে এবার ভোটে জিতেছেন। শুধু জিতেছেনই নন, সাধন পাণ্ডের থেকে অনেক বেশি মার্জিনে তিনি কল্যাণ চৌবেকে হারিয়েছেন।

২০২১ সালের বিধানসভা ভোটে ২০ হাজার ২৩৮ ভোটে জিতেছিলেন তৃণমূলের প্রার্থী সাধন পাণ্ডে। সেবারও বিজেপি প্রার্থী করেছিল কল্যাণ চৌবেকে। সাধন পেয়েছিলেন ৬৫ হাজার ৫৭৭ ভোট। কল্যাণ পেয়েছিলেন ৪৭ হাজার ৩৩৯ ভোট।

২০২৪-এর উপনির্বাচনে সুপ্তি পাণ্ডের প্রাপ্ত ভোট ৮২ হাজার ৮৬১ ভোট। কল্যাণ চৌবে পেয়েছেন ২০ হাজার ৭৪৫ ভোট। অর্থাৎ ২০২১ সালের তুলনায় কল্যাণের প্রাপ্ত ভোট তো কমেছেই, তৃণমূল প্রার্থী বহু পিছনে ফেলে দিয়েছে তাঁকে। পোস্টাল ব্যালটে ২০০ ভোটে জয়ী হয়েছেন সুপ্তি। মোট ৬২ হাজার ৩১২ ভোটে জয়ী হয়েছেন তিনি।

এক সময় দমদম লোকসভার অন্তর্গত বড়তলা বিধানসভা কেন্দ্রের (এখন আর এই বিধানসভা কেন্দ্রের অস্তিত্ব নেই) টানা বিধায়ক ছিলেন সাধন পাণ্ডে। অন্যদিকে মানিকতলা বিধানসভা ছিল বামেদের। এক সময় বিধায়ক ছিলেন সিপিএম নেতা শ্যামল চক্রবর্তী। ১৯৯৬ সালে পরেশ পাল এখানে জেতেন। তবে ২০০৬ সালে আবারও সিপিএম এখানে ক্ষমতায় আসে। ২০১১ সালে প্রথমবার মানিকতলা থেকে প্রার্থী হন সাধন পাণ্ডে। পর পর তিনবার এখান থেকে জিতে একটা সময় সাধন পাণ্ডে আর মানিকতলা সমার্থক হয়ে ওঠে। এবার সেই কেন্দ্রে বিধায়ক সাধন-জায়া সুপ্তি।