কলকাতা: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের ভিতরে মদ-গাঁজার আসর বসার অভিযোগ তুলতে শুরু করেছেন একাংশের মানুষ। ক্যাম্পাসের ভিতরে ডিপার্টমেন্টের সামনে মদের বোতল পড়ে থাকার দৃশ্য এর আগেও ধরা পড়েছিল টিভি নাইন বাংলার ক্যামেরায়। সেই নিয়ে বিতর্ক ছড়াতেই তড়িঘড়ি সাংবাদিক বৈঠকে বসেছিলেন রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্ু বসু। বলেছিলেন, মাদক বা সুরা নিয়ে ক্যাম্পাসের ভিতরে কেউ ঢুকলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তারপরও কি ছবিটা বদলাল? শনিবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ওএটি (ওপেন এয়ার থিয়েটারের) ভিতরে যে দৃশ্য দেখা গেল, তাতে কিন্তু ঠাওর করা দায়। মদের বোতলের ছড়াছড়ি চারিদিকে। একেবারে সুন্দর করে সাজিয়ে রাখা মদের বোতল।
শনিবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালেয়র ওপেন এয়ার থিয়েটারের ভিতরে পরিস্কার করতে এসেছিলেন সাফাইকর্মীরা। আর তখনই এই দৃশ্য ধরা পড়ে ভিতরে। সাফাইকর্মীদের দাবি, তাঁরা এক মাসে শেষবার পরিষ্কার করেছিলেন ওপেন এয়ার থিয়েটার। তখনও একইরকমভাবে প্রচুর মদের বোতল উদ্ধার হয়েছিল। আজ প্রায় এক মাস পর পরিস্কার করতে এসে আবার উদ্ধার গাদা গাদা মদের বোতল। সেই খালি মদের বোতলগুলি এদিন একত্রিত করে বস্তা বোঝাই করেন সাফাইকর্মীরা। তারপর সেগুলি অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, কোথায় কর্তৃপক্ষের নজরদারি? বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে সিসিটিভি বসানো নিয়ে পড়ুয়াদের একাংশের আপত্তি কি এই কারণেই? বিশ্ববিদ্যালয় ‘সেকেন্ড হোম’ বলে কি যা খুশি তাই? অবাধ মদ্যপান?
পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্য়াম্পাসে বহিরাগতদের আনাগোনার উপর কতটা লাগাম পড়েছে, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলে দিচ্ছে এদিনের দৃশ্য। প্রশ্ন উঠছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সামগ্রিক নজরদারি নিয়েও।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপেন এয়ার থিয়েটার থেকে এই বিপুল পরিমাণ মদের বোতল উদ্ধারের ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল দায়িত্বপ্রাপ্ত উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউকে। তিনিও অবশ্য দাবি করছেন, এসব বন্ধ করতেই নজরদারির প্রয়োজন রয়েছে।
কলকাতা: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের ভিতরে মদ-গাঁজার আসর বসার অভিযোগ তুলতে শুরু করেছেন একাংশের মানুষ। ক্যাম্পাসের ভিতরে ডিপার্টমেন্টের সামনে মদের বোতল পড়ে থাকার দৃশ্য এর আগেও ধরা পড়েছিল টিভি নাইন বাংলার ক্যামেরায়। সেই নিয়ে বিতর্ক ছড়াতেই তড়িঘড়ি সাংবাদিক বৈঠকে বসেছিলেন রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্ু বসু। বলেছিলেন, মাদক বা সুরা নিয়ে ক্যাম্পাসের ভিতরে কেউ ঢুকলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তারপরও কি ছবিটা বদলাল? শনিবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ওএটি (ওপেন এয়ার থিয়েটারের) ভিতরে যে দৃশ্য দেখা গেল, তাতে কিন্তু ঠাওর করা দায়। মদের বোতলের ছড়াছড়ি চারিদিকে। একেবারে সুন্দর করে সাজিয়ে রাখা মদের বোতল।
শনিবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালেয়র ওপেন এয়ার থিয়েটারের ভিতরে পরিস্কার করতে এসেছিলেন সাফাইকর্মীরা। আর তখনই এই দৃশ্য ধরা পড়ে ভিতরে। সাফাইকর্মীদের দাবি, তাঁরা এক মাসে শেষবার পরিষ্কার করেছিলেন ওপেন এয়ার থিয়েটার। তখনও একইরকমভাবে প্রচুর মদের বোতল উদ্ধার হয়েছিল। আজ প্রায় এক মাস পর পরিস্কার করতে এসে আবার উদ্ধার গাদা গাদা মদের বোতল। সেই খালি মদের বোতলগুলি এদিন একত্রিত করে বস্তা বোঝাই করেন সাফাইকর্মীরা। তারপর সেগুলি অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, কোথায় কর্তৃপক্ষের নজরদারি? বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে সিসিটিভি বসানো নিয়ে পড়ুয়াদের একাংশের আপত্তি কি এই কারণেই? বিশ্ববিদ্যালয় ‘সেকেন্ড হোম’ বলে কি যা খুশি তাই? অবাধ মদ্যপান?
পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্য়াম্পাসে বহিরাগতদের আনাগোনার উপর কতটা লাগাম পড়েছে, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলে দিচ্ছে এদিনের দৃশ্য। প্রশ্ন উঠছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সামগ্রিক নজরদারি নিয়েও।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপেন এয়ার থিয়েটার থেকে এই বিপুল পরিমাণ মদের বোতল উদ্ধারের ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল দায়িত্বপ্রাপ্ত উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউকে। তিনিও অবশ্য দাবি করছেন, এসব বন্ধ করতেই নজরদারির প্রয়োজন রয়েছে।