EXPLAINED: ১০০ দিনের কাজে কুড়িয়ে পাওয়া চোদ্দো আনায় কতটা লাভবান হতে পারে তৃণমূল?
EXPLAINED: একশো দিনের কাজ নিয়ে মামলায় সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা খেয়েছে কেন্দ্র। এই ইস্যুকে ষোলাআনা কাজে লাগাতে পারবে তৃণমূল? এটা এখন লাখ টাকার প্রশ্ন। আর সেটাই বুঝেই এক কদম এগিয়ে তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বড় বার্তা দেন। কারণ, ভোট হতে আর হাতে গোনা ছ'মাস। তার আগেই নির্বাচন বিধি লাগু হয়ে গেলে উন্নয়নমূলক কাজ থমকে যাবে। অর্থাৎ খাতায় কলমে ১০০ দিনের কাজের গ্রিন সিগন্যাল থাকলেও, বাস্তবে কার্যকর করা নাও যেতে পারে। সুপ্রিম কোর্টের রায়কে কতটা কাজে লাগাতে পারবে তৃণমূল? পড়ুন টিভি৯ বাংলার বিশেষ প্রতিবেদন...

কলকাতা: বড়জোর আর মাস ছয়েক। তার মধ্যেই বাংলায় নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হওয়ার কথা। টানা চতুর্থবার ক্ষমতায় আসার ক্ষেত্রে তৃণমূলের হাতিয়ার কী কী হতে পারে? রাজনীতির কারবারিরা বলছেন, চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনের মতো স্বাভাবিকভাবেই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার তৃণমূলের প্রচারের প্রধান হাতিয়ার হতে চলেছে। আর কী? এই আর কী কী-র মধ্যেই তৃণমূলের হাতে কুড়িয়ে পাওয়া চোদ্দো আনার মতো এসে গিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের একটি রায়। কী সেই রায়? সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে ১০০ দিনের কাজ শুরু করতে হবে কেন্দ্রকে। টাকাও মঞ্জুর করতে হবে। কেন কুড়িয়ে পাওয়া চোদ্দো আনা বলা হচ্ছে? একইসঙ্গে প্রশ্ন উঠছে, বিধানসভা নির্বাচনে সুপ্রিম কোর্টের এই রায়কে কতটা হাতিয়ার করতে পারবে তৃণমূল? এই নিয়ে বিজেপির পাল্টা প্রচার কী হতে পারে? ...
