AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kunal Ghosh on Firdous Samim: ‘মাননীয় বিচারক যেমন বকলেন,আমি কোনও আইনজীবীকে এমন ঝাড় খেতে দেখিনি’, কুণাল ব্যঙ্গ করতেই শামিম বললেন…

Kunal Ghosh:সম্প্রতি, বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর অবমাননা, আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য ও ফিরদৌস শামিমকে হেনস্থার অভিযোগে মামলা হয় কলকাতা হাইকোর্টে। সেই মামলাতেই কুণাল ঘোষ-সহ আরও ৭ জনের বিরুদ্ধে রুল জারি করে আদালত।

Kunal Ghosh on Firdous Samim: 'মাননীয় বিচারক যেমন বকলেন,আমি কোনও আইনজীবীকে এমন ঝাড় খেতে দেখিনি', কুণাল ব্যঙ্গ করতেই শামিম বললেন...
কুণাল ঘোষ ও ফিরদৌস শামিমImage Credit source: Facebook
Follow Us:
| Updated on: Jun 17, 2025 | 11:36 PM

কলকাতা: ফের একবার আইনজীবী ফিরদৌস শামিমকে কটাক্ষ করলেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। তাঁর দাবি, আদালত কক্ষে চিৎকার করে সওয়াল করার জন্য বিচারপতির কাছে ধমক খেয়েছেন আইনজীবী ফিরদৌস শামিম। সেই ধমক খাওয়ার পর সুর নাকি নরম হয় তাঁর। কুণালের এও বক্তব্য, আইনজীবী ভুলে গিয়েছিলেন ওটা আদালত কক্ষ। তাই বিচারপতিই তাঁকে সেটা মনে করিয়ে দিয়েছেন। যদিও, কুণালের এই কটাক্ষের পাল্টা জবাবও দিয়েছেন ফিরদৌস।

সম্প্রতি, বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর অবমাননা, আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য ও ফিরদৌস শামিমকে হেনস্থার অভিযোগে মামলা হয় কলকাতা হাইকোর্টে। সেই মামলাতেই কুণাল ঘোষ-সহ আরও ৭ জনের বিরুদ্ধে রুল জারি করে আদালত। এই সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আগে থেকেই আইনজীবী শামিমের সঙ্গে কুণালের সম্পর্কে চিড় ধরেছে। এর মধ্যেই আজ আবার শামিমকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন তৃণমূল নেতা।

তিনি লিখেছেন, “ওই যে, শামিম না কী যেন নাম, আজ কোর্টরুমকে টিভি কিংবা পোর্টাল ভেবে চেঁচাচ্ছিল। জজসাহেব বিস্তর ধমকেছেন। ধমক খেয়ে মিউ মিউ।” এখানেই শেষ নয়, একই সঙ্গে আদালতের শুনানি চলাকালীন একটি লাইভের ভিডিয়োরও স্ক্রিনশটও পোস্ট করেছেন তৃণমূল নেতা। সঙ্গে লিখেছেন, “মাননীয় বিচারক যেরকম বকলেন, আমি কোনো আইনজীবীকে এমন ঝাড় খেতে দেখিনি।”

কুণালের বক্তব্যের প্রেক্ষিতে ফিরদৌস টিভি৯ বাংলাকে বলেন, “হাইকোর্টের কোনও কনটেন্ট নির্দেশ ছাড়া নিয়ে নেওয়া আদালতের অবমাননা। এটা কাম্য নয়। মামলা চলাকালীন বিভিন্ন পরিস্থিতি তৈরি হয়। আজ ২০১৬ সালের প্রাথমিকের একটি মামলার শুনানি ছিল। এসএমএস-এর মাধ্যমে নিয়োগ হয়েছিল। এখনও ত্রুটিহীন লিস্ট বের করতে পারেনি বোর্ড। এই সব নিয়েই একটি শুনানি চলছিল। আমি বক্তব্য রাখছিলাম। আদালত প্রশ্ন করছিল, আমি উত্তর দিচ্ছিলাম। আমার ভয়েসের টোন অনুযায়ী কথা বলেছিলাম। এটা তো হয়ই। কিন্তু উনি কীভাবে আদালতের ফুটেজ এভাবে পোস্ট করলেন? আদালত কি অনুমতি দিয়েছে ওঁকে?”